ছড়ার একমাত্র ছন্দ স্বরবৃত্তচালের নতুন এক পদ্যরীতি হচ্ছে ‘শামেরিক।’ ৬ পঙক্তির শামেরিকের চরিত্রগত কাঠামো হয় স্রেফ ছড়ারই মতন।

শামেরিক মূলত ব্যঙ্গাত্মক, রসাত্মক, ঘৃণাত্মক, প্রতিবাদী ও অর্থবোধক ছড়া যা ক+ক, খ+খ ও ক+ক চালের। এর ১ম দু’পঙক্তি ও শেষ দু’পঙক্তির মাত্রাসংখ্যা হয়

প্রতিবছরই ন্যায় এ বছরও জলছবি বাতায়নের ১ বৈশাখে নববর্ষ সংখ্যা প্রকাশিত হবে। গল্প, কবিতা-ছড়া, রম্য, প্রবন্ধ, ভ্রমণ-কাহিনী‌ বইপত্র-সমালোচনা, শিশুতোষ লেখা ইত্যাদি পাঠাতে পারেন। নবীন-প্রবীন লেখকদের লেখায় সমৃদ্ধ সংখ্যাটিতে সবাই লেখা পাঠাতে পারবেন; তবে জলছবির নিবন্ধিত সদস্যদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। লিঙ্ক-http://jalchhabibatayan.com/

বইপত্র

আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, ফেইসবুক গ্রুপ লিটল ম্যাগাজিন ছাড়পত্র আগামি ১মে প্রথমসংখ্যা প্রকাশ করতে যাচ্ছে!

ভার্চুয়াল জগতের লেখা হারিয়ে গেলেও পত্রিকা ইতিহাস হয়ে থাকবে। তাই সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমী মাসিক প্রকাশনা হিসেবে ছাড়পত্রে আপনার অপ্রকাশিত ও অনবদ্য সৃষ্টিকর্মকে তুলে ধরে

এবার বইমেলায় জলছবি প্রকাশন থেকে ”মুক্তিযুদ্ধ এবং অন্যান্য গল্প” শিরোনামে আমারসহ বাংলাদেশ-ভারতের ১৫ জন গল্পকারের গল্প নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে চমৎকার এক ছোটগল্পগ্রন্থ।

গল্পকার ও গল্পগুলোর নামের তালিকা নিম্নরূপঃ

১। শাহ আলম বাদশার ”কমন স্যার এবং আহত

ছন্দ নিয়ে দ্বন্দ্বে আছিদীল ভরেনা দীল;ছন্দ কী তা কেমনে বুঝিনাম কি অন্ত্যমিল?

হাটার ছন্দ নাচের তালভাল্লাগে, হই বেসামাল;কুচকাওয়াজের কী বাহার?ছন্দ তো নয় মন্দ কিছুদ্বন্দ্ব তবু লয় যে পিছুদ্বন্দ্ব জমেই হয় পাহাড়!

গানের ছন্দে ঘুম যে পায়নারীর

প্রতিসন্ধ্যায় অফিসের যাতায়াতপথে

একটা সুমিষ্ট গন্ধের ঝাঁপটায় থমকে দাঁড়াই

বড় ভালোলাগে গন্ধটা আমার!

তখন বেবাক টেনশন কিংবা ব্যস্ততা সহসা উবে যায়

হৃদয়ে নামে প্রশান্তির ছায়া, যদিও ক্ষণিকমাত্র।

কী

ছন্দ, মাত্রা, তাল-লয়,উপমা-উৎপ্রেক্ষা ইত্যাদি না থাকলে কিসের কবিতা? মুক্তছন্দের নামে অন্ত্যমিলবর্জিত কবিতাও যে ছন্দহীন কবিতা নয়–তা-ও বোঝেনা আজকালকার অনেক তথাকথিত গদ্যকবি।

আসলেই আবৃত্তির অযোগ্য কবিতা কখনোই ভালোকবিতা হতে পারেনা। আবার ভালোকবি মানেই ভালো গীতিকার- এটাও সত্য। এখানে আরেকটি কথা বলে রাখি, যারা

তথ্য অধিকার আইন জারী হয় বা কার্যকর করা হয় ২০০৯ সালের পয়লা জুলাই। এমনকি একই দিনে গঠন করা হয় তিনসদস্যবিশিষ্ট তথ্য কমিশন। একজন প্রধান তথ্য কমিশনার এবং সচিব মর্যাদার দু’জন তথ্য কমিশনার এর মধ্যে একজন নারী কমিশনার নিয়ে মূলতঃ তথ্য

সেদিন সকালবেলা

একাএকা সানিনটা বেশ

খেলছিলো যে খেলা।

ফুলপরী এক এসে

কানেকানে  সংগোপনে

বললো কীযে হেসে!

তাইতো খেলা ছাড়ি‘

ফুর্তিমনে একদৌঁড়ে

চললো ছুটে বাড়ি।

সেজেগুঁজেই একা

বিস্তারিত পড়ুন

ভাল্লাগে না থাকতে ঘরে
আমার শুধুই ইচ্ছে করে–
ডানামেলে পাখির মতো উড়ি;
সুখ থইথই পাতালপুরে ঘুরি।

পেঁজাপেঁজা মেঘের মতো ভেসে–
ইলিক-ঝিলিক তারার মতোন হেসে
মিষ্টিসুরে কোকিল হয়ে ডাকি;
চাঁদ হয়ে ওই নীলাকাশে থাকি।

আঁধার রাতে জ্বোনাক হয়ে জ্বলি
দ্বন্দ্ববিহীন নির্ঝঞ্ঝাট চলি–
মনজুড়ানো বাতাস হয়ে ছুটি
মন-মাতানো কুসুম হয়ে ফুটি,
রূপঝলমল ময়ূরের নাচ

আঁড়ি আঁড়ি আঁড়ি

ধুত্তোর আমি আর
চড়বোনা গাড়ি!
আঁড়ি আঁড়ি আঁড়ি!!

রেলগাড়ি ঝকঝক্
মিছে করে বকবক্
চাল দেখে মনে হয়
যেনো গরুগাড়ি?
আঁড়ি আঁড়ি আঁড়ি

বাস যেনো বাস নয়
মালগাড়ি নিশ্চয়।
গাঁদাগাঁদি হায় কীযে
আর পাড়াপাড়ি?
ধুত্তোর আমি আর
চড়বোনা

তোমার বুকে শাপলা কত ফোটে

দীঘির জলে ছড়ায় সেতো হাসি
দেয় চুম্বন তোমার নরোম ঠোঁটে
সদ্য ফোঁটা ফুল যে রাশিরাশি!

তোমার বুকে চাঁদনী দেদার ঝরে-
হৃদয়কোণে তাইতো জাগে সুখ;
মনটা আহা সত্যি কেমন করে
স্বর্গসুখে দেয় যে দোলা বুক।

তোমার বুকে সুখটা নিতুই কীযে
ভাষায়