আমরা পাথরঘাটা চলে এসেছি বেশ কিছুদিন আগেই । আমরা পাথর ঘাটার যুদ্ধে আমাদের একজন সহ যোদ্ধাকে হাড়িয়েছি ।পাথর ঘাটায় যখন গভীর রাতে ডিউটি করি, তখন হঠাৎ করেই যেন শুনতে পাই, পানি পানি বলে কারও চিৎকার। তোমাদের তো আগেই বলেছি, আমাদের

আপনারা ইতিপূর্বে জানতে পেরেছেন, আলোক রশ্মী চক্ষু অভ্যন্তরে ভ্রমন করতে যে অর্গানকে সর্বপ্রথম অতিক্রম করতে হয়, সেইটাই “কর্ণিয়া”, এটা যেন একটি গৃহের একটা গ্লাস লাগানো জানালা। শরীরের অন্যান্য অর্গানের তুলনায় এর যথেষ্ঠ বৈশিষ্ট রয়েছে।
চোখের দুইটি পাতা এর SHUTTER হিসাবে ব্যবহৃত

ওই দেখো মেলাতে বই চলে হোমানে
হাতে দিয়ে বইটা বলে দাদা ঘুমা নে

ঘুম-টুম আসে না, ভূতে মারে খামচি
খুকু বলে দাদাভাই, ডরে খালি ঘামছি

কাঁপে দাদা থরথর, আঁকা বাঁকা অঙ্গে
“ভূতের পেটে টুনির বাসা” ছিল নাকি সঙ্গে

ছেলেটা কাছাকাছি থাকতে চায় সবসময় বলে মনে হয় ডা. মাশার কাছে । এমবিবিএস ও,   চাকরী নিয়ে ঢাকা থেকে চলে এসেছে চিটাগাংয়ের এই ’মা ও শিশু’ হসপিটালে । গত কিছুদিন থেকেই দেখছে ও যে, বিশেষ করে শনিবার ছুটির দিনে ৮/৯

ফাগুন মাসের আট তারিখে
ভাই হারানোর দুঃখ শোকে
কাঁদছে যখন মন
দেখি তখন একি প্রহসন
ভাষা প্রেমের মিথ্যে ছলে
বাংলা তারিখ মাস ভুলে
ইংলিশ মাসের বিংলিশ তারিখে
বুঝি না ভাই কোন দুঃখে
ভাষা দিবস করছে পালন
ভাষার প্রেমে ভাষাবিধগণ?

বারো মাসে একটা দিন
বাংলা সুরে বাজিয়ে বীণ
মরিচ পুঁড়ে পান্তা ভাতে
মজা করে

আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ছে নগরী

আকাশের কালো ধোঁয়া

জানিয়ে দিলো পাকসেনার  ক্রুদ্ধো উপস্থিতি

বাতাসে জীবন্ত পশুপাখির পোড়া বিভৎস গন্ধ

নিষ্ঠুর সৈনিকের একহাতে খসে আসছে যুবতীর পরনের বস্ত্র

নির্মম বুটের নিচে রক্তফেনা মুখে শিশুর ভয়ার্ত চিৎকার

অন্য হাতে গর্জে উঠছে স্টেনগানের হিংস্র নল

রাস্তায় রাস্তায় তাজা রক্তের ছোপ

কোথায়  গেলে  তুমি ?

সে  দিনের সেই  অগ্নি ঝড়া দিনে

উত্তাল  সাগরের  উন্মত্ত স্রোতের টানে

চলে  গেলে  দূরে , বহু  দূরে,

বলেছিলে  সেদিন  ভেবনা, ফিরে   আসবো  এখনি ।

শত অনুরোধ  উপেক্ষা  করে  সূর্য  দীপ্ত  তেজে

বেড়িয়ে  গেলে  তুমি  ।

পিছু  ডেকে  জিজ্ঞাসি  আমি,

কোথা  যাও  , কোথা