Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

যৌবন আপ্লুত ফাগুনে,
মৌ মৌ গন্ধ ভাসে যেন আকাশে বাতাসে; আমলকির বনে লবঙ্গ গন্ধ ঘাসে
দারুচিনি দীপের গহীন বনের মগ্নতায়; জ্যোছনার অভিমান চুঁইয়ে চুঁইয়ে
আপদমস্তক ঢাকে বরফ কুচির শুভ্র প্রলেপ যেন।

এইতো যাচ্ছে বেশ,
লবঙ্গ সাঁঝে জোনাকির পিলসুজের বাতি; টিম টিম করে জ্বলে
রাতের কার্নিশে তখন

ভালোবাসার বিনিময় শুধু ভালোবাসা দিয়েই হয়

চলন্তিকা মোদের অনেক ভালোবাসে এই কথা গুণীজনে কয় !!!

অচেনা ছড়া চেনা সুরে

১ আটি আটি ছড়া
হাটি হাটি পড়ি
চলন্তিকার কি হল
আমি ভেবে মরি।

২ হই হই
রই রই
সম্পাদক মহাশয়
গেলেন কই।

৩ আমরা সবাই ব্লগার
সবাই লেখক

সংগীত–

* গান একপ্রকারের চিত্তখোরাক। ক্ষুধামিটাতে যেমন খাওয়া জরুরি হৃদয়ের তৃষ্ণা মিটাতেও তেমন একটি শ্রুতিমধুর গানের প্রয়োজন। আর সেই গান যদি হয় শ্রবণবেদনা তা হলে এমন গানের স্রষ্টাকে বলতে হয় ‘মহাযন্ত্রণা’।

* গান গেয়ে যে সারা জীবন কাটিয়েছে গানের মাঝেই সে আজীবন

আচ্ছা-
‘মেলায় নাকি ক্রেতার চেয়ে, লেখক অনেক বেশি!!
স্টলের পাশে দাঁড়িয়ে থাকে, শক্ত করে পেশি’
এসব বলে চাচা খালি হাসেন
মাঝে মাঝে ক্যামনে জানি কাশেন
রাগের চোটে ঝেংরা মেরে, দিলাম একটা খেচি
চাচা আমায় খেপাতে গিয়ে বলেন একটু বেশি.

একটি ফানপোস্ট

ভাল নেই ; তবু ভাল আছি

বেঁচে নেই ; তবু বেঁচে আছি !

বাড়ি আছে ; বাড়িতে কেউ নেই

গাড়ি আছে; ইঞ্জিন শুধু নেই !

বাড়ির মালিক নেই। কারণ ওখানে এখন ইলেকট্রিসিটি নেই।থাকলেও বড্ড লোড শেডিং চলেছে। টেকনিক্যাল লোড শেডিং!ওঝা দিয়েও কাজ হবে না। ভূত গুলো নাকি বড় ভয়ঙ্করী। শুধু ছবিই উল্টে পাল্টে দেয়নি। কমেন্টস গুলো দিব্বি খেয়ে ফেলছে।কড়মর করে চিবাচ্ছে।প্লীজ কেউ ভুতের গল্প লেখবেন

আমাকে দেখে ওদের একজনের
স্পষ্ট ঔত্সুক্য জিজ্ঞাসন।
বিনীত ভঙ্গিতে নয়-
অনেকটা নিদারুন কর্কশ কন্ঠে। আমি
কোনো এক পূর্নিমা রজনীতে
চন্দ্রপৃষ্ঠে,
কোনো এক মৌলানার প্রতিচ্ছবি অবলোকন করেছি কিনা?
সেদিন ওদের ওরাংওটাং নৃত্য
রুষ্ট,ক্রুদ্ধ হয়ে তীর নিক্ষেপ করেছিল আমার বুকে
আমার তীব্র বিশ্বাসের উপর।
উচ্চারিত অবৈজ্ঞানিক প্রলাপে চুর্ণ-বিচুর্ণ করে
ওরা আমাকে
আমার বিশ্বাসকে আঘাত

মাঝে বেশ কিছুদিন পার হয়ে গিয়েছে জরুরী কাজে জড়িয়ে পরায় বেশ কিছু দিন হয়  শুভদের বাসায় যাওয়া হয় না । অবশ্য ফোনের মাধ্যমে নিয়মিত কথা হয় । ছেলে দুটোর জন্য মায়া হয় । কিন্তু তার পর ও নিয়মিত যোগাযোগ রাখা

চেনা ছড়া

(২১)
অফিস-স্কুলে যাওয়া যেন
সকাল বেলার যুদ্ধ,
গাড়ির সারি পথকে রাখে
জ্যামে অবরুদ্ধ।

(২৪)
আঁধার কালো, কয়লা কালো,
কালো গাছের কোকিল,
“টাকাও কালো,” বললো কালো
পোশাক পরা উকিল।

(২৩)
কতই পরিকল্পনা হয়
তারপরে সব বন্ধ,
সেসব বাস্তবায়ন করার
থাকে না নামগন্ধ।

(২৪)
খুকু শুধায়, “কাঁদছো কেন
বকলো তোমায় কে আজ?”
একটু হেসে মায়ের জবাব,
“কাটছি আমি পেঁয়াজ।”

‌‌
মনিরুল হাসান,
ফ্লোরিডা,

go_top