Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

আজব শহর আজব গাড়ি
ইট বালিতে আজব বাড়ী
গাড়ির আগে মানুষ চলে
বিধাতার ইঞ্জিন কলে ।

ইট পাথরের রাস্তা নয়
সারি সারি গাড়ি রয়
যায় না যে তাই সঠিক হাঁটা
চোখের পাতায় দেখি কাঁটা ।

নীচে দাঁড়ীয়ে তাকালে উপর
ঠিক যখন বেলা দুপুর
চোখে দেখি গ্লোক ধাঁধা
কাছে এলে দেখি

কবিতা,তোমাকে কিভাবে কেমনে যতনে লিখি,

আমি যে রয়েছে চরম যাতনে পাটাতনে !

লাশের মিছিলে না জানি কখন আমাকেও যেতে হয়,

ভেতরে বাহিরে তারি সিদ্ধান্তহীনতায়

সত্য যত করে মোরে আকড়ে ধরে বাচতে চাই,

তত করে আমিও সত্যকে চিতে অবচিতে দুরে সরাই।

গোলাম আমি, না জানি কখন আমিও

একুশ এলো

একুশ এলো, মায়ের বোল উঠল ডেকে,
একুশ এলো, স্বরবর্ণ গুলো উঠল গেয়ে।
একুশ এলো, মাঘের শিতল হাওয়া বয়ে,
একুশ এলো, নতুন বইয়ের গন্ধ মেখে।

একুশ এলো, দূর্বাঘাসে শিশির ধুয়ে,
একুশ এলো, শহীদ বেদিতে শোকের ফুল।
একুশ এলো, সুজন বাদিয়ার ঘাটে ঘাটে,
একুশ এলো, বর্ণমালার ঐ মিষ্টি

কোনো এক কালে তুমি আমার কবিতা ভালবাসতে, এখনো  কি ভালবাসো?
আমার কবিতার প্রেম এখনও কি তোমার হৃদয় খাঁচায় পুষো?

আমাকে ভালবাসনি সে আমি জানি তবে ভালবেসেছিলে আমার কবিতা।

আমার কলমের সন্তানের প্রতি তোমার ছিল ভালবাসার তীব্রতা।

এখনও কি সে ভালবাসা আছে অক্ষত অটুট?

নাকি আমার

চাইছি এবার তোমার কাছে
বর্ণমালার দুল
এই ফাগুনে দিবে কি আমায়
পলাশ রাঙ্গা ফুল।
দুলটা হবে অ আ ক খ
কিংবা ছ ত বর্ণমালায়
বর্ণ দিয়ে মালা গেঁথে
পড়িয়ে দিও গলায়
আরো কিছু বর্ণ এনো
এমনি হাতে করে,
এক ঝুড়ি স্বরবর্ণ
দিয়ো আঁছল ভরে।
বর্ণ দিয়ে করবো শব্দ
শব্দে শব্দে বাক্য;
বাক্যে বাক্যে কবিতা
বাক্য

ছিল এক অরণ্য-রাজ্য শান্তি-শুভ্রতায় পরিপূর্ণ
হরিত হৃদের কোমল রাজা-রানী সকলের অর্হ,
ধীরে ধীরে রাজ্যপাট এতো দূর চলে যায়
রাজা-রানীর ছায়া পড়ে না চোখের তারায়,
রইল শুধুই এক রাজকন্যা আর রাজপুত্র
বঞ্চকের শঠতায় হল অমোচনীয় দুরত্ব,
আঁখিজলে ভাসে বিমূর্ত রাজা-রানী
সংসর্গহীন রিক্ত প্রাসাদের নন্দিনী,
কার পড়েছে এমন দায় –
রাজকন্যার

প্রবাসীদের জীবন কেমন কাটে? এ প্রশ্নটা অনেকেরই। কারো কারো রয়েছে বিশেষ কৌতুহল।অন্তত যারা প্রবাসী নয়।কৌতুহলটা তাদেরই বেশি যাদের স্বজনরা প্রবাসী।আমজনতার আগ্রহ যে নেই তা নয়।তা ক্ষেত্র বিশেষে।তাদেরও কৌতুহল হয়,যখন কোনো প্রবাসী হয়ে উঠে সেলিব্রেটি।ব্রিটেনে প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধি থেকেই

হাসবেন না? মুখটা দুখু দুখু করে চিমসাইয়া রাখবেন? এত্ত সোজা না। আপনাকে ক্যামনে হাসাতে হয় সে বিদ্যা আমার জানা আছে। বুঝেছেন এবার?
আমার “ভূতের পেটে টুনির বাসা” বইটা পড়লে হাসতে না পারার ব্যারামটা এক্কেবারে উধাও হয়ে যাবে। হাসতে হাসতে পেটে খিল

প্রেমের  পয়সায় কিনি ফুটন্ত গোলাপ
আর খুঁজি   তোমাকে। হাসি দেখবো
বলে  তোমার,   সৌন্দর্যের  অদৃশ্য
দেবতাকে  ঘুস   দেই;  মহাবিশ্বের
সমস্ত সৌন্দর্য  মেলে ধরুক তোমার
মনের আয়নায়। আর দেবতার কৃপা
পাওয়ার  আশায়  নিজেকে বলি দেই
বার বার; রক্তের প্রতিদানে  তোমার
সামনে মেলে ধরুক শত সহস্র রক্তিম
গোলাপ: আমার  দেয়া প্রিয়

সুখের সাথে প্রেম করেছি, দুঃখ এলো ঘরে;
বরণ করে নিলাম তাকেই আদর সোহাগ করে।
স্বপ্নবাড়ি উঠলো ভরে দুঃখের কোলাহলে;
দুঃখের আগুন জোনাক হয়ে আমার বুকে জ্বলে !

go_top