হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
সুশান্ত তার বিয়ের কথা বাবাকে বলেনি। বাবা জানতে পেরেছে কী না সেকথাও সে জানে না। আগে সুশান্ত মাঝে মাঝে বাড়িতে মোবাইল করতো কিন্তু বিয়ের পর থেকে সুশান্তর বাবাকে মোবাইল করতে সংকোচ বোধ করছে। কিন্তু না কৃষাণ বাবুও কোনদিন একটা মোবাইল
ঐ চোখ ঢেকে রাখো, ঐ চোখ বুজে থাকো,
এই ভাবে চেয়ো নাকো আর,
এই ভাবে হেসো নাকো আর,
যেই ভাবে চাঁদ এসে নিয়ে যায় নিঃস্ব করে
যেই ভাবে প্রেম এসে নিয়ে যায় নিঃস্ব করে।
বুনো হরিণীর মত চঞ্চল। কৈশরের দুরন্তপনায়, যে ছিল সবার পরিচিত। পাড়ার, স্কুলের সবাই জানতো ও যে সরকার বাড়ির মেয়ে,মৌমিতা সরকার। মৌ নামেই সবাই চেনে। হাইস্কুল পেরুল। কলেজেও তার সরব চঞ্চলতা। এই চঞ্চলতায় অনেকের মন যে কেড়েছিল, তা প্রতীয়মান হয়। যখন