শীতলবালির মাঝে ধুধু নিঃঅন্তর
====================
পদ্মার ‘টি’ বাঁধ নয়-নয় কোরতায়ার
নারুলী ব্রিজ-ঐ যমুনার ঝিকমিক বালুচর
কত দেখেছি- খেলেছি বুক বরাবর-
শীতলবালির মাঝে যেন ধুধু (অন্তরহীন)নিঃঅন্তর-
এক দীর্ঘনিঃশ্বাস- মাঝে মধ্যে বয়ে যেত
শনশান আওয়াজে ভাঙ্গন তুলে কি ভয়-
কৃষ্ণচূড়া ফুটা সকালে- পূর্বালী নীল স্রোত।
বালুচর তোরছিল ধুধু(অন্তরহীন)নিঃঅন্তর।
কিনারায় ছিল ঘোন সবুজের কাঁশবন
সাদা সাদা ফুলে দিয়ে যেত শিহরণ-
হরিণী আঁখির মত- দৃষ্টিপাত করেনি
উড়ে যায় গাংচিল-হৃদয় পাঁজরে বসেছিল
চুমুকে স্পর্শ ছোঁয়া-কমল ঠোঁটের নিশান-
তাতেই যেন বড় বড় ঢেউ তুলা গর্জন
ক্লান্তি দেহে গাংচিল খুঁজেছে ঘামহীন অন্তর।
তারা খেয়ে-কেন বার বার ফিরে আসা
বুঝেনি যমুনা- খরা রোদ্রে পুড়ে যাওয়া
লম্বা ডানায় উড়াল দিবার নাই সান্ত্বনা
অভয় জলে ডুব দিয়ে যাই বার বার
এটাই যেন তার-একটু সুখ খুঁজে পাওয়া
তাতেই বুঝি বদলাও মৌসুমী মৃদু হাওয়া-
আজো দেখি খাঁখাঁ করছে তোর নিঃঅন্তর।
লেখার তারিখঃ ০৫/০৭/২০১২
====================