Today 01 Nov 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

রূপ দিয়েছেন বিধাতা তাকে অকৃপণ হাতে
যার কিঞ্চিৎ ছটায়ই হৃদয়ে ওঠে ঝড়।

রূপের রিনিঝিনি সুরের মূর্ছনায়
হৃদয়ে অনন্ত ঝড় তুলে দিয়ে
সুর থামিয়ে চলে যায় উল্টোদিকে
আরেকটা হৃদয়ে ঢেউ তুলবে বলে
পিছনে পরে রয় ঝড়ের দাপটে কাতরাতে থাকা
সাদাসিধে এক সরল ভুক্তভোগী।

মানুষ বাঁচে ধর্মে ,

মানুষ বাঁচে কর্মে ।

 

মানুষের হয় চিন্তা চেতনা ,

মানুষ পায় ব্যথা বেদনা ।

 

মানুষ বাঁচে  আলো আশায়,

মানুষ বাঁচে ভালবাসায় ।

 

মানুষের কাটে স্বপ্নে রাত ,

দিন যায় হাতে রেখে হাত ।

 

মানুষ বাঁচে স্বপ্নে ,

মানুষ বাঁচে রত্নে ।

কান নিয়েছে চিলে !
মনের সুখে উড়ছে, না কি খাচ্ছে সেটা গিলে ?
হাত না দিয়ে কানে,
কানটা খুঁজি আকাশ জুড়ে, ভয় ধরেছে প্রাণে !
কানের শোকে ভাসি !
কান না পেয়ে মনের দু:খে বাসায় ফিরে আসি !
চোখের কাছেই আয়না,
তা না দেখে মায়ের কাছে ধরছি

মায়াবতী, ওগো মায়াবতী !
শুনছো কি ?
তোমায় যে ডাকছি আমি।
একটু সময় হবে কি ?
আমার জন্যে তোমার ?
একটু দাঁড়াবে কি, মায়াবতী ?
একটু থেমে আমায় বলবে কি ?
মায়া দিয়ে হয়টা কি ?

শুনেছি, মায়া-মমতা বড্ড অদ্ভুত ব্যাপার।
যতসব নাকি যাদুর কারবার ?
জাদু মাখান নাকি থাকে

প্রশ্ন: ভালো আইনজীবী ও ইউ এফ ও’র মধ্যে মিল কোথায়?

উত্তর: দুটোর কথাই আপনি শুনেছেন, কিন্তু কখনো দেখেননি।

কলমের কালি শুকিয়ে গেছে
তবুও লিখা যায় কিছু ভাঙ্গা  শব্দ।

তোমার জন্য প্রেম মরে গেছে

তবুও কিছু মায়া এখনও হয়নি বিলুপ্ত।
নদীর বুক শুকিয়ে গেছে
তবুও রয়ে গেছে ছোট্ট একটা গর্তে জলের নমুনা।
ভেঙ্গে গেছে প্রেমের তাজমহল
তবুও কিছু ভাঙ্গা টুকরোতে রয়ে গেছে আল্পনা।
দিনের আলো ফুরিয়ে গেছে
তবুও

সপ্তম পর্ব
(আট)
তিমির চৈতীকে ভালোবাসে। বিয়ে করতে চায়। অথচ তার কিছুই সম্ভব হচ্ছে না। সিরাজ মিয়া যা পেরেছে তিমিরের পক্ষে তা সম্ভব নয়। এখানেই মানুষের সীমাবদ্ধতা। একজন যা পারে অন্যজন তা পারে না। হয়তো চৈতীও এমনটি চাইবে না।
চৈতীর সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম।

 আঘাত করো প্রিয়া আরেকটি বার।
সহস্র  চাঁদনীতে  ঝরে  পরে  তারা,
তবুও  কি ভালবাসা  মরে  যায় তার?
ভালবাসা কি জ্যোৎস্না হয়ে ফোটে না আবার?

আঘাত করো প্রিয়া আরেকটি বার।
আমিও জ্যোৎস্না হবো ভালবেসে তোমারে,
ঝরবো  তোমার রুপে চাঁদনীতে নদীর পাড়ে
আনমনে ভাবাবো  তোমারে  চাঁদনীতে  বারেবার।

প্রিয়া

যখন তখন বৃষ্টি এলে,
শুধু জ্বালাতন, কৃষক বলে এলে না কেন ভাই?
সময় হিসেব কোষে, মরুভুমির সদা চাওয়ায়
চিড়ে ভিজে না যে;
কেউবা উপস কেউবা ভূজন রসে ডুবে।

বলিহারি বিভ্রম দেখি চারপাশ,
ভোঁদৌড় দেয় রে পথে, মেঘের মত ছুটে
তৃঞ্চা ক্ষুধার টান পরলে

go_top