হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
দেশ সম্পর্কে আমার ভাবনা সবসময়ই ছিল এবং আছে । অর্থাৎ কিভাবে দেশের উন্নতি হবে , সুশাসন এবং সকলক্ষেত্রে ,সকলসময় কিভাবে ন্যায্যতা বজায় রাখা সম্ভব হবে , সে-চিন্তা আমার থাকে । আমি মনে করি , এদেশে দুটি
মহাকবি নবীন চন্দ্র সেন।
আমাদের এই আধুনিক প্রজন্মের অনেকে এই মানুষটির নাম শুনে হয়তো ভাবতে বসবে, ইনি আবার কে? ব্যাপারটা এমনিই স্বাভাবিক। সব প্রজন্মের সব মানুষ যে, সকল মহা মনীষিদের চিরকাল মনে রাখবে এমন কোন কথা নেই। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে
পরিচয়, রহিমা কাজের মেয়ে। অভিজ্ঞতাটাও কম নয়। পাঁচ ছয় বছরের কাছাকাছি। বিদ্যা বুদ্বিও নিতান্ত কম নয়। থ্রী কি ফোর পর্যন্ত পড়ালেখা। তারপর বাবার মৃত্য। ব্যাস্ মেয়ে মানুষের উপর সংসার। আর কতটুকুই বা এগুনো যায়।
হিমুনিটা একা একা হাঁটছিল,
সঙ্গে কাউকে নিতে বাঁধছিল,
আনমনে হাঁটছিল আর ভাবছিল,
জীবনের কয়টা দিন সুখছিল,
দুখে কয়টা দিন কাটছিল,
মনে মনে একটা অঙ্ক কষছিল,
জীবনের অঙ্কটাই কি ভুল ছিল?
পাওয়ার চেয়ে না পাওয়ার বেদনাই বেশী ছিল!
আনন্দের ক্ষণগুলো মনে করে হাসছিল ;
ভাবনার মাঝে মাঝে কল্পনায় ডুবছিল,
প্রজাপতি হয়ে
শুধু সেখানে, যেখানে কেহই আর কাঁদতে চায়না,
আকাশে যেখানে, শুধু লাল-সবুজের পতাকা উড়বে,
যেখানে ভাষার জন্য শত শত জীবন দিতে হয়েছে,
আমি প্রতিজ্ঞা করছি, আমি ভালবাসব তোমাকে সেখানে,
আমার সমস্ত মন-প্রাণ দিয়ে,
সে আমার দেশ, আমার গৌরবের দেশ।
যেখানে কাউকে আর রাস্তায় জীবন-যাপন করতে হবেনা,
জীবনের জন্য