গুড়ো করে দাও
‘কলিজার টুকরাডারে থাবা দিয়া দিয়া গেল হায়েনা;
আমি পথ চেয়ে ছিলাম, পথ চেয়ে ছিলাম,
সময় ফুরাইয় গেল, সময় ফুরাইয়া গেল;
জীবনের বাকী সময় খাইয়া গেল হিংস্র হায়েনা।’
এ আহাজারি প্রতিদিনের,
প্রতিদিন কোন না কোন পিতা মাতার
কলিজার টুকরা কেড়ে নেয় হায়েনা।
এ কোন হায়েনা?
এরা কেন হায়েনা?
এরা কারা?
: এরা মানুষ বহনকারী গাড়ি হাকিয়ে যায় প্রচণ্ড গতিতে।
এরা কারা?
: এরা অধিকারের নামে আগুন দেয় মানুষের উপর।
এরা কারা?
: এরা নেশাগ্রস্থ হায়েনার মত ছুটে চলে পালনকারীর আদেশে।
এরা কেন অধিকার পায়?
: হায়েনার পালনকারী স্বর্গলোভী মর্তের শয়তান।
এরা কেন অধিকার পায় আগুন দিতে?
: পালনকারীর বাস রাজকীয় বাস ভবনে।
এরা কিভাবে এমন নেশাগ্রস্থ হয়?
: স্বর্গের মদিরা তাদের কপালে আঁকে রাজকীয় সন্ত্রাস।
এদের কেন কিছু হয় না?
: ইবলিশেরও কেউ করতে পারে না কিছু।
তবে, তবে কি!
: ধ্বংস করতে হবে ঐ সৃষ্টিকর্তাকে।
গুড়ো করে দাও পালনকারীর মস্তক।
১১.১১.১৩, ঢাকা।