হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
এখনও অচেতন শুয়ে আছে রোহিত। সঙ্গে দুটি লোক–তার মধ্যে একটি একেবারে ষণ্ডা-গুণ্ডা মার্কা—নাম তার কামাল। অন্যটি অপেক্ষাকৃত সাদাসিধে চেহারার,ও রতন। কামাল ও রতন–ওরা ভাড়া নিয়েছিল রোহিতদের ঘরের পাশেই। উদ্দেশ্য একটাই– রোহিতকে ধরে নিয়ে
এ খবর স্বয়নদের বাড়িতে পৌছা মাত্রই জ্ঞান হারিয়ে ফেলল । মাকে উলিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলো । বাড়িতে অশান্তির শোক বন্যা বয়ে যাচ্ছে । অপর দিকে কেরাণীর পরিবারে সুখ শান্তির সুবাসে মোহিত হয়েছে । বাদশা থালায় পানি নিয়ে নাচছে
জ্ঞান সৃষ্টিকর্তার দান। জ্ঞানী চিরদিন বেঁচে থাকে না। তার মানে কি জ্ঞানীর প্রস্থানের পরই তার আলো থেকে বঞ্চিত বিশ্ব। না, এমনটি হয়নি হবারও নয়। বিশ্বখ্যাত জ্ঞানীদের আলো মানব সভ্যতায় যুগের পর যুগ বিতরণ করে চলেছে একজন। না, তিনি কোনো ব্যক্তি
সমাজ সংসার সময়ে মানুষ এখন,
খুব একটা আবেগ তাড়িত হয় না, সদ্য মৃত্যু অথবা বীভত্স দৃশ্য
অবলোকনে হয়তো মনে দাগ কাটে, সহজেই মন থেকে মুছে যায়
সময়ের কড়া নাড়া বিকট তাড়িত যোদ্ধা।
সেই মৃত্যুগুলো কি অপয়া?
যার রক্তপাতে সাধারণজনের চোখ ভিজে না, তাহলে মিথ্যা মৃত্যু?
সময়ের
সেদিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাঁটছিলাম আপন মনে। একটি দেশি কুকুর আবর্জনার স্তূপে খাবার খুঁজছে। খবই সাধারণ একটা দৃশ্য। কিন্তু যে জিনিসটা আমাকে কষ্ট দিল সেটা হল কুকুরটির পেছনের পা দু’টো ভাঙ্গা। অনেকটা ঝুলে থাকার মত অবস্থা। সামনের দু’টো পা দিয়ে সে