Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মাননীয় সম্পাদক,বেশ কিছু দিন ধরে আমি এই ব্লগের কোনো পোস্টে মন্তব্য করতে পারছি না।এমন কি আমার নিজের পোস্টেও না।এই সমস্যাটা কি শুধু আমার ক্ষেত্রেই হচ্ছে নাকি সবার ক্ষেত্রে হচ্ছে?যদি সবার একই সমস্যা হয় তাহলে তার সমাধানের চেষ্টা চলছে কিনা জানালে

আমাকে ব্যাকরণের দ্বারস্থ হতে হয় না

ভাবতে হয় না বাক্য গঠনের প্রক্রিয়া।
সাবলীল ভঙ্গিতে মসৃণ গতিতে
শব্দ গঠন ছেলের হাতে মোয়া।
রাগে অগ্নি শর্মা উচ্চ মেজাজের পারদ
আমি ছোটাই বেশুমার শব্দ গুলি।

অবচেতনে উল্টে অভিধানের পাতা

এ যে আমার মাতৃভাষার বুলি।

 

ব্যথা পেলে

 

 

তোমার সোনার হাতে স্বপ্ন লোকের চাবি,
চোখে চোখ রেখে হৃদয়ের তরলে দেখি
হৃদয়ের অবিকল অনিন্দ্য প্রতিচ্ছবি;
যমুনার জলে ছিপ ফেলে যুগের অধিক
অপেক্ষায় অধির, কখন রজকিনী একটু হেসে
চোখ তোলে তাকাবে চোখের পানে –
চোখের তারাতে অলকে পলকে একটু ইশারা
জীবনে যৌবনে সোহাগ মধুর স্বপ্ন বোনা
ভরা যৌবন

চারি দিকে একি জলের হড়হড় ডাক

বৃষ্টির এমন উত্তাল কেন জানি না–

বর্ষার মুখ অনেক দিন দেখি নি তবে

আমার উঠোনে আজ ঢেউয়ের মেলা।

 

থৈ থৈ–অথই ভালই তবে লাগবে জানি

একদিন ভাসাবে ধরণী–নিয়ে যাবে একান্তে

আমার আঙিনা শূন্য পড়ে থাকবে একা

শেওলার ডাঁটায় আর বসবে না ফড়িং।

 

বৃষ্টির

আত্মকাব্য
– মোঃ ওবায়দুল ইসলাম

রাত নির্ঘুম
ব্যস্তময় দিন
যেন যান্ত্রিক নিশাচর,
অর্থহীন ব্যর্থময় জীবন
কিছুই নাই
তাই
সবাই পর।

সত্যের বালাই
একেবারে নাই
যখন বলি সরাসরি,
দু ‘চোখের বিষ
যত সব নালিশ
মালিক বনে যাই তারই।

আব্দুল্লাহপুর, ঢাকা।
15/01/2014

আজ বসন্ত! আবার এল ফিরে
ঋতু ফেরার দেশে; ফাল্গুনের চনমনে বাহার
ফুলে ফুলে পলাশ শিমুল; কৃঞ্চ চূড়া লালে লাল
বাসন্তী বাহারে উচ্ছ্বল যৌবন।

ফাগুনের প্রথম দিনে
কুয়াসা আবিরে ধুলোর আস্তরে, ঘাসফুল যেন চেতন ফিরে
ঝরা নাঙা গাছে গাছে; নতুন পাতায় যৌবন
প্রজাপতির বাহারি ডানায় রং।

কচিপাতার সজনে ডালে

মনি, একবার এসে দেখে যাও
আমার নিঃসঙ্গ রাত
অন্ধকারের তামাশা
তোমার স্মৃতির কিলবিল !
প্রতিদিন সূর্য উঠে ভোরে
তুমি তখন দূরে —– বহুদূরে,
হয়ত আরেক জনের বেডসিড গোছাতে ব্যস্ত !
আর আগের চেয়েও হ-য-ব-র-ল
আমার টেবিল
ময়লার কৃপায় সর্বত্র দুর্গন্ধ
হয়ত করুণা হলেও হতে পারে তোমার !
এখন আর শরীরে পানি

    টিক টিক করে ঘড়ির কাঁটা এগুচ্ছে
ক্রমেই একটু একটু করে রাত বাড়ছে,
ঘড়ির কাঁটার টিকটিক এর চেয়ে মনে হচ্ছে,
আমার হৃদযন্ত্রের কাঁটাই ধড়াস ধড়াস করে বেশী বাড়ি দিচ্ছে।

কত রোগী আসছে – যাচ্ছে …….
ওটি তে রোগীরা ভয় ভয় দৃষ্টি নিয়ে হেঁটে যাচ্ছে,
বের হচ্ছে

আজকাল সময়ের কাছে একপ্রকার বন্দী হয়ে পড়েছি । নিজের কর্ম, অযাচিত ভাবনা, ব্যস্ততা, পারিবাবিরক দায়বদ্ধতা সবকিছু মিলে নিজের বাড় বাড়ন্ত সময়কে ক্রমেই সংকুচিত করে ফেলছি । তারপরও মোটের উপর কোন সময় যদি পেয়েও যাই তাকে কাগজ কলমে টেনে আনবো এমন

মৌমাছিরা মধুর আশায় করছে ফুলের বন্দেগী
কাব্য-মধুর তত্ত্ব নিতেই কাটছে কবির জিন্দেগী।
ফুলের খোঁজে যাই না আমি, আমার মধুর অভাব নেই।
পদ্মমুখী কন্যারে তোর শিরিন ঠোঁটের জবাব নেই !

go_top