হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
নিজেকে মনে হচ্ছে সাউন্ড এলার্ম .সারাক্ষণ আমার পাশে দিয়ে ফায়ার ব্রিগেড গাড়ি আসছে আর যাচ্ছে এইশব্দ ছাড়া আর সব শব্দ অফ .নো টিভি ফোন হিটিং আজকে ঘরটা বেশ ঠান্ডা মনে হচ্ছে .বাচ্ছা কে নিয়ে কোথায় যে যাব. পরিচিত যে
স্হান গৃহস্থের বাড়ি।কলম চাচা সাড়া রাত ঘুমাতে পারেনি।কী এক অদ্ভূত দুশ্চিন্তা তাকে গ্রাস করছে বার বার।কাউকে ঘুচিয়ে বলতে পারছে না কিছুই।চৈত্রের প্রচন্ড দাবদহে দিনের বেলায়ও ঘুমাতে না পেরে শুধু ছটফট করছে। আর এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াচ্ছে।দুপুর হতে না হতেই কলম
জেনে শুনেও জব্বার মিয়া ওবেলাটা চুপচাপ ছিল। কারণ, ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে যদি ব্যাপারটা ছড়িয়ে পড়ে এবং ঘটনান্তরে যদি কুলিয়ে উঠতে না পারে; তবে মেয়ের ঘর-সংসার করাটা আর হবে না। যেহেতু মেয়ের বিয়ে দেওয়ার ছ’মাসই অতিবাহিত হয়নি। অভাবি সংসারের শেষ সম্বলটুকু
মাটির খাঁচায় বন্ধি তুমি অতি ক্ষুদ্র অলি
দম ফুরালে যাবে চলি
ভব ঘরের মায়া ফেলি
অসীমের পানে
অতিথী তুমি ক্ষণিকের ভূবনে ।
কোথা থেকে এলে
কোথায় যাবে চলে
ক্ষণিকের অতিথী তুমি এ ভূবনে।।
কে হবে সুজন তোমার, কে হবে গুরু
ক্ষনিকের এ আলয় অসীমের শুরু
খুঁজতে হবে সুজন বন্ধু,সত্যিকারের
আমি কিছু মানুষের উপর যারপরনাই বিরক্ত । এসব মানুষের দৃষ্টিশক্তিতে বেশ বড় রকমের ঘাপলা আছে তা আমি একপ্রকার নিশ্চিত । এমন ক্ষুদ্র দৃষ্টিশক্তি নিয়ে যখন তারা এলেবেলে কথা বলে বসেন তখন মাথার ফোরটি নাইন ঠিক রাখা অতিশয় কষ্টের । তবু