Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

ও নদী;কখনো যেও না সমুদ্র সঙ্গমে

যেখানে বিলীন হবে তোমার অস্তিত্ব,
নোনা জলে মিশে যাবে তুমি
হারাবে তোমার মিঠা জলের বৈশিষ্ঠ্য।
ও নদী;খুঁজো নাও তুমি
তোমার মিলন মোহনা,
সমুদ্রের বুকে খুঁজো নাও তুমি
তোমার প্রেমের গহনা।
তোমার পথে তুমি হেঁটে যাও স্বমহিমায়;
তুমি স্বাবলোম্বি তোমার নামে,
নোনা জলে অস্তিত্ব

কেউ বা সুখের সাগরে ভাসছে…
কেউ বা আনন্দে হাসছে…
কেউ বা বরণ করতে পাচ্ছে ভীষণ ভয়
কে জানে নতুন বছরে… কি জানি হয় ।

যে দিন যায়… সে দিন অনেক ভালো
আসে দিন নাকি… হয় অনেক কালো
রাজনীতিতে শয়তান করছে ভর
শূন্য হচ্ছে মায়ের বুক শূন্য হচ্ছে

আমি দেখতে চাই না
তোমার অবজ্ঞাভরা বাঁকা হাসি
তার চেয়ে দেখতে চাই
সমুদ্রের বিশাল ঝিলমিল নীল জলরাশি ।

সমদ্র দেখিনি তো
তাই দু:খ টাও সহস্র বিন্দু
তোমার দেয়া অবহেলার শংখশব্দের চেয়ে
ঢের ভাল বিশাল গর্জনের ওই সিন্ধু ।

আমি চাইনা তোমার
দেয়া অপমানের জ্বালা
তার চেয়ে ভীষণ ইচ্ছে জাগে দেখতে
সুউচ্চ

বললাম ভালবাসি
‍পেলাম মূল্যবান উপ‍দেশ
আগে ‍যোগ্যতা অর্জন কর
তারপর ভালবাস‍‍নিরলস প্রচষ্টা ‍
নির্ঘুম রাত আর
কঠোর পরিশ্রমে
যোগ্যতা অর্জন করে দেখি
হৃদয় সাগরের কোথাও আর
এক ‍বিন্দু ভালবাসা অবশিষ্ট নাই
‍সেখানে কঠিন পাথরের চর জেগেছে।

শৃগালের অট্ট হাসি
একদা একটি বনে ছিল
বন্য শৃগাল কুকুরের আবাস,
সিংহ বাঘ বাদে বনে ছিল
অন্য পশু আর যে পাতিহাঁস।
বনের সব কর্তৃত্ব ফলাতে
তাদের হয় যে দলাদলি,
সেই যে এক দ্বন্দ যুগের পর যুগ
হলোনা তো আর কোলাকোলি।
এক দলের নেতা ধূর্ত শৃগাল
অন্য দলে জন সেবক কুকুর,
কুটিলতাহীন

(পাঁচ)

তবে হাজী সাহেবের কথায় সবাই একমত হলেও বৃত্তাকার সভার একেবারে ও মাথায় সামনের দিকে ছড়ি হাতে মাটিতে বসা ষাট বছরের বৃদ্ধ দিনমজুর ওমেদ আলী কিন্তু একমত নয়। বয়সের ভারে ভগ্ন শরীরে তার অতটা শক্তি না থাকলেও বিবেকের বলিষ্ঠতায় সে হাজী

রাগ করেছে খুকু মনি
ভাত খাবে না আর
তার মত মা রুহিকে
দেয় না কেন খাবার।

সারাদিন করে কাজ
খাবার পায় বাসি
তাই দেখে খুকু মনির
ফুটেনা মুখে হাসি।

স্কুলেতে পড়বে রুহি
কাজ করবে কম
হেসে খেলে বড় হবে
খাবে খুকুর সম।

সুন্দর সূবর্ন অপূর্ব
রুপসীর রুপে তে অনন্য
আমার দুচোখ ভরা স্বপ্ন
ও দেশ তোমার ই জন্য।

থাকবেনা তো দূঃখ দারিদ্র
বিভেদ হিংসার দেয়াল
প্রতিটি ঘরে হবে পাহারা
ভালবাসা মর্যাদা সন্মান।

খুব সুন্দর একটি গান।এই গানটির রচয়িতা সম্ভবত আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল(আমি শিউর না) ।উনি যখন গানটি লিখেছিলেন আমাদের দেশের

আমি হতাশাই দিয়ে যাবো, স্বপ্নের অগোচরে একরাশ হতাশা।
যেখানে নেই ভালবাসা,
জীবনের কাছে আসা
স্বপ্নগুলো হারাবে সাবধানতায় হতাশাকে টপকিয়ে দূরে
অকল্পনীয় হতাশার সুরে।

স্বপ্নে বেঁচে থাকা ভুলে থাক সবে,
শেষ কবে থেকেছিল সবে হতাশায় ডুবে?
রক্ত আর যুদ্ধে গড়া ইমারতগুলো ভেঙ্গে সবাই বানাক গুহা,
মাটির নিচে

 

 

 

ছল ছল ছল
নিত্য বহে জল
পদ্মা মেঘনা যমুনার বুক ভরে
অসীমের ডাকে নদীর মিঠে জল মিশে দূরের সাগরে;

 

টিক্‌ টিক্‌ টিক্‌
পার হয় সময় সঠিক
সময়ের ছুটন্ত পিঠে চড়ে
জীবনের স্মৃতি বিস্মৃতি মেশে কালের গহ্বরে;

 

সুখের কত যে স্মৃতি
দুঃখের কত যে বিস্মৃতি
পাওয়া না পাওয়ার
কত খুন-সুটি মান-অভিমান তোমার

go_top