এক প্রতিধ্বণি
আজও মুক্ত জানালার পাণে অপেক্ষার পালা!
মৃদূ প্রতিধ্বণি শুনব বলে, আজ পায় না-
শুনতে চাই শুনতে চাই-শীতল তরঙ্গ আর
তরঙ্গের সাথে শুশু ডানা ভাঙ্গা আওয়াজের
আলিঙ্গনা-সব কিছু জানার পরোও বীরঙ্গনা
বেসে থেকে-কোথায় হারিয়ে গেলে-একবারো
পূবালী হাওয়া বিস্মরন বিস্ময় জাগে না-জাগে
না- আজ শুধু বুড়িগঙ্গার এপারে অপেক্ষা।
আজও প্রভাত রজনিজল, গগন পাঠে বেজে উঠে-
সেই সুর-যে সুরে পৃর্ণিমার ঝঝাল এক তারা,নিশি
সিক্ত বকুলের গন্ধে উম্মাদনা নেশায় জ্বলছে-
সাজান স্মৃতির প্রান্তে জুড়ে শুন্ক পাতার মত মর মর
এক আর্তনাদ।ঐগাঁয়ে নির্বৃত উঠানে জাগে না ভেসে না
দেয়াল মাটির বুকে প্রতিধ্বণি-নির্দয় তার দৃষ্টিমনি।
ও গাঁয়ে এখন তো শরত হেমান্ত বসন্ত করছে শুধু
ছোঁয়াছুঁয়ি-যমুনা বাঙ্গালীতে মুখ ফিরে না গ্রীস্ম চাই
না বর্ষা তো কল্পনাতে নেই, কি করে আশানিত হই
সবুজ শ্যামল নীল আকাশে উঠবে প্রতিধ্বণির সুর।
প্রতিধ্বণির নোনাটে হবে কাল সাদা মেঘের সাথে
মিশে যাবে কোন একদিন-বেজেউ উঠবে না ঐ উঠানে।
লেখার তারিখঃ ০২/০৯/১৩