Today 09 Nov 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

আনমনে দাঁড়িয়েছিলাম ধুলি উড়া পথের বাঁকে,
স্তব্ধ ছিলাম,
মানুষের আনাগোনা দেখার ছলে ভাবনার অতলে ডুব
শুধু আমিই ছিলাম না আমাতে..
হয়তোবা বেশ খানিকটা সময় পেরিয়েছে
একাকিত্বের ওই প্রহরে;
কোন কিছুর মাঝেই আমি নেই বা
প্রস্তুত ছিলাম না মোটেও
অকষ্মাৎ শো শো ধুলি ঝড় শুরু,
এত্ত গুলি ধুলি এসে দুচোখে

চন্দ্রা দেরি না করে তৎক্ষণাৎ বলে-একটান একটান করেই তো অভ্যাসটা হয়ে যায়।
অবশেষে মিলা হাল ছেড়ে বলে-আচ্ছা খুকি,তোমার খেতে হবে না।তুমি বসে বসে ফিটার খাও।
এমন সময় নীলিমা হেসে উঠে।মিলা কিছুটা বিস্মিত হয়ে বলে-একটু পরে চন্দ্রা যে একটা বাঁশ খাবে,তাই ভেবে মজা

আমার ছোট্ট বাবুটা

বয়স নয় মাস হলেও

পাকামোটা অনেক বেশী

অনেক ভয় তাকে নিয়ে আমার

খেয়াল রাখতে রাখতেই যায় সারাবেলা

তবুও ধুলোয় লুটোপটি করে

মুক্ত আকাশের নীচে

ছেড়ে দেই অতি বিশ্বস্ত ধরনীর বুকে ।

কাজের ফাকেঁও দূর থেকে তাকিয়ে

ডায়েরীর পাতা থেকে

শুনছি কিছু পুরানো প্রিয় গান

ওগো আজ কিছু তো নাই

বিদায় নেওয়ার আগে

তোমারি সুরে গাওয়া

এ গান খানি রেখে যাই।

 

তুমি বললে: মানি কি এসব

বিদায় মানি

বলতে চাও কি শুনি।

 

আমার উত্তর

এ গান নহে সত্যি

নহে জীবনের কথা।

 

তুমি বললে বিদায় দুঃখ বা কোন

ভারী জিনিসে তোমায়

আর

কথা শুধু আছে জানা
জীহূজুর জাহাপনা,
নীতি হীনের আনাগোনা
বিবেকহীন দল কানা
সত্য বলা আছে মানা।
দেশ আজ পুড়ছে
ছাঁই হয়ে উড়ছে ।
করে যত রাজনীতি দ্ব্ন্দ
এক চোখ সচেত্নে করে রাখে বন্ধ ।
দেখেও করে নাদেখার ভান
দল বড় নেতা তার প্রাণ

সবি সহি সবি খাঁটি যাকে আমার পছন্দ।

বায়াত নিয়েছি যার মনের-নয় কিছু তার মন্দ।

চোখ বুজেছি-মেনেছি তাকে;তার কথাতেই ঈমান।

তার কথাই শাশ্বত সত্য তার কথাই প্রমাণ।

 

অন্ধভক্তিতে কুঁজো যুক্তি-যুক্তিকে করে গতিহীন।

চোরাবালিতে ডুবেছে পা-নিয়তি বাজায় বীণ।

বন্ধ রাখে যুক্তির খাতা ভক্তির চোরাবালি।

পীরের আদেশ মান্য করে মুরিদের

নারী আজ আর অতীতের মতো নেই
বুঝতে শিখেছে নিজেকে নিয়ে
নিজেকে নিয়ে ভাবে অনায়াসে ,
ভালবাসার নাম করিয়া
মিথ্যে অভিনয়ে  ভোলায় পুরুষ
পায় কি পুরুষ প্রতিদান অবশেষে ।

নারী শুধু নিতেই জানে…
দিতে জানে দেখিনী এমন একজন ,
কাছাকাছি এসেছে অনেকেই
দেখেছি তাদের ভাবিয়া আপনজন ।

যতো পেয়েছি সুখের পরশ
দুঃখ

মুন্নী
মোঃ ওবায়দুল ইসলাম।

তুমি কতো সুন্দর সে কথা কেমন করে বলি আমি
এযে সেইরুপ যা লুকিয়ে রেখেছে অন্তর্যামী।
কি করে বলব তোমায় ওহে নাজমুন নাহারমুন্নী,
রক্তিম তোমার কপোল, মায়াবি চোখ,ওষ্ঠাধর – গোলাপ তেম্নি।

মনের ব্যালকনিতে তোমার ছবি,তুমি নিশি রাজ্যের রাণী,
সুখে তুমি, দু:খে তুমি, তুমি আমার

গল্পটা আমার বাবার কাছে শুনেছি। তাঁর জবানিতেই লিখছিঃ

১৯২৯ সালে আমার জন্ম। আমাদের একটা পাখড়া ঘোড়া ছিল। তখন ভালো রাস্তা-ঘাট ছিল না। কিন্তু আমার বাপজান-কে দূর-দূরান্তরে যেতে হতো। তাই তিনি ঘোড়ায় চলাফেরা করতেন। আমাদের ঘোড়ার সম্বন্ধে একটা সুন্দর গল্প আছে। গল্পটা

আমি অতীতকে সঙ্গী করে বাঁচব
নির্জন নিঃশব্দে বুক ফেটে কাঁদব ;
নহে তোমাকে পাবার আকাংখায়
কি সুন্দরভাবে ভুলেছ আমায় !

এক সংগে চলেছি দীর্ঘ সময়
দুটি মন করেছি বিনিময় ;
সাধনা সংগ্রাম করেছি কত
এটা কি ভুলে যাওয়ার মতো ?

পারিনি কিছুতেই ভুলতে
তুমি কিন্তু ভুলেছ মুহুর্তে ;
ময়নার সনে

go_top