হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
আজকের থেমে থাকা বর্তমান অথবা ফেলে আসা অতীত এর কোনটাই আমাকে আর অত ভাবায় না । খুব বেশী ভবিষৎত চিন্তাও নেই আমার মাঝে । এর একটা কারন হতে পারে আমার কোন গৌরবউজ্জ্বল অতীত ছিল না এবং সম্ভাবনাময় ভবিষৎত ও নেই
এক।
গায়ের রং কালো হবে বাইরে বের হয় না তাই,
সকালের তপ্ত রোদ শরীরে লাগায় না ভাই।
খুব সকালে ঘুম ভাংগে না
গাড়ি ছাড়া বাসে চলেনা।
আজ ১লা বৈশাখ,
কি মজা দেখ !!
ঘুম ভাংগে সকালে,খুব সকালে উঠে
অলস লাগেনা ,গাড়ি ছাড়াই ছোটে ।
আজ প্রাণের দিন, গানের দিন
মনের
ইংরেজি নববর্ষ যতটা জাঁকজমক ভাবে আমরা পালন করি কিন্তু বাংলা নববর্ষ ততটা জাকজমক ভাবে পালন করি না। তবে আমাদের দেশে বর্তমানে বাংলা নববর্ষের জাঁকজমকতা কিছুটা বেড়ে চলছে। দেখতে দেখতে ১৪২০ সালটি অনেক হাসি কান্নার মধ্যে দিয়ে আমাদের মাঝ থেকে হারিয়ে
পর্যালোচনায়- ডঃ আশরাফ সিদ্দিকী
সাবেক মহাপরিচালক,
বাংলা একাডেমী।
‘তবুও বৃষ্টি আসুক’ কবি শফিকুল ইসলামের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে আগামী প্রকাশনী। তার কবিতা আমি ইতিপূর্বে পড়েছি । ভাষা বর্ণনা প্রাঞ্জল এবং তীব্র নির্বাচনী। “তবুও বৃষ্টি আসুক” গ্রন্থে মোট ৪১ টি কবিতা