Today 07 Nov 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

আমায় যেন ভুলে যায় সবে,
বিধাতার কাছে বলি হৃদয়ের কল্পনার।
আমায় যেন ভুলে যায় সবে,
স্বপ্নের চূড়ার বাস মহাবিশ্বের আলপনার।

মহাসভ্যতা যুগের তাড়নায় ভাগ হয় শতাব্দীতে,
অস্তিত্ব স্মৃতি হয় অনস্তিত্বের দাবীতে,
হৃদয়ে কিয়দংশ কাজে লাগাতে পারি যে জীবনে,
সে জীবন কত বড় মনে হয় স্বপ্নের

যে পথ নির্জন আমি সেই পথের পথিক
পথ-ই আমার পথের দিশারী।
পথের শেষের দিগন্ত রেখাতে
আমি অনুগত অনুসারী।

আমি ক্লান্ত হবো আমি তৃষ্ণার্ত হবো
তবু দিবো না কাহারো দুয়ারে ধর্না।
পথের মাঝেই খুঁজে নিবো
কোনো নিঃস্বার্থ প্রকৃতির ঝর্ণা।
গাছের ছায়াতে শ্রান্ত কায়া;
অচেনা পাখির মিষ্টি সুর।
ঘুম ভেঙ্গেই পথের সঙ্গি

ভালোবাসার নিশান নিয়ে
তুমি আর আমি ছুটবো অটল গতিতে
প্রেমের আলো ছুঁড়ে
হৃদয়হীনদের মুখ ভোঁতা করে।

আবদ্ধ হবো অটুট বন্ধনে
প্রশান্তির নিঃশ্বাস নিতে
আশ্রয় নেবো সজ্জিত কোনে
পাবো না রক্তচক্ষুর ভয়।

চৈত্রের খরায় ফেটে যাওয়া মৃত্তিকার মতো
তৃষিত হৃদয়ের পিপাসা মেটাতে
তোমার চুলের খোঁপা খুলে দিব আমি
নক্ষত্র নিভে যাবে
তোমার অবয়বের

রাত জাগা
মিলন বনিক

ইদানীং জেগে উঠি,
নিশুতি রাতের নিস্তব্দ আঁধারে,
একটি জোনাকীর আহবানে।
মৃদু স্পর্শ দেয়,
পৃথিবীর সমস্ত কোমলতা দিয়ে
তন্দ্রা বিভোর অলস শরীরে,
ঠিক প্রিয়ার হাতের নরম স্পর্শ যেন,
আলতো ভাবে গতিপথ সৃষ্টি করে,
রূক্ষ এলোমেলো চুলগুলোর ভাঁজে ভাঁজে।
লুকোচুরি খেলে,
মশারীর সীমাবদ্ধ বেষ্টণীর ভিতর,
কখনও হৃদয়ের অনন্ত গভীরে,
অন্তর মেরূর সীমারেখা

আসমানী এ বানীরে যারা ঘৃণা করলি হায়
তোদের মত অধম পাপী আর দুনিয়ায় নাই।
হে আল্লাহ,হে রাসুল (সা:)–
তাদেরে হয় হেদায়াত দাও নয় মরন দাও ।
হে মুমিন —
তোমাদের তরেএ দুনিয়া শ্রান্তি শান্তির নয়
যতদিন না ইসলামী পতাকা তোমার নিজের না হয়।
ঘরে বাইরে আলোকে আধারে

জীবন অনুভূতিময়, শাশ্বত ও অস্পৃশ্য অস্তিত্ব, যা ঘটনাবহুল গল্পের সমারোহে ভরা কিছু সময়ের সমষ্টি, কিছু স্থির স্মৃতি বিজড়িত একটি আত্নার ক্ষণিক অবস্থান এই মহা বিশ্বে।যাকে ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না; তবে জীবনের বিশেষ এক মুহূর্তে তার প্রকৃত অস্তিত্ব ধরা

আড্ডা দিনভর
কথা ফুটে হড়বড়,
ধাওয়া, পাল্টা ধাওয়া
কেউ হঠাৎ হাওয়া;
মজার মজার মন্তব্য
জানি না, কেউ কারো গন্তব্য,
বিশ্ব জুড়ে বন্ধুত্ব
সম্পর্কটা…বোন, বন্ধু ভ্রাতৃত্ব।
ঝরে পরে কত অনুরাগ
কেটে যায় মনেতে দাগ
উচ্ছাসে আর আবেগে
সময় পার শত অভিযোগে।
জানা অজানা তথ্য
কত কাহিনী কত নৈপথ্য,
শেয়ার নিমিষে
মুহুর্ত, ভাল লাগা আবেশে।
কত কিছু শেখা

 

একজন খুব সাধারন রিকশাওয়ালার সাথে কাল রাতে ঢাকার রাস্তায় কথা হচ্ছিল । তার কথায় যে মুগ্ধতা পেয়েছি তাতে বার বারই মনে হচ্ছিল বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়াবে খুব শীঘ্রই ।রাস্তায় যেতে যেতে সে বলছিলো তার ছেলেকে সে তার মতই নাকি হিরো

* ক্ষুদ্র বস্তুর প্রতি গভীরভাবে অন্তর্দৃষ্টিতে তাকালে অনেক তথ্য আবিষ্কার হয় *

* কিছু মানবের হৃদয়ের অন্তরালে এক প্রকার কষ্ট অবিরাম পোড়ায় ,প্রকাশে দহন মাত্রা আরও সহস্রগুণ বাড়ে ; এ কষ্টের নাম আপন কষ্ট *

* দৃষ্টি হরেক রকম হয়ে থাকে -ভাল

পূর্ব প্রকাশের পরে

রুবিনা হটাত করে এক হটকারী কাজ  করে  বসলো তার বাবা,পরিবার,সমাজ সব কিছু কে উপেক্ষা করে। সে এমন না যে তার বাবাকে কেয়ার করেনা বা তার পরিবার,সমাজ এর আইন কানুন এর প্রতি সে শ্রদ্বাশীল না  তাও নয়। বরং সে

go_top