১। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১১৯তম জন্মজয়ন্তী এ বছর,। ১৮৯৯ সালের ১১ই জৈষ্ঠ এই দিনে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বর্ধমান জেলার চুরুলিয়ায় জন্মগ্রহন করেন। পৃথিবীর ইতিহাসে এটি নজিরবিহীন, এক দেশের কবিকে নাগরিকত্ব দিয়ে ভিন্ন দেশের জাতীয় কবি বানানো হয়েছে। সব
বিস্তারিত পড়ুনকবি রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল বাংলাভাষার কবি হলেও বাংলাদেশের কবি নন, তারা জন্মসূত্রে পশ্চিমবঙ্গের কবি, ভারতীয় কবি।
যে সময় তাদের একজনকে ভারত থেকে আমদানী করে জাতীয় কবি এবং অপরজনের কবিতাকে জাতীয় সঙ্গীত ঘোষণা করা হয় তখন বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে পৃথক সার্বভৌম রাষ্ট্র
বিস্তারিত পড়ুন-জসিম উদ্দিন জয়
মনে তোমার কু-মন্ত্রনা,
দিয়েছো অনেক যন্ত্রনা।
জ্বাললে আগুন বাতাসে,
উড়াল দেবো আকাশে ।
মনের আগুন জ্বালাবো,
তোমায় ছেরে পালাবো।
– জসিম উদ্দিন জয়
সবুজের সমারোহ আমাদের গ্রাম,
পাতার ফাঁেক ফাঁকে আম আর জাম।
দূরের পাখিগুলো ছুয়েঁ যায় প্রান,
একতারা হাতে চলে বাউলের গান।
হাওয়ায় ঢেউ তোলে সাদাকাশঁবন,
বাড়ীর কোল ঘেষে ঝিঝি বাশঁবন।
খালবিল আর আছে খেলার মাঠ,
শাপলা ফুল আর পুকুরের ঘাট।
কলসি কাখে হেটে চলে গায়ের বধু
ভোমোরেরা ফুলে
প্রতিটি রোহিঙ্গা পরিবার আজ ঘরহারা পাখি
বর্গী সৃষ্ট দাবানল তপ্ততায়- শুকিয়েছে আঁখি,
ইতিহাসের মগ জলদস্যু- ফের উদ্ধত বঙ্গে
এখনো কচুকাটা করছে মানুষ- অতীত ঢঙ্গে।
প্রসব করছে ভুজঙ্গ শাবক- হানছে ছোবল
মানবাবরণ গায়ে দিয়ে- বাজাচ্ছে তূর্য তবল,
ওরা ধর্ষক খুনি, কসাই রূপী সাক্ষাত দানব
রক্ত পিপাসায় পছন্দ ওদের
বিস্তারিত পড়ুনমানবতার জন্য প্রার্থনা
— জসিম উদ্দিন জয় —
আল্লাহ তুমি মহান সর্বশক্তিমান,
তোমার হাতেই রয়েছে সৃষ্টির বিধান,
তোমার কাছে চাই মানবতার সমাধান।
হে আল্লাহ বিচার কর অত্যাচারিদের
নিষ্পাপ আত্মার মানুষ হত্যাকারিদের
আধিপত্তর বিস্তার আর ক্ষমতার লড়াই,
নিরিহ নিধন করে করছে শক্তির বড়াই।
আল্লাহ্ তুমি, পরম দয়ালু আর
বিস্তারিত পড়ুন
জসিম উদ্দিন জয় এর
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কবিতা
কবিতার নাম স্বাধীনতার শ্রেষ্ঠ কবিতা
বঙ্গবন্ধু থেকে স্বাধীনতা, মানে একটি দেশ
কবিতার খাতায় লিখি যতবার,
গর্বিত তৃষ্ণায় শিহরণ জাগে ততবার,
লেখার হয় না শেষ, একটি বাংলাদেশ।
বঙ্গবন্ধু থেকে যুদ্ধ, যুদ্ধে যুদ্ধে মানচিত্র
পৃথিবীর পাতায় আকাঁ যতবার
আমরি বাংলায় গর্জে উঠি ততবার
অহংকারে হয়না
বিস্তারিত পড়ুনকবি শফিকুল ইসলাম
উদভ্রান্ত যুগের শুদ্ধতম কবি শফিকুল ইসলাম। তারুণ্য ও দ্রোহের প্রতীক । তার কাব্যচর্চ্চার বিষয়বস্তু প্রেম ও দ্রোহ। কবিতা রচনার পাশাপাশি তিনি অনেক গান ও রচনা করেছেন। তার দেশাত্ববোধক ও সমাজ-সচেতন গানে বৈষম্য ও শোষণের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে জাগিয়ে তোলার
বিস্তারিত পড়ুনঅাত্মা হতে —
আজাদির কায়দা জানো কি?
আছে কি বীজমন্ত্র —
নিষ্ঠুর নিয়তির
ধীর দংশন দ্রুত করার?
ভূতগ্রস্ত বাঁশঝাড়ের তলে
যন্ত্রণার জ্বলন্ত হেঁসেলে
শুধু বুদবুদ তুলে
নিঃশব্দে লীন হয়ে যাওয়ার?
১.
কোমরের ছুরি কোমর কাটে
বন্ধুর শূলে রঞ্জিত আজ বুক
পুরানো ইতিহাসে শুধু নতুন মুখ।
২.
মীর জাফর আজও এক কলঙ্কিত ইতিহাস
জেনে শুনে কেউ কেউ লোভের ফাঁদে পড়ে তবুও
নিজের গলায় নিজের হাতে নিজে পড়ায় ফাঁস।
৩.
স্বার্থের টানাটানি রক্তের সাথে বেঈমানী
সে তো নব্য মীর জাফরের
.
গীতি কবিতাঃ খাঁচার পাখি উড়াল দিলে
===========================
================== এম এ কাশেম
.
আমি আমি করি আমি
আমার নয়তো আমি
খাঁচার পাখি উড়াল দিলে
সব হয়ে যায় তুমি,
মাটির দেহ, আগুন , পানি
বাঁচে বায়ু টানি
এক নিঃশ্বাসের বিশ্বাস নাইরে
আয়ু কতখানি;
যমের হাতে মরণ লিখা
হবে একদিন মানি
আমার মরণ হবে কবে
আমি নাহি জানি;
তোমার
চোখে চোখে রেখে নদী হয় অরণ্য
অরণ্যের সাপ হয় জলপ্রপাত
তিলক পড়া ঘুঙৃরের নিচে ফুলটা কি বন্য?
বুকের নিচে আমার কি যে অপঘাত।
~
কিঞ্চিত অবশিষ্ট থেকে ডুবে যায় সন্ধ্যা
তখন কে যেনো ডেকে যায় পূবালীতে
এক নারী ; গুনিয়াকুড়ি গ্রামের বন্ধ্যা
আনচান করে মন, পুড়ে খই হই
সর্বশেষ ১০টি মন্তব্য