হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
সমস্ত চোখে মুখে রুক্ষতার চাপ। ছেড়ে দেওয়া এলোমেলো চুল চোখ দু’টিতে দীর্ঘ অপেক্ষা। এই অপেক্ষার চোখ নিয়ে লাবণ্য খুঁজে তার প্রিয় মানুষটিকে। কখন আসবে সে অপেক্ষায় দিন গুনে। দিন গুনতে গুনতে ভুল করে গুনে।তবুও যেন তার দিন গুনার নিভৃতি হয়না।
ইরা নীরা র খোজে এসে দেখে নীরা খুব বিষন্ন ভাবে জানালা দিয়ে দুরের আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে। নীরার ছেলে ত্রিনিদ খালামনি দেখে তা করে খল করে একটা হাসির ভঙ্গি করে সামনে র দিকে ছুটে যেতে লাগলো। স্পষ্ট ই
মেয়েঃ তুমি কি আমাকে তোমার পরিবার থেকে বেশি ভালবাস?
ছেলেঃ না
…
মেয়েঃ কেন!
ছেলেঃ যখন আমি হাটা শুরু করি পড়ে যাই তখন কেউ ছিলোনা আমাকে ওঠানোর জন্য!! কিন্তু আমার মা ছিল! আমি যখন ঘরের বাইরে যেতাম তখন যার হাতে পরম নির্ভরতা খুঁজে পেতাম
একটা মেয়ে ছিল, একটা ছেলেকে অনেক ভালোবাসতো । ছেলেটি প্রথমে মেয়েটিকে অবহেলা করত । পাত্তা দিত না । আস্তে আস্তে দুজনের বন্ধুত্ব গভীর হতে থাকে, ছেলেটি ধীরে ধীরে মেয়েটির ভালোবাসায় সারা দেয়। দুজন জীবনটাকে সুন্দরভাবে পার করতে থাকে । কিন্তু