Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

রিক্ত বনবীথিকার শাখে জেগেছে কচি কিশলয়
মৃদুমন্দ দখিনা বায় লেগে বয় সর্বাঙ্গে শিহরণ
ধুলোর আবরণ ভেঙ্গে গাছে গাছে অপরূপ সবুজ মায়া নিকেতন
বনান্তরালে ডাকে কুহু কুহু কোকিল
অশোক পলাশ বনে রঙে রাঙিয়েছেন বিধাতা..
রঙিন সুখে আত্মহারায় মন হারায় সেই কৈশোরের দুরন্তপনায়…
শিমুলের পাঁপড়ি ছিঁড়ে ছিঁড়ে আকাশে

আধা পাকা শশ্রু মুখে,আরশিতে দেখি দুরন্ত কিশোর বেলা
জীবন নদীর বালুচরে,ভাঙিছে গড়িছে কত না পুতুল খেলা !

চিমটি কাটার দিন যে গেল, গেল বউচি রাঙা ভোর
ক্রিকেট খেলায় হারিয়ে গেল, দাদুর মোহন বাঁশির সুর !

হারিয়ে গেছে নিশিত রাইতে, পাকা আম কুড়ানোর সুখ
ধানের ক্ষেতের

ছন্দের উঠোনে নাচে বুনো কবুতর ও সাদাবক
বেদুইন অস্থিরতা ঘিরে থাকে সামগ্রিক প্রহর
এ কেমন আবেশের ঘোর সারাবেলা সারাক্ষন!
জলতরঙ্গ ভেঙ্গে ভেঙ্গে খেলা করে ইথারিয় জোনাকিরা
বুকের গোলাপ বনে বাসা বাঁধে রোমাঞ্চিত অনূভুতি।
অস্তিত্বের নীপ শাখে কুহরিত শুক-শারি
উতলা হয় মলিন শোকে।
বোঝাবুঝির অন্ত্যমিল নিয়ে ভাবে না

অভিমান তোমার


আর নতুন করে,
ভাববার অবকাশ কই?
বিরহ আকাশ জুড়ে, তৃঞ্চার হাহাকার
সবে চন্দ্রগ্রহন!
পৃথিবীর অর্ধেক বোধ হয় ঢেকেছে আঁধার
তাই রাতের যাতনায় সীৎকার ভাসে বালু কোনায়
অনিন্দ্য রুপখোর!
নন্দনপুর লুট হয়ে যায়, কালো রাতে
এসেছিল সজ্জন ডাকাতদল।


দিন তো আর ফুরায় না,
পথে পথে যায় বেলা পথিক বাউল; আধেক

=======================================
সূর্য ডুবে গেলে পর পৃথিবীর বুকে আঁধার নামে
স্বপ্ন পুরুষের বিরহে বুকে জাগে অনন্ত বেদনা
আকাশের গায়ে বিরহ বিষের যন্ত্রনা – আদিগন্ত নীল
দ্বাদশী চাঁদের একা একা বুকফাটা নিরব নিথর কান্না
জ্বলে জ্বলে গলে জ্যোৎস্নার আলো অথৈই জলে
সোঁধা মাঠির

শ্রাবন্তী চুলে বেণী করবে।মাকে ডাকছে।
-মা,মা?
এমন সময় প্রচণ্ড আলোতে চোখ ঝাঁঝিয়ে গেল।কিছুক্ষণ চোখে কিছু দেখতেই পেল না।চারদিকে যেন প্রচণ্ড অন্ধকার।মিনিট দশেক পর।সবকিছু আবছা আবছা দেখছে।সবকিছু কেমন জানি এলোমেলো লাগছে।আশেপাশে সবকিছু তার বড় অচেনা লাগছে।চারপাশে ভাল করে দেখল।পিছনে তাকাল।তাকিয়ে অবাক হয়ে গেল।তার

চলন্তিকার সবাইকে আনোয়ার ভাই (সম্পাদক ভাই) সহ অনেক সুভেচ্ছা ভালবাসা।
=====================================================

জগতটা হত যদি রুপকথার
অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে
বসবাস করিতে লাগিল
নটেগাছটি মুড়াল
আমার গল্প ফুরালো।

রুপকথা শেষ হয়
যখন
বাস্তব কি আরম্ভ হয়
তখন?

ভাবি সেভাবে
বলি এভাবে
বাস্তব কঠিন ভারী
নয় তোমার রুপকথা।

ভেবে কি দেখেছি
বিশ্লেষন কি করেছি
রুপকথায় জীবন
বেশী বেদনার
অনেক কষ্টের।

বরফ রাজকন্যা
অথবা

 

হে তারুন্য

ডাকের অপেক্ষা নয়,

আমিই স্রোতশ্বীন

ধর আমার হাতে হাত,

মিলাও কন্ঠস্বর

বয়ে যাবো রাত দিন…..

তীব্র বেগে চিতা সম

আগুনের দহনের মত

তাপ উদগীরন করে

অমসৃন পথকে দামিয়ে

সামনে বহমান

তুমি তারুন্যের জয়গান…।

হে তারুন্য,

পরাজিত

[শোষণ বঞ্চনা বৈষম্যের বিরুদ্ধে জনতার সংগ্রাম চলছে,চলবে।কখনো প্রকাশ্যে কখনো অলক্ষ্যে।কখনো তীব্র কখনো মন্থর গতিতে। থেমে গেলে চলবে না।এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে বিপ্লবীর মৃত্যু আছে, বিপ্লবের মৃত্যু নেই। মানুষের মুক্তির অন্তর্নিহিত আকাংখা বিপ্লবকে চিরজীবি করে রাখবে। ]

সম্মুখে বাধা আছে,

দাদু বাড়ি কুমড়ো লতায়, ফুলে ফুলে মেৌ
সকালবেলা কুলো হাতে, তুলছে নতুন বউ

ফুলে-ডালে মসলা বেটে, তেলে ভাজা বড়া
একটুখানি গোলমরিচে, ঝাল দিয়েছে কড়া

বুঝতে তুমি স্বাদ যে কেমন, একটা বড়া খেলে
পাবে কোথায় এমন বড়া, এখানে না এলে

হাপুস-হুপুস, তেলে-ঝালে, জিভে আসে পানি
দেখতে যদি বড়া

go_top