তাবৎ সময় আন্ত নগর করলো বুঝি আড়ি,
ইস্টিশানে ওই দেখা যায় ‘নিরূপমার’ বাড়ি ৷
‘নিরূপমা’ উঠোন জুড়ে/
কালান্তরে ‘জীবন’ খুড়ে;
আসবে বলে দুর দেশে তার দীর্ঘ আশার আঁচল ওড়ে ৷
বিস্তির্ণ মাঠ পেড়িয়ে/
রেল পথের বাঁক এড়িয়ে;
আশার পাখির হাট বসেছে করতে সমন জারি;
আন্তনগর যেই সিটি দেয়
Top today
যদি ছুঁতে চাও নীল আকাশ
তবে তোমাকেই যেতে হবে ঐ আকাশের বগলে,
তোমার হুকুমের গোলাম নয় ঐ আকাশ
লুটিয়ে পড়বে তোমার চরণ তলে।
অজানা মহাকাশের অচেনা বুকে
যদি আঁকতে চাও তোমার পদচিহ্ন,
এগিয়ে যাও মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছাড়িয়ে
যেখানে অপার রহস্যের অরণ্য।
ঐ যে দেখছ দুরের নিশানা
ওখানেই তোমার স্বপ্নের চাবি,
জোর কদমে এগিয়ে যাও
তবেই হাসবে নয়া
উদ্দীপক
পূব আকাশে যবে উঠিল রবি,
হেরিল নয়ন আঁকিল ছবি।
গ্রহিল রূপ ভরিল আঁখি,
হৃদয় হরিয়া প্রকৃতিতে লভি
সাজায়ে তুলিল ভাবাবেগে কবি।
মুগ্ধ দৃষ্টি, আশ্চর্য শান্ত
নির্মল প্রকৃতি শুদ্ধতা ছড়ায়ে
কলুষ হৃদয় ভালবাসায় ভরায়ে
সহসায় আনিল পঙ্কিলতায় ক্ষান্ত।
হৃদয় শপতিল তাহারি তরে
সাজায়ে জীবন নবরূপে ভরে
ভ্রমটারে রুখি, কলুষতা রাখি
করিবে গ্রহণ, ভরিবে