Today 05 Nov 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

আমার কথা হাদিস আমার কথা কোরআন।
আমার কথায় নির্ণীত গণতন্ত্রের ঈমান।
আমার স্বার্থের তল্পিবাহক আমার কেনা গোলাম।
আমার হুকুম মেনে নিয়ে করিবে সালাম।
আমার ইচ্ছা আইন আমার ইচ্ছা সংবিধান।
আমার ইচ্ছার অমান্য গণতন্ত্রের অপমান।

জনগণ সিঁড়ি-ক্ষমতার মিম্বরের।
নিম্নজাত জনগণ আমার জাত অম্বরের।
গণতন্ত্র আমার ঘরের অসহায় রক্ষিতা।
উজাড় করে

ঈদের পরে এলাম ফিরে বাসায়
কেমন আছেন বলেন দেখি সবাই,
কাটলো কেমন ত্যাগ মহিমার ঈদ
কতটুকুন কে করেছেন জবাই।

কয়েক জনের দুঃখ ছিল জানা
হাতে টেনে নিলাম আপন করে,
আমার মনে ছিল যত সুখ
বিলিয়ে দিলাম সবার ঘরে ঘরে।

দুঃখ-ব্যথা নিয়েছি যতটুকুন
সেগুলো আজ সুখ হয়েছে মনে,
ইচ্ছে হলেই হাত

_________________________

 

পাথর ছুঁড়লে সইতে পারি

ফুল  ছুঁড়লে নয়

পাথর লাগে গায়ের ‘পরে

ফুলের লক্ষ্য হৃদয়,

 

ফুল ছুঁড়ো না ভুল করে গো

পাথর ছুঁড়ো গায়

সোনার স্বপ্নে রূপোর হৃদয়

তবু তোমায় চাই,

 

ভুল করে গো ফুল এনেছি

নাও গো আঁচল ভরে

গণতন্ত্র কি আবার ধর্ষিত হবে রাজপথে
ধর্ষিতার লাল রক্তে রঞ্জিত হবে কি পিচঢালা পথ
ধর্ষিত জনতার আর্তচিৎকার কি আবার শোনা যাবে বিষাক্ত নীল আকাশে
ক্ষমতার মোহে অন্ধ যারা তাদের কানে কি পৌঁছবে ছেলে হারানো বাবার বুকফাটা কান্নার আওয়াজ?
গণতন্ত্র গণতন্ত্র, জনগণের শাসন বলে যারা

আচানক ধাক্কা খেয়ে
স্বপ্ন থেকে বাস্তবে পড়েছি আমি !

প্রথমত: ধাঁ ধাঁ লেগে গেলো !
ঝিম ঝিম বেজে চলে মাথা !

স্বাভাবিক হয়ে ভাবি,
কী স্বপ্নে ডুবেছি নিদ্রায় ?

এখানে ওখানে খুঁজি
মনে ও মগজে
সযত্ন স্মৃতিতে খুঁজি
চেতনায়, অবচেতনায়
মগ্ন ও সুপ্ত চেতনায়
আঁতিপাতি খুঁজে
স্বপ্নটাকে ধরাই গেলো না !

আজকাল স্বপ্নটপ্নগুলো
দেখা

রুমানা
তুমি জানলে না
আঘাতের যন্ত্রণা
তোমাকে ভালোবেসে
পেয়েছি লাঞ্ছনা।

রুমানা
তুমি বুঝলে না
তুমি শুনলে না
আমার সাথে করেছ তুমি
শুধু ছলনা ॥

রুমানা
অন্য পুরুষকে নিয়ে
পালিয়ে গিয়ে
হয়েছ তুমি
এক চরিত্রহীনা ॥

রুমানা
কত কষ্ট দিয়েছ তুমি
জানে শুধু অন্তর্যামী
তবুও তুমি সুখি হও
এই মোর কামনা ॥

 

১৯৫২ সালে “যে কোন মূল্যে” কথাটি শুনেছিলাম ।তাতে আমরা কি পেয়েছি ? বলেন কি পেয়েছি তাতে ? হ্যা, এই যে আমার কথার ভাষা, প্রান খুলে কথা বলার অধিকার, লেখার অধিকার………আরো কত অধিকার । সেদিন “যে কোন মূল্যে” কথাটি দিয়ে

নবম পর্ব
(দশ)
দু’দিন ধরে অনন্তদা বাসায় নেয়।
খবর পেয়ে মেঝ বোনের বাড়ীতে গেছে। তিমির ঘড়ি দেখল। রাত নয়টা বাজে। অনন্তদা না থাকলে রান্না করতে ইচ্ছা করে না। বিছানায় মাথা এলিয়ে দিয়ে শুয়ে আছে। ললিতাকে খুব মনে পরছে আজ। খাবারও তেমন ইচ্ছা নেয়।
পর্দা

চিনতে পারছ জাজি?

কে?

এখনো–পারলে না বুঝি?

কে?–

নামেই যদি চিনতে হয়, সাধারণ কথা নয়

বন্ধুত্বের কিবা রইল পরিচয়

আমার কণ্ঠস্বর এতই কি কর্কশ

ধাপে ধাপে ধাবিত হচ্ছে কৈলাসে

আমার কামনার কণ্ঠজীবন অবশ?

আমি অবাক, বাঁধভাঙা কান্নার কথা ভেসে

আসছে আমার কানের পর্দা ছেদন করি

কে যেন বজ্রকণ্ঠে–পাগলের বন্দিঘরে মত্ত হৃদ্যশ্রী

সত্যি

পূর্ব  প্রকাশের পর
খুব সকালে ঘুম ভেঙ্গে গেল মিজান এর. অনেকদিন পরে আজ অজু করে খাটি মুসলমান এর মত করে টুপি, তার অনেক আগের একবার ঈদ এ মামা একটা পাঞ্জাবি দিয়েছিল সেটা পরে আজকে ফজর নামাজ পড়ল. আজকে সে সব নামাজ

go_top