কালকে রাতে দুইটায় ঘুমাতে গিয়েছি।সাহিত্যের সাধনায় নিয়োজিত থাকতে থাকতে আপন অস্তিত্ব নাওয়া খাওয়া ঘুম সব জৈবিক প্রাকৃতিক ক্রিয়াকান্ড নাকি ভূলে যেতে বসেছি। প্রিয়জনদের এই মত আমার সম্পর্কে। আমি নিজে ও এখন এটা ভাবতে শুরু করেছি হয়তবা যে কোনভাবে হোক আইনষ্টাইন
কবিতা
কুয়াশার কাঁদা
কে,এইচ, মাহাবুব
********************
দাদার পায়ে লেগেছে কাঁদা
বল কি করে ছাড়াই তা ,
দাঁড়ীয়ে থেকো তুমিএখানেই
ধুয়ে আসি পা ।
চারিদিকে শূন্য ভিটা
নেই কোথাও পানির পুকুর ,
ঘাস দলে দুটি পায়ে
শিশির বিন্দুতে শিশির করছি দূর ।
দূর্বাঘাসে লিখছি নাম
শিশির বিন্দু দলে পায় ,
একটু পরেই মুছে যাবে
রৌদ্র লাগলে
স্টেশন
—————–
ঘুরা ঘুরি করছো র্দীঘক্ষণ,
ঠিকানা জানা নেই বুঝি?
আজি বুঝি এলে ?
তোমাকে দেখেই বুঝেছি,
মহেমান তুমি আমারই মতো ।
ফ্যাকাশে দেখাচ্ছে ঠোট,শুকনো,
গোছল হয়নি র্দীঘ দিন ।
হাত পা ছুড়ছো কনে?
বেশীদিন থাকার আশায় দখল হচ্ছে জায়গা,
আপন অস্তিত্ব ঘোসিত সর্ব সন্মুখে ।
প্রথম দেখেই বুঝেছি,
তুমি এখানে ছিলে না,
দেশের মানুষ দেশের মালিক
সংবিধানে লিখা
ভোটের সময় কে দেবে ভোট
দেবেন নাকি কাকা,
জোট ভেঙ্গেছে ভোট করিবে
বিরোধী দল বাঁকা
খালি মাঠে এমন সুযোগ
গোল করিবে ফাঁকা,
ফাঁকা মাঠে বাঁকা পথে
জয় করিবে ভোট
শান্তির নামে ভ্রান্ত পথে
শয়তান বাঁধে জোট,
জোট বাঁধিয়ে লুঠ করিবে
দেশের সম্পদ প্রাচার
অনাচারে অবিচারে
কাঁদো মানুষ আবার,
সময় থাকতে