চলন্তিকার প্রথম উপন্যাস ‘প্রাণের প্রিয়তমা’ ইবুক আকারে প্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করছি।
আমি প্রায় এক মাস যাবত চলন্তিকাতে লেখালেখি করছি। চলন্তিকাতে আমি যেদিন প্রথম প্রবেশ করি যেদিন আমি এর সব নিয়ম কানুন খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েছি। দুয়েকটা ছাড়া বাকীসবগুলো নিয়মই আমার কাছে ভাল লাগছে। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম চলন্তিকায় নিয়মিত লিখব। পরে নাম রেজিস্ট্রেশন করলাম এবং সেদিনই ‘সেমুলী’ নামে একটি গল্প পোস্ট করলাম। গল্পটি পড়ে অনেক বগ্লার তাদের মতামত জানিয়েছেন। সেই থেকে আরো উৎসাহ পেলাম এবং নিয়মিত লিখতে থাকলাম। লেখালেখি আমার নেশা, পেশা নয়। নেশা থেকেই আমি লিখি। আর আমার কাছে সাহিত্য কোন খেলা নয় যে কারো সাথে প্রতিযোগিতা করব। আমি আমার মতো করে চলন্তিকার নিয়ম-কানুন মেনে নিয়মিত লিখছি। ইতিমধ্যে চলন্তিকায় আমার প্রকাশিত দ্বিতীয় উপন্যাস ‘প্রাণের প্রিয়তমা’ ধারাবাহিকভাবে সফলভাবে প্রকাশ করেছি।
আমার উপন্যাসের শেষ পর্বে এসে সম্পাদক সাহেব তাঁর মতামত দিয়েছেন। তিনি চলন্তিকার প্রথম উপন্যাস সফলভাবে সমাপ্ত করার জন্য আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আর এর সাথে সাথে আমার উপন্যাসটি ইবুক আকারে প্রকাশ করার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। তিনি আমার মতামত চেয়েছেন। তাই সকলের জ্ঞাতার্থে বলছি, প্রতিটি লেখকই চায় তার সৃষ্টিশীল লেখাগুলো জনসম্মুখে প্রকাশ হউক। তাই আমিও চায় আমার লেখা উপন্যাসখানা সবাই পড়–ক। সম্পাদক সাহেবের প্রশংসনীয় উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানাই। সকল বগ্লার, পাঠক-পাঠিকা, লেখক-লেখিকা সবার প্রতি অনুরোধ রইল কাঁচা হাতের লেখা আমার উপন্যাসটি অন্তত একবার পড়ে উপদেশ, পরামর্শ, ভুল-ত্র“টি গুলো তুলে ধরবেন। প্রতিযোহিগতায় প্রথম হওয়ার জন্য এমন (ভাল লাগল, চালিয়ে যান…, চমৎকার, সুন্দর ইত্যাদি) মন্তব্য চাই না।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-১)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-২)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-৩)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-৪)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-৫)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-৬)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-৭)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-৮)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-৯)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-১০)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-১১)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-১২)পড়ুন।
প্রাণের প্রিয়তমা- শেষ পর্ব