Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

নক নক
বাড়ীর মালিক কই?
সেই যে নোটিশ দিয়ে চলে গেল
বাড়ী খালি নাই ।
ভায়ার আর কোন খবর নাই।
আসছিলাম ওঝা নিয়ে।
চলন্তিকায় নাকি ভূতের উপদ্রব শুনলাম ।

কি কান্ড।(ছবিগুলিতে দেখি ভূতের উপদ্রব আমার কম্পিউটারে ভূতের উপদ্রব )
দিলাম একসাইজের ছবি।হয়ে গেছে আরেক সাইজের। আমার ছবি

মেলা থেকে ফিরে এলেন, আমার ছোট চাচা
বলল ডেকে কইরে তোরা, আমায় তোরা বাঁচা

কী হয়েছে, কী হয়েছে, বলেই দিলাম ছুট
ধুলোবালি, ময়লা ভরা, চাচার ছেঁড়া কোট

হাঁচির পরে হাঁচি মেরে, বলল চাচা ধর
ঠ্যালা-ধাক্কার চোটে আমার, এলো বুঝি জ্বর

বইয়ের বোঝা টেনে টেনে, যেই উঠেছি

এইতো সেদিনই সারাদিন কর্মব্যস্ততা শেষে
নীড়ে ফেরার অপেক্ষায় নীরবে বসে আছি বাসে ।

জানালা দিয়ে দেখছি রঙ্গিন দুনিয়া, মানুষের ভীড়
মানুষ আসছে, যাচ্ছে, যার যার প্রয়োজন মিটানোয় অস্থির।

কত বাস, রিকশা, হোন্ডা কত কত গাড়ীর আনাগোনা,
ব্যস্ত নগরীতে ছুটছে মানুষ একসাথে,
অথচ  কারো সাথে কারোর নাই

 

 

ভুলিনি সখি
ভুলিনি সখা
ভুলিনি তোমাদের
নিত্য লেখা লেখি
কাব্য খুনসুটি
থাকবে যে আমাদের ,
ব্যাস্ত জীবনে
কোন কারণে
যদি যায় চলে দূরে
তবু এই স্মৃতি
গড়েছি যে প্রীতি
কেউ কি ভুলিতে পারে?

 

ভুলিনি ভুলিনি বন্ধুরা
দূরে কাছে আছো যারা
সকলের প্রতি মোর অগাধ  ভালবাসা
চলন্তিকা যে আমাদের আত্মার ভরসা।

================================

বন্ধুজন হৃদয় ছেঁড়া ধন
তোমায় আজ দিলাম
আমার ভালবাসার ফুল দিয়ে
তোমায় কিনে নিলাম ।

বৃষ্টি কোন অজুহাত ছাড়াই তোমার কাছে নিঃসংশয় ক্ষমা চেয়ে নেই । আমি জানি আমার এমন নির্ভাবনা তোমাকে কিছুটা অবাক করবে । আমার এমন স্বার্থপরতা তোমার কাছে অন্যায় ঠেকবে । তবু দূরে থাকলাম । তোমার শীতল স্পর্শ হতে নিজেকে দূরে রাখলাম

বাস্তবতার কষাঘাতে তেঁতো নিমের রস।

চিত্ত হাউশ খেই হারিয়ে যৌবন হারায় যশ।

হাসির ফ্রেমে কালি মেখে শোকের আবহ।

বাস্তবতার প্রহসনে জীবন দুরহ।

 

শুকনো পাতায় সজ্জিত-জীবন বনানী।

বাঁচা মরা’র লড়াই মত্ত জীবন সেনানী।

বাস্তবতার অগ্নিতাপে শুকিয়ে গেছে রং।

পেন্সিলে আঁকা স্বপ্নগুলো আশা’র যত ভং।

স্বপ্নগুলি কুচিকুচি বাস্তবতার দাঁতে।

ছেঁড়া স্বপন

অনেকটা অভ্যস্ত হয়ে গেছি।কনক বেশ কয়েকদিন হল অফিসে আসছে না । আসবে কি করে? কনকের বাবা’র অসুখ , সেই কারণে কনক’কে বেশ খাটতে হচ্ছে।কনকের মিষ্টিমাখা মুখ বেশ কয়েকদিন হল দেখতে পারছি না । সকালে বাসায় নাস্তা বন্ধ করে দিয়েছি। পাউরুটি

এ দিকে উটন দাদুদের দলের সবার খিদে পেয়েছিল ভীষণ। বনে বনে ওরা ঘুরে ঘুরে দেখছিল যে কোন ফলমূল পাওয়া যায় কিনা–জঙ্গলে এ সবই পাওয়া যায়। তবে তা কোথায় পাওয়া যাবে তা কে বলে দেবে ? সামান্য চলেই ওরা দেখতে পেল

চেনা ছড়া

(১৭)
খুকুমণি শুধায় মাকে,
“রাজনীতিবিদ দল,
নামলে মাঠে কোনটা খেলে
ক্রিকেট না ফুটবল?”

(১৮)
সরকারী এক কর্মী বলে,
“এটাই আমার আইন,
বিনা ঘুষে ফাইলে আমি
করি নাতো সাইন।”

(১৯)
তরকারীটা খেতে মোটেও
লাগে নাতো ঝাল।
গুঁড়ো মরিচ রং মেশানো
দেখতে শুধুই লাল।

(২০)
ভুলেও মুখে নেয় নাতো কেউ
গ্রামে যাওয়ার নাম,
মুখে সবাই বলেই খালাস
“আমার শ্যামল গ্রাম”।


মনিরুল

go_top