Today 08 Nov 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

বাংলাদেশে আমাদের জীবন অনেকটা ৮০ দশকের বাংলাদেশ টেলিভিশনের সম্প্রচারের মতই। ধরুন পরিবারের সবাই মিলে এই সব দিনরাত্রি দেখছেন, কোনও একটা শ্বাষরুদ্বকর মুহুর্তে যখন কোলের বাচ্চাটাও কান্নাকাটি বন্দ্ব করে বড়দের মুখের দিকে চাওয়া চাওয়ি করছে, হঠাত করেই বিদ্যুৎ বিভ্রাট মানে লোডসেডিং

দূর হ দানবের বাচ্চারা!
আর একবার যদি গণতন্ত্রের কথা বলিস
তাহলে তোদের জিহ্বা টেনে ছিঁড়ে ফেলা হবে।

তোর দেশের মানুষ খাবারের জন্য রাস্তায় রাস্তায় ভিক্ষা করে
আর তোরা করিস ইগোর রাজনীতি আঙুলে তুড়ি মেরে মেরে।

তোর দেশে রাতের বেলায় রাস্তার ধারে
শুয়ে থাকা শিশুরা ঘুমোতে পারে

কে বলেছে !!!!
আমি কিছুই পারি না, জানি না….
এই যে আমি হাসতে জানি
হেসেও জল ঝরাতে জানি
গড়িয়ে পড়ল বুঝি দু’ফোটা পানি।
স্বপ্ন দিতে পারি দুচোখে তোমায়
এলোমেলো চুলে আলতো ছোঁয়ায়,
ঘুমের রাজ্যে নিয়ে আসতে পারি ঘুরায়।
জানি কিন্তু তোমায় নিয়েও লিখতে
নতুন নতুন শব্দের দোলনায় দুলতে
লেখার ট্রেনে

 

 

নীল আকাশে কত তারা
তুমিই ধ্রুব তারা
মেঘমালা হয়ে ভাসি
রূপে আত্মহারা,

 

তোমায় কাছে পেতে প্রিয়া
উড়ি পাশাপাশি
জলের বুকে তরল আলো
কাতর ভালবাসি,

 

চাতক পাখী পাতকি
একটু জলের লাগি
তোমায় পেতে আমি প্রিয়া
বৃষ্টি ধারায় কাঁদি,

 

দূরের তারা দূরে থাকো
মিঠির মিঠির হাসো
সত্যি করো বলো ওগো
কাকে ভালবাসো।

 

.

তোমাকে বলছি
– মোঃ ওবায়দুল ইসলাম।

কন্টকাকীর্ণ পথে রক্তাক্ত দেহে চলছি ব্যস্ত
অভিসারে,গেরস্তের দ্বার বেয়ে তোমার সম্মুখস্থ
রাস্তা দিয়ে। তুমি গৈরিক ছন্দে – আন্দন্দে হেসে
বললে – “একটু বিলম্বিত হোক যাত্রা ” ভালবেসে।

পরস্পরকে আকঁড়ে ধরে টিকে আছে পিরামিডের
পাথরগুলো,অস্তিত্বমান দূর্ভেদ্য প্রাচীর ইস্টক চীনের।
আমি (অবোধ)

সবাই বলে দূর্বা ঘাসে জমে থাকে
ওগুলো শিশির বিন্দু
আমি বলি ও যে রাত ভর কাঁদে
ওগুলো তার অশ্রু ফোটা ।
দিবা সূর্য কিরণে ধীরে ধীরে শুকোয়
কষ্ট দাগ মানুষের গোচরে নিঃচিহ্ন হয়
ঐ দূর্বা ঘাস আর আমাতে কোন ফারাক নেই ।

তুমি কি মাঘের হিম বায়ু

গ্রীষ্মের দুপুরের ক্লান্তি রোধন ছায়ার মতন
জীবনের ক্লান্তি রোধনে রয়েছে আমার “মা”

বর্ষণ সন্ধ্যার অনুভূতি প্লাবনের ক্ষণের মতন
সুখ-দুঃখের প্লাবনের সাথী হয়ে আছে “মা”

শরতের বিকেলের মন ছোঁয়া মেঘের মতন
সারাবেলা মন ছুঁয়ে জড়িয়ে থাকে “মা”

পাকা ধানের হাসির দোলায় হারানোর মতন
হৃদয়ের গোপন হাসিতে মিশে থাকে

’ছন্দ’ শব্দটি বাংলায় এসেছে সংস্কৃত ’ছন্দ:’ বা ’ছন্দস’ থেকে। শব্দটি গঠিত হয়েছে সংস্কৃত শব্দ ’ছন্দ’ (দীপন) এবং অস(র্তৃ) প্রত্যয় যুক্ত হয়ে। দীপন অর্থ দীপ্তিকরণ, শোভন, উদ্দীপন, উত্তেজন। অস্ প্রত্যয়টি এখানে স্ত্রী-বাচক। এটি বিশেষ্য পদ। ‘ছন্দ’ শব্দটির আভিধানিক অর্থ পদ্যবন্ধ বা

আমাদের সেই গায়ের বাড়ি

যাবে নাকি তুমি

মস্ত বড় বাড়ি সেথায়

এক চিলতে নয় ভূমি ।

কাকারা কেউ থাকে নাকো

বাড়ি শূন্য পড়ে,

দাদী বলে বাড়ি একা

দেখবো কেমন করে ।

দাদু অনেক বুড়ো ছিলো

যখন গেল মারা,

পড়শীরা সব জড়ো হয়ে

কবর খুরলো তারা

দাদী কাঁদে কাকা কাঁদে

কাঁদে যে আমার মা

আমি

ঘরটা আমার বাড়ি থেকে একটু দূরে, এক কক্ষ বিশিষ্ট একটা ঘর। সেটার ভেতরে ঢুকলেই দেখতে পাওয়া যায় দু’ধারে দু’সারি পরিপাটি বেঞ্চ, সেগুলোর সামনে একটা টেবিল, একটা চেয়ার, আর তারই কাছাকাছি দেয়ালে ঝোলানো একটা ব্লাকবোর্ড। এবং যদি বাইরে থেকে ঘরটাকে সম্পূর্ণ

go_top