Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

ইচ্ছে হয় আজকাল,
পাখির ভিতরে ঢুকে যাই।
নিরলস পালক-ওম সরিয়ে ফেলে,
অন্দরে খুঁজে দেখি পরশপাথর।
শরীরের প্রচ্ছদ শুধু বর্তমান,
তাই ফারাকও খুঁজি না প্রশ্বাসে।
দীর্ঘ-ভ্রমণ শেষ হলে-
খুঁজি অস্তমিত ছায়ায়,
ফেলে আসা দুপুরের পাখি।
শেষ বিকেলের লালে রাজ্যপাট বুলি
আর ভোরের ফুলের ঠোঁটে তৃপ্ত চুমুকে-
রোমকূপে খিদে জাগে,খিদে নিরন্তর।
অবাধ বিচরণও সপ্তকে

ব্রিটেনে বর্তমানে প্রবাসী বাঙালিদের সংখ্যা ধরে নেয়া হয় পাঁচ লক্ষাধিক।২০০১ সালের আদমসুমারী ও পরিসংখ্যানে তা ছিল তিন লক্ষের উপর।এই পাঁচ লক্ষাধিক প্রবাসীর বেশির ভাগই বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের একটি বিশেষ জেলার অধিবাসী। প্রবাসী বাঙালিদের মধ্যে শতকরা প্রায় আশি ভাগেরও বেশি লোক ওই

কবিতার বিশ্লেষণ করুন

আমি করেছি যে ভাবে আপনি করুন

ক = কল্পনা = দু’নয়নে স্বপ্নময় কল্পনা সাড়াক্ষণ করে বন্ধনা;

বি = বিভোর = হৃদয়ের গভীর বিভোর আলীঙ্গন;

তা  = সত্তা = ধানে জ্ঞানে বিশ্বাস চিত্তে গড়ে সত্তা;

প্রকৃতির সৃষ্টিশীল সবমিলে কবিতা 

আলো আঁধারীর সন্ধ্যায়
মনটা কোথায় হারিয়েছে,
জানি না কিসের ছোঁয়ায়।
মাঝে মাঝে এক চিলতে সুখ,
নিয়ে আসে উড়িয়ে সুখের পায়রারা
সেই সময়টাতে প্রসন্নতায় ছেঁয়ে থাকে মুখ।
দু:খরা পালায় নতজানু হয়ে
ভ্রু রেখা কুঞ্চিত করে
সুখের ছোঁয়ায় দু:খ যায় ক্ষয়ে ক্ষয়ে।
বন্ধন তো চাই নে অন্যকিছু
বন্ধুত্বের আহবানে শুধু দাও সাড়া,
ফিরে

তোমাকে ছুঁতে চেয়ে ——–
তোমার দু চোখের গভীরতা মাপার ব্যারোমিটার নিয়ে
তারার বাড়ির ঝোপে ঠায় দাঁড়িয়ে ছিলাম অন্তহীন সময়
মশার কামড় আর সাপের হিস হিস শব্দও আমাকে টলাতে পারেনি ।
কৃষ্ণ পক্ষের রাত সর্পিল গতিতে এগিয়ে যায়
দু একটি নক্ষত্র এখনও রাত্রির বারতা জানান দেয়
কাছেই

আশাহত আজ আমি
হতাশার পূর্ণ ছাপ দেখি,
একি হতাশা তুমি?
আশায় বসে থাকি
দেখি সব নিরাশা
একি জীবন ব্যবস্থা?
হতাশ আজ হতাশ আজ
যা ভাবি তার শুধু
উল্টো আজ।
আশাহত আজ আমি
দেখি সব নিরাশার আলো,
এখনি যদি হতাশ
তবু কেন দেখি আশার আলো?
অন্ধকারে যেন ডাকে আমায়
আলোর পথে হয়ে যায় বিচ্ছিন্ন।

স্বপ্নের ঘোরে
শুষ্ক বুকে দারুন খরা মরূদ্যানের মত
পাথরে জল সেচে মেঘমালা প্রানের নব সঞ্চার
দিন রাত অবিরত উম্মাতাল পারাবারের শব্দহীন গর্জন
প্রতীক্ষায় নতুন বীজ বুনি নিরাশার চরে।

ধূলির ঘূর্ণি ভেঙ্গে করে চূড় শিরা উপশিরা
বুকের পাঁজরে বেদনারা খেলা করে উল্লাসিত হয়ে
মস্তিষ্কের নিউরনে অচেনা কষ্টেরা

বাদল এল রিমঝিম আষাঢ়ের দুপুরে
যায় কে কলসি নিয়ে আমাদের পুকুরে।
আনবে কে জল সেই কলসি ভরিয়া
তাকিয়ে আছে কি কেউ আমার পথ ধরিয়া।

আমি যে তার জন্য বসে আছি পথো চেয়ে
দেখবো বলে আসবে কখন সেই মেয়ে ।
যার দু-চোখে মিসে আছে মায়াবী জল
দু-পায়ে পরা

এবার বই মেলা থেকে কেনা বইয়ের মধ্যে প্রথমেই যে বইটা পড়া শেষ করেছি সেটা হচ্ছে “অন্য এক গল্পকারের গল্প নিয়ে গল্প” । আমার অন্যতম প্রিয় লেখক শাহাদুজ্জামানের ছোটগল্পের বই । বর্তমান সময়ে শক্তিমান গল্পকারদের একজন তিনি । নিজস্ব এক স্বতন্ত্র

সূর্যের কিরণে আলোকিত ভূবনে

মুয়াজ্জিনের আজানে ঘুম ভাঙ্গে নয়নে।

ধার্মিক ভাই বোন দেয় মন ধর্মে

কর্মীরা ছুটে যায় নিজ নিজ কর্মে।

ঝাক ঝাক সাদা বক উড়ে‍ ‍যায় আকাশে

অতি বেগ কালো মেঘ

go_top