Today 17 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

 

দুই দরজা খুব কাছে

একেবারেই এপাশ ওপাশ

ধরতে গেলে এমনটা যেন

নিশ্বাসের শব্দটাও ওপাশে বাজে….

ও ঘরের হারিপাতিলের টুংটাং আওয়াজ

এ ঘরে স্বপ্নে দোলাচল

এই হল ফ্লাট বাড়ি…..।

 

জীবনবোধের সবটুকুই হয়

বাঁধা শুধু দরজাটা

তবুও যেন হাজার

ঐ সকল ললনা অধিকাংশে মুসলীম পরিবারের বটে । এদের সমন্ধে কিছু ব্যক্ত না করে অগ্রে অগ্রসর হতে পারছিনা । যদিও তা বিশাল লজ্জার ব্যাপার ।

হে মুসলীম রমনীগণ , তোমরা নিশ্চই ভুলেছ খাদিজা ,ফাতেমা , আয়েশা , আছিয়া ,

নিজেকে মনে হচ্ছে সাউন্ড এলার্ম .সারাক্ষণ আমার পাশে দিয়ে ফায়ার ব্রিগেড গাড়ি আসছে আর যাচ্ছে এইশব্দ ছাড়া আর সব শব্দ অফ .নো টিভি ফোন হিটিং আজকে ঘরটা বেশ ঠান্ডা মনে হচ্ছে .বাচ্ছা কে নিয়ে কোথায় যে যাব. পরিচিত যে

স্হান গৃহস্থের বাড়ি।কলম চাচা সাড়া রাত ঘুমাতে পারেনি।কী এক অদ্ভূত দুশ্চিন্তা তাকে গ্রাস করছে বার বার।কাউকে ঘুচিয়ে বলতে পারছে না কিছুই।চৈত্রের প্রচন্ড দাবদহে দিনের বেলায়ও ঘুমাতে না পেরে শুধু ছটফট করছে। আর এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াচ্ছে।দুপুর হতে না হতেই কলম

 

 

বাঁচতে হবে তাই বেঁচে আছি ।

বাঁচার তাগিদে তাই কত কি করে যাচ্ছি ।  

ঘোর অন্ধকারে একটু আলো খুঁজে বেরাচ্ছি ।

পাগলা ঘোড়াটা খেপেছে তাই আমাকে তাড়িয়ে বেরাচ্ছে ।

 

ফেলে আসা দিনগুলো আমায় হাঁপিয়ে তুলছে

(এক)

জেনে শুনেও জব্বার মিয়া ওবেলাটা চুপচাপ ছিল। কারণ, ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে যদি ব্যাপারটা ছড়িয়ে পড়ে এবং ঘটনান্তরে যদি কুলিয়ে উঠতে না পারে; তবে মেয়ের ঘর-সংসার করাটা আর হবে না। যেহেতু মেয়ের বিয়ে দেওয়ার ছ’মাসই অতিবাহিত হয়নি। অভাবি সংসারের শেষ সম্বলটুকু

এভাবেই তো বলা যায়,
‘লেখা বাঁকা হবে বলে
সে প্রথম চিঠি লিখেছিল রুলটানা খাতায়।’
‘আর আমি লিখেছিলাম সবুজ পাতায়।’

এ কথা শুনে অনেকেই
আক্রমনাত্মক প্রশ্ন করে বসবেন।
তাই বলে এতো অল্প বয়সেই প্রেম,
এতো অল্প বয়সেই চিঠির আদান-প্রদান?

আমি এর কোন উত্তর দিতে পারব না।
আর কিই বা উত্তর

আমার আজো ইচ্ছে করে মামার বাড়ি যেতে,
‘চাওয়াই’ নদীর ধারে বসে চড়ুইভাতি খেতে ।
দুরন্ত সেই কিশোর বেলায়
গোল্লাছুট আর নাটাই খেলায়
পঞ্চবটির নাগর দোলায়
সুখের পরশ পেতে-
ইচ্ছে করে হারিয়ে যাই মধুর শৈশবেতে ।

সড়ক পথে পাড়ার বাঁকে ছোট্ট আলপথ,
বাঁশ বনের ছায়ায় দোলে স্বপ্নের শৈশব

মাটির খাঁচায় বন্ধি তুমি অতি ক্ষুদ্র অলি
দম ফুরালে যাবে চলি
ভব ঘরের মায়া ফেলি
অসীমের পানে
অতিথী তুমি ক্ষণিকের ভূবনে ।
কোথা থেকে এলে
কোথায় যাবে চলে
ক্ষণিকের অতিথী তুমি এ ভূবনে।।
কে হবে সুজন তোমার, কে হবে গুরু
ক্ষনিকের এ আলয় অসীমের শুরু
খুঁজতে হবে সুজন বন্ধু,সত্যিকারের

আমি কিছু মানুষের উপর যারপরনাই  বিরক্ত । এসব মানুষের দৃষ্টিশক্তিতে বেশ বড় রকমের ঘাপলা আছে তা আমি একপ্রকার  নিশ্চিত । এমন ক্ষুদ্র দৃষ্টিশক্তি নিয়ে যখন তারা এলেবেলে কথা বলে বসেন তখন মাথার ফোরটি নাইন ঠিক রাখা অতিশয় কষ্টের । তবু

go_top