Today 06 Nov 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

কেউ কেউ ভালবাসা পেতে চায়,
কেউবা ভালবাসা নাহি পায়।
থাকে কেউ কেউ ভালবাসার আশায়,
ভালবাসার কথা বলে কেউবা ঠকায়।
কেউ কেউ ভালোবাসা দিয়ে দিয়ে যায়,
প্রতিদানে কেউবা কিছুই নাহি চায়।
কত বিচিত্র-ইনা মানুষগুলো হয়।

কেউ কেউ অন্যায়কে দেয় প্রশ্রয়,
কেউবা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়।
বুঝিতে নাহি পারে কেউ করেও

কম্পিউটারাইজড ব্যাংকিং এখন সময়ের দাবি। প্রযুক্তির সুবিধা মানুষ সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছে। না নেওয়ার কোনো কারণও নেই। ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর ব্যবহার তাই এখন অনেক বেড়েছে। ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ে যেমন অনেক সুবিধা তেমনি একটু অসতর্ক হলে হয়ে যেতে পারে অনেক বড় আর্থিক

লাশের সারি আরও কত দীর্ঘ হলে তোমাদের বিবেক জাগ্রত হবে
আরও কত রক্ত পান করলে মিটবে ক্ষুধা-পিপাসা-
আরও কত মায়ের বুক খালি হলে থামবে এ যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা?
চেয়ে দেখ আজ শুভ্র বসনে বাড়ির আঙ্গিনায় পড়ে রয়েছে লাশ
মায়ের চোখে আজ অশ্রু নেই সেখানে

[বাহান্নের ভাষা শহিদদের স্মরণে]

বুলবুলিটা বসে ছিল গোলাপ ঝাড়ে

গাইছিল গান তারে নারে, তা-রে নারে,

    কুঁড়িগুলো গানের তালে, মৃদুমন্দ দুলছিল

    ধীরে ধীরে সূরে সূরে, পাপড়ি তারা মেলছিল ।

হঠাৎ করে কী যে হল

বুলবুলিটা গান থামাল,

জীবনের বাঁকে হঠাৎ পরিচয় আমরা দু’জনে ছিলাম মুগ্ধো

সময়ের টানে জীবন নদীর দু’টি শাখা দু’টি দিকে বয়ে চলে

আমি আর তোমাকে খুঁজি নাকো সেই পুরান পথ ধরে

তুমিও খুঁজো না আমায়

হৃদয় ক্ষয়ে ক্ষয়ে প্রেমের রেখা সব মুছে গেছে।

 

একদিন হৃদয়ে আঘাত দিয়ে অনেক কিছু

শহরে স্বয়নের মন কিছুতেই টিকছে না বার বার সাথীর কথা মনে পড়ছে । মনে হয় ওকে আর ফির পাবে না । বিভিন্ন দুঃচিন্তায় ও যেন পাগলের মত হয়ে গেছে । ঠিকমত খায় না ঘুমায় না শুধু ছটপট করে দিন কাটছে

দেশের এই অবস্থায় এই ছড়াটিই মুখে আসছে বার বার……. (আমার কোন দোষ নাই)
====================================================
১।

নৌকা ফুটো
ধানে ছোঁচা
বুড়িদের
নাক বোঁচা ।
বন্দি করুম
কে দিব খাঁচা?
আর বাকি
এরা চাচা
সময় শেষ
আর কত বাছা?
সুযোগে মারলাম
পিনের খোঁচা
কথা কিন্তু মিছানা
এক্কেরে হাছা ।

২।
একটুখানি বৃষ্টি হলে
রাস্তা ভাসে বন্যায়
দেখেও কি দেখে না
বঙ্গবন্ধুর কন্যায়।
ইনার দোষ,

কিছুদিন আগেই বিয়েটা হয়েছে। এখন কেমন যেন অস্থির লাগে। মাঝে মাঝে মনে হয় বিয়ের সিদ্ধান্তটা নিজেরই নেয়া উচিত ছিলো, পরিবারকে দায়িত্ব দেয়াটা ঠিক হয়নি। স্বামীর সাথে ছোট খাটো বিষয় নিয়েই মনোমালিন্য হয়। আর বিয়েটা পরিবারের সিদ্ধান্তে হয়েছে বলে স্বামীকে মন

দূরে গেলেও আমায় তুমি
ভুলিওনা ছবি,
তোমার কথা ভাবতে ভাবতে
হয়ে যাব কবি।
একদিন হয়তো যেতে হবে
তোমাকে ছেড়ে দূরে,
তোমার কান্না শুনতে পেলে
আসব আমি ফিরে।
তুমি ভাবিও না ভুলে যাব
চলে গেলে দূরে,
যতই পর ভাবনা কেন
থাকব আমি হৃদয় জুড়ে।

 

সাক্ষাৎ! সাক্ষাৎ!

এ কথাটি মনে পড়ে অকস্মাৎ।

কোথায় দাঁড়িয়ে আছি–গহ্বরে

দুনিয়ার ভোগবিলাস একান্ত করে।

এখানে আসি ক্ষণে পালিয়ে যাই

ধীরস্থির হয়ে দেখি ত–দেখা পাই

আমি বিরাট রাজাধিরাজ–পৃথিবীর অধিকারী

এখানে দাঁড়ালে বুঝি, আমিই ত বড় ভিখারি।

এখানে আমার পূর্বপুরুষ, এখানে আমার বাপদাদা

ক্ষণিকের জীবনশেষে ঘুমঘোরে মগ্ন সদা।

এ কবরবাসে চিরদিন চিরতরে

go_top