Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আউলা আমার মনটা এমন
সংসার ভাল লাগে না
গৃহ বন্দী বাউলা আমি
মন যে গৃহে টিকে না।

এসংসারে সবকিছু ভাই
টাকার মাপে হয়
বলবে তুমি ভালবাসা
সেও বাকী নয়।

টাকায় আমার মনগলে না
ভালবাসা চাই
এমন আজব ভালবাস
কোথায় বল পাই।

তোমাকে ভুলে গেছি।
কি করে বলি এমন নির্জলা মিথ্যে?
তোমাকে ভুলে যাওয়া সাধ্যের অতীত
তুমি চিরস্থায়ী আমার চিত্তে।
হ্যাঁ ভুলে যাবো সেদিন
যেদিন পৃথিবীকে দিবো বিদায়ী সালাম।
তাহার পূর্বে তোমাকে ভুলে যাওয়া
আমার জন্যি হারাম।

তোমার স্মৃতির ঠেউ ততদিন দোলাবে আমার জীবন খেয়া
যতদিন না মিশে যাবো কালের মহাসমুদ্রে।
ততদিন

১ .

 

কানা সদু ।

তেঁজগাও রেল ষ্টেশন এলাকায় পেশায় ভিক্ষুক মানুষটাকে  সবাই এই নামেই  সবাই চেনে ।

নাম শুনেই ধারণা করা যায় মানুষটা চোখে দেখে না । চোখে দেখবে কি – চোখ বলতে আসলে কোন জিনিসই যে নেই জন্মান্ধ মানুষটার !  শরীরের

অনিকেত মুচকি হেসে বলে-পথ দিয়ে আসতে ছিলাম।এমন সুন্দর ফুল দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না।মনে হল,ফুলটা তোমার খুব পছন্দ হবে।
-একদম বাজে।কখনও আর আমার জন্য ফুল নিয়ে আসবেন না।ফুল আমার ভাল লাগে না।
-আচ্ছা এরপর আর আনব না।
-আপনি কী চান একটু দয়া

শত শত অতিথি পাখি ডানা মেলে উড়ে
ভাসমান কচুরিপানা জলাশয়টা জুড়ে
সুরমার চণ্ডীপুলের বিশাল জলাশয়
দল বেঁধেছে পাখিগুলো দেখলে চোখ জুড়ায়
উড়ছে তারা আকাশ পানে আপন দু ডানায় ।

আকাশে আজ পাখির মেলা দেখতে চমৎকার
সবাই বলবে লাগছে ভাল অমৎ আছে কার
আকাশ পানে উড়ছে আবার জলে

কবিতারা ক্লান্ত
একটা সময় ছিল যখন
কবিতায় ছিল সুরের লহরী
গান হয়ে কবিতা ভেসে বেড়াত
গোধুলী লগ্নের নীলাভ আকাশের মাঝে
যেদিন সুখে ভাসায়েছিল তারে
কবিতার ছন্দ ভালবাসায়
সেই থেকে অপেক্ষার
প্রহর গোনা;

ঋতু আসে যায়
সে ফের ফিরে আসবে
অপেক্ষায় তাই শরতের শিউলি
প্রভাতের শিশির ভেজা তরুলতা, দুর্বা

মাগো আমার অনেক স্বপ্ন বইমেলাটা ঘিরে
দেখব আমি সকল ষ্টল সব পাঠকের ভীরে ।
মাগো আমায় দাওনা কিনে নতুন ক’টি বই
প্রতি বছর নতুন বইয়ের প্রতিক্ষাতেই রই।
আমার ঘরে থরে থরে রাখব আমি যতন করে
নতুন পুরান সকল করিব ভিন্ন স্বাদের বই্
দেখাব আমি আসবে যখন

 

 

 

একটা সময় নির্জনতা বেশ ভাল লাগে
একা একা একান্ত নির্জনে
নিজকে নিজে খুঁজি ফিরি এক মনে
ফুর ফুরে নরম গরম চৈতালী হাওয়াই,
দিগন্ত জোড়া বিশাল নীল আকাশে
সামনে সমূদ্রে অন্তহীন নাগর দোলা ঢেউয়ে
দোলে উঠে হৃদয় বিশাল সমূদ্রের তরলের মতোন
গাঙ চিল হয়ে উড়ে দিগন্ত জুড়ে

এখনও বেঁচে আছি ; এই তো বেশ
কত পাথর ছুড়ল
হাতি, ঘোড়া মরল
পিষে যেতে পারতাম এক নিমেষ !

রোগ শোক বাঁধে বাসা মাটির ঘরে
কখনও হোঁচট খাই
কখনও ব্যাথা পাই
সু্‌খ, দুঃখের খেলা চলে ধরণীর পরে !

আমার খেলা, আড়াল থেকে কে  খেলে
ফুরিয়ে যায় বেলা
ভেঙে যায় খেলা
সাধের ময়না,

 

কঠিন করে নাকি মাকে ডাকাই যায় না

মা সরল, মা সাধারন, মা স্বকীয় স্বত্তা

জটিল ভাবাবেগে মাকে কতই না অবহেলা

কোন কিছু চাইতে গেলেও হেল্লাস ভঙ্গি,

মা তুমি না বাংলার মা, তুমি না বংলা ভাষার মা

তবুও তোমাকে নিগৃহীত

go_top