Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

সকল শিশুর অন্তরেতে
আছেরে কার প্রতিমা
হীরে মানিক চুনী নয়
শুধুই একজন মা ।

নাড়ী ছিঁড়ে যে ধন
মায়ে আনে দুনিয়ায়
তাহার চেয়ে প্রিয় কিছু
কেমনে হবে ভাই !

সন্তানেরই বিপদ কালে
কার চোখেতে জল
কার পরাণে পরাণ বাঁধি
করেরে টলমল ।

সবার কাছে ডাইনী পেত্নী
তবু মায়ের মন
কানা হোক কালা হোক
সাতটি রাজার

চেনা ছড়া

(১৩)
সংসদে করে যারা
খারাপ ভাষায় চিৎকার,
জনগণ সে সব লোককে
দেয় যে শুধু ধিক্কার।

(১৪)
হাসপাতালে রোগীর মাথায়
হাত উঠেছে ঐ,
ফার্মেসীতে ভেজাল ওষুধ
ওষুধ পাবে কই?

(১৫)
টেলিফোনে প্রয়োজনে
কত কথা হয়,
ভুতুড়ে বিল দু’ নয়নে
জাগায় যে বিস্ময়।

(১৬)
বলতো দাদা, বলতো বাবাও
বলছে নাতি ফের,
‘দেশের ভালো করা’-র কাজটি
পরের প্রজন্মের।


মনিরুল হাসান,
ফ্লোরিডা, যুক্তরাষ্ট্র।

সাহিত্য ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে চলন্তিকা ব্লগটি ভালো সাড়া ফেললেও গত কিছুদিন যাবৎ এই ব্লগটির মন্তব্য দেওয়ার অপসনটি সম্পূর্ন বন্ধ হয়ে আছে । আমরা সবাই এ ব্যপারে এ্যাডমিনকে সচেতন করতে চাইলেও তারা কোন পদক্ষেপই নিচ্ছে না বা কোন প্রকার ঘোষনাও দিচ্ছেনা ।

একুশে বইমেলাতে সাহস পাবলিকেশন্স-১৬৯ সাহস করে আমার দুটি গল্পের বই প্রকাশ করে ফেলেছে।
আমার দুটি গল্পের বই, চলছে বইয়ের মেলাতে
যাচ্ছে নাকি ট্রেনে-বাসে, দেশের নানান জেলাতে

বইটা এনে প্রকাশকের ফুটলো মুখে হাসি
গল্প পড়ে বলল সবাই, বইটা ভালোবাসি

 

 

চোখে চোখ পড়তেই তুমি দৃষ্টি ফিরিয়ে নাও
আনত বদনে তুমি কি যেন দেখতে চাও
হৃদয়ের লাল দর্পণে তোমারই প্রতিচ্ছবি
ডাগর দু’টি আঁখি, মুখ অপরূপ মায়াবী
হাতে হাত রেখে স্বপ্ন রাজ্যে হেটে যাও
অগোচরে মোর তাই বুঝি তুমি দেখে নাও?

 

=======================================================

অনিকেত বেশ শব্দ করে হাততালি দিয়ে বলল-এবার,এবার…
পরী অনিকেতের দিকে তাকাল।বলল-কি?
-এবার সেই ঘটনা বলব,সেই।
-সেই সেই না করে ঘটনাটা কি,বলবে?
-আমি এখন চা খাব।মামা চা দাওতো।
-আমি ভাবলাম কি না কি বলবে?
পরী সোনালি হলুদ বর্ণের শাড়ি পরেছে।কপালে পড়েছে হালকা লাল রংয়ের টিপ।ভেবেছিল,তোমাকে খুব সুন্দর

শেষপর্ব

আধাঘন্টা কাটল খানভবনের সবার এক প্রলয়ন্করী যুদ্ধ যা মনে হল কেয়ামতের মত কিছু কাক শকুনী জাতীয় পাখীর তাড়া খেয়ে।দশবারটা শকুন টাইপের পাখী পুরা ভবনের ভিতরে জুড়ে তীক্ষ স্বরে কাকা ডাকতে ডাকতে তাড়া করতে লাগল খানভবনের ভীত মানুষগুলিকে।চিরদিন সবাই দেখেছে শকুন

কারনে অকারনে বা  সময়ে অসময়ে ,
আমার এ চোখ দুটো যখনই

ভেসে যেতে চায় জলে ।
এতটুকু আর করি না দেরী আমি ।
মুখটাই ঢেকে ফেলি   মুখোশের আড়ালে !

তোমার দেহো থেকে যখন চলে যাবে প্রাণ,
গাইবে যখন মানুষ কান্না নামের গান ।
আগর বাতি হবে তোমার একার খাবার,
সাথে রবে বড়ই পাতা গরম জল আবার ।

তোমার স্বজনেরা তোমার চারেদিকে দাঁড়ীয়ে,
বসে পরে রবে মাটিতে আছড়ে দু-হাত বাড়িয়ে।
তোমায় রাখবে দূরের কারোর আশায়,
যারা রেখেছিলো

জানতে ইচ্ছে করেরে মন
জানতে ইচ্ছে করে,
ব্যস্ত কেন থাকে তারা দিনরাত্রি ধরেরে
দিনরাত্রি ধরে,
জানতে ইচ্ছে করেরে মন
জানতে ইচ্ছে করে।।
বাবা ছুটে সেই প্রভাতে
কাছে নাইবা পাইরে
কাছে নাইবা পাই ।
ঘরে ফেরে গভীর রাতে
মাকেও দেখি তাইরে
মাকেও দেখি তাই ।
জানতে আমি চাইরে জানতে আমি চাই । ।
মা

go_top