Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

একটা মেয়ে ২৫-৩০ পর্যন্ত বাবা মায়ের বাড়িতে থেকে বড় হয় । যতটুকু আদর যত্ন, মায়া সব ওইখান থেকেই সংগৃহীত । সব মায়া কাটিয়ে সে যখন সম্পূর্ণ অচেনা একটা পরিবেশে এসে  ঠাঁই নেয় স্বভাবতই সেখানে খাপ খাওয়াতে একটু কষ্ট হবে বৈকি

আমরা ব্লগে লেখালেখি করি। অনেকে পরিচয় গোপন করে ছদ্মনামে লিখি। কিন্তু কেন আপনারা পরিচয় গোপন করে ছদ্মনামে লেখেন জানিনা। আমরাতো কোন অসামাজিক কার্যকলাপ করিনা ব্লগে। অন্ততপক্ষে চলন্তিকায়। আবার অনেকে তাদের প্রোফাইলে কিছুই দিতে চায় না। অনেকে ছবিও আপলোড করে না।

শীতেের পিঠা
খেতে মিঠা
গরম গরম হলে
ভরে এ বুক
পাইযে সূখ
তুমি কাছে এলে।
শিউলী ফুল
নয়কো ভুল
ঝরে শীতের ভোরে
পাইনা দেখা
তোমায় একা
মন যে কেমন করে।
রসের হাাড়ি
আনতে পারি
খেঁজুর রস খেলে
কথাা দাও
একটু খাও
যেওনাকো ফেলে।
শিশির ভেজা
বলছি সোজা
চলে এসো বাড়ি
লেপটি গায়ে
থাকবো শুয়ে
যাবোনাকো ছাড়ি।।

মুক্তির ডাক
ফাগুনের ঐ আগুন ঝড়া
গাছের ডালে ডালে,
সেই সাথে ঐ তাল দিয়েছে
পাখি দলে দলে ।

মোরা সবাই উন্মুখ এখন
দেখতে নতুন সেই দিন
প্রজন্ম চত্তরে তাই আজ
বাজছেরে মহা বীন ।

বীনের তালে নাচছে দেখ
দেশের কোটি যুবা ,
রুখবে তারা শক্ত হাতে
হায়ানের ঐ থাবা ।

ওরে যুবা আজকে

ভূমিকা: ভূতের গলির সেই ভূত কি ফিরে এলো? আমার লেখা প্রথম উপন্যাস।এই উপন্যাস লিখতে লিখতে সাহস সঞ্চয় করে উঠছিলাম মানুষের সাথে কথা বলার মেসেজ শেয়ার করার। প্রথমে ভেবেছিলাম বক্তব্যধর্মী কোন লেখা লিখব।কিন্তু পরে সেই ধারাবাহিকতা রাখতে পারিনি যেহেতু লেখায় অনভিজ্ঞ

কঠিন শীতের দিনগুলো হায় কাটছে কেমন, বলুন না
আশেপাশে পা বাড়িয়ে দেখে আসি, চলুন না

শীতের তাপে ঠক ঠকা ঠক কাঁপছে ভীষণ, গরিবে
কোথায় যাবে এমন শীতে কোথায় যে কাজ, করিবে

গৈ-গেরামে অনেক শীত, ঠাণ্ডা আবহাওয়া
পড়ে আছে গরিব দুখী, নাইযে খাওয়া-দাওয়া

আসুন সবাই পরাণ খুলে

ধান ক্ষেতে এক আল পথে-
সুর পেতে এক বাউল গায়েন
চলছে হেটে একা ,
গাছগাছালী -পাখপাখালী-
মধুখালীর বাঁক পেড়িয়ে
পায়নি পথের দেখা ।

উতাল মনে কী জাল বুণে-
রোদ কিরণে সাঁতার দিয়ে
সারাটা দিন ফুরোয়,
আকাশ মাখা মেঘে ঢাকা-
ভীষণ একা একটি নদী
দেখলো পথের চুড়োয় ।

তাইতো শেষে নদীর পাশে-
উদাস বেশে

.

রাগে অভিমানে চোখের জলে
শুয়েছিলে ভিন্ন কাঁথার তলে
রাতের যাদু
করেছে কাবু
অজানা এক মায়া মন্ত্র বলে
জেগে দেখি আশ্চর্য সকালে
মান-অভিমান বিরাগ ভুলে
দু’জনই শুয়ে আছি ছলে
টলোমলো  সরোবর  জলে
একই স্বপ্ন কাঁথার তলে।

 

……………………………………..

১.

জীবন জানে না জীবনের মানে

এ কেমন জীবন আমার

জীবন

কেবলি কি হতাশার?

 

২.

চিল শকুনের জীবন নিয়ে

চলছে খেলা বেশ

হায়রে

সোনার বাংলাদেশ!

 

৩.

কাউয়ার মত জীবন নিয়ে

বেঁচে থাকার মানে

আহা

কতই বা আর টানে।

 

৪.

যাচ্ছে সময় ঠিক কেবলি

হয় না খেলা শেষ

জীবন

চলছে তবু বেশ।

মনে হয় গোপালী
নাম তার শেফালী
খায় কলা নেপালী
বোন তার কাকলী
সখি তার শোহেলী
সহ পাঠি দিপালী
বড় ভাই বেলালী
ছোট ভাই হেলালী
থাকে ঢাকার শ্যামলী।

go_top