Today 10 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika

মাননীয় সম্পাদক, আমার সালাম নিবেন । আপনার সবকিছু ঠিক হতে আর কতদিন লাগবে, শুধুমাত্র সেটা জানালে আমরা একটু স্বস্তি পাই । আর এটুকু অধিকার আমাদের আছে নিশ্চয়ই বলে মনে করি । ধন্যবাদ ।

বা হতে ডানে-

১)Ragnar Granit

জন্ম: ৩০ অক্টোবর ১৯00, হেলসিংকি, ফিনল্যান্ড।

মৃত্যু: ১২ই মার্চ১৯৯১, স্টকহোম, সুইডেন।

পুরস্কার প্রাপ্তির সময় যেখানে কর্ম রত ছিলেন: Karolinska Institutet, স্টকহোম, সুইডেন।

২) Haldan Keffer Hartline

জন্ম: ২২ডিসেম্বর ১৯০৩ , Bloomsburg, PA, USA

মৃত্যু: ১৭ইমার্চ ১৯৮৩, Fallston, MD, USA

পুরস্কার প্রাপ্তির সময়

হঠাৎ মনের ভাবনাটা
আমার মনের দার প্রান্তে এসে দাঁড়ালো
ভাবলাম মানুষ কিভাবে মরে যায়
হারিয়ে যায় এক নিমিষেই পৃথিবীর আড়ালে ।

ছোট বেলায় সব সময়ই
মনের এ অ-কল্পিত ভাবনা গুলো ঠেলে দিয়েছি দূরে
কখন ও বুকের মাঝে দেইনী ঠাঁই
দেইনী ঠাঁই মনের অনন্ত গভীরে ।

কাল যারে

ভালবাসা? সে তো তোমারি শেখানো বুলি
– মোঃ ওবায়দুল ইসলাম।

তোমার দোষে আমি দোষী
কষ্টগুলো ও আমার; আমিই পুষি
অথচ ভালবাসা? সে তো তোমারি শেখানো বুলি
জ্বলে পুড়ে অঙ্গার হলাম নিজেই জ্বলি।

তুমি কামালে পুত পবিত্রের নাম
আমাকে দিলে যত কুৎসিত দূর্নাম
অথচ ভালবাসা? সে তো তোমারি শেখানো

কেমন মেয়ে বিল্লালের
লায়লা যার নাম,
কমন ছেলে দেলোয়ারের
মাহফুজ আনাম ।

ভালোবাসার মূল্য কতো
ওরাই কেবল বোঝে ,
মনের আবেগে সারাক্ষন
তাই তো শুধু খোজে ।

পালিয়ে যায় দুজনে
নিজ গ্রামের বাড়ি,
আনন্দে কাটায় দিন
সুখে জমায় পাড়ি।

বাবা মা করে ঘৃনা
নেয়না কভু মেনে,
মিথ্যে বুঝায় বার বার
নিয়ে আসে ট্রেনে ।

কিছু দিন

-তাই হোক।
-কি হোক দাদা?
নিশোথ তার বোন মোহনীর দিকে তাকাল।
-তুই আরও বড় হ।
মোহনী হেসে হেসে বলল-আর কত বড় হব দাদা,তালগাছের সমান?
-এত বড় হ যে আকাশের মেঘ ছুঁই ছুঁই করে।
-থাক এত বড় হয়ে আমার কাজ নেই।আমি যেমন আছি তেমনি ভাল।অত বড় হলে

পূর্বরাগ, কালান্তর


এমন দিনে,
ঝরা পাঁপড়ির পদ্মলোচন
আহাম্মকের মত হাসতে হাসতে কেঁদে ফিরে।
ফুলের রেণুর বাসন্তি আবির;
হাওয়ার টানে উড়ে উড়ে ঘুড়ে ঘুড়ে
নিষিক্ত বরণে মিলনের পূর্বরাগ।


পাখির ঠোঁটে এখন বড়ই মায়া
আমলকির ডালে টোনাটুনির বাসা বেঁধেছে
ভালোবাসায়।
গলায় পরা সাতনরী হার; চঞ্চল পায়ে নূপুর
বসন্ত দুপুর ঝিরঝিরে হাওয়া
ধূসর পালকে বিলিকেটে

ছয় মাসের শিশুর হাতে
কলম বার হাতি,
জিজ্ঞেস করলে সেই শিশুকে
হবে নাকি নাইট কলেজের ছাত্রি ।

কলম দিয়ে লিখবে সে
ক , খ , গ – অ , আ , ই
বাকি রইল আরো অনেক
ঘ , ঙ , চ – ঋ ,উ , ঈ

লেখা পরা

হিপ চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল।টিপ বলল-তুমি আজ হতে ইনএক্টিভ হয়ে যাবে।এখন হতেই।
হিপ কথা বলতে যাবে,এমন সময় ডিএক্টিভেট করে দেওয়া হল।শ্রাবন্তী মুখটা কিছুটা বিবর্ণ করে বলল-সামনে আমাদের বিপদ।
মহামান্য টিক বলল-কিভাবে বুঝলে?
-আমার মনে হচ্ছে।
-মনে তো অনেক কিছুই হয়।
ফিক মৃদু কন্ঠে বলল-জানেন তো,ওর

প্রতিদিন করে খেলা ছোট একটি ছেলে
বাগান থেকে ছোট ছোট হাজার গাছ তুলে ।
প্রতিদিনই গাছ গুলো লাগায় দরজায় ,
কখন ও পায় পিষে মাটিতে মিলায়।

দধির টপে লাগায় সে ফুলের চারাগুলো ,
সুন্দর নয় তা এখানে ওখানে সবই এলো মেলো ।
প্রতিদিন প্রতি ঘণ্টায় ঢালে

go_top