গল্পে শুনি এক দেশে এক ছিলেন নাকি রাজা;
সাতটি তাহার ছিলেন রাণী সুন্দরী আর তাজা !
অনেক সাধের রাজার কুমার খুঁজতে গিয়ে পাখি
কার দেখা সে পেয়েছিলো সেটাও লিখে রাখি।
সে ছিলো এক রাজ কুমারী রূপের কুমীর যেন
দিন দুপুরে সব ফেলে সে কেবল ঘুমায়

পুষ্পের রূপে পাগলপারা

দৃষ্টি সুখের ক্ষুধা।

অক্ষি ক্যামেরায় ধারণ করি

মনের ফ্রেমে বাঁধা।

রং-সুবাসের বহর তাহা

দৃষ্টি সুখের উপযোগ।

মনের ক্ষুধা মিটায় তাহা

মন করে তা উপভোগ।

হাতের জোরে বোঁটা ছিঁড়ে

যদি করি দখল।

ভোগের নেশা চরম তখন

খাই খাই প্রবল।

মুগ্ধ নয়ন চাঁদের রুপে

ভাবুক মনের ভোজ।

রূপের ধাঁধায় খেই হারায়

ভাবুক কবি রোজ।

মনের

দিনের পর দিন আমি পাড়ি দিয়েছি দূর্বোধ্য সে মরুভূমি,
দূর অজানার দেশে হারিয়েছি নিজেরে নতুনের সন্ধানে,
সাইমুম ঝড় দেখেছি, দিয়াছে সে বাধা মরুভূামির ধ্যানে;
গায়ে মেখেছি মরু বালু, মরু-সমুদ্রের ঢেউয়ে ভেসেছি আমি।

মরু-রোদে তৃষ্ণার্ত হয়েছি, ‘নতুনের তৃষ্ণা’ পেয়েছি বেদনা,
ক্ষান্ত দেইনি তবুও জীবন

হিমি ,
আজ যাকে তুমি পথের পরিত্যক্ত নোংরা ধুলি কণা ভেবে সেচ্ছায় পদদলিত করে হীরার সোপানে স্বর্গ সুখের তরে ডুব দিয়েছ । হয়তো কোন দিবসে হীরার অণুগুলো তুষার বজ্রপাতের ন্যায় কোটি মাইল বেগে তোমার আপাদ মস্তকে বর্ষণ করবে । আর তুমি

১.

আমি যেখানে এসেছি, সেখানে আগে কেউ  কোনদিন কাপড় গায়ে দেয়নি। বস্ত্র এখানে এলিয়েনের মতো নবাগত এবং রহস্যখচিত। সবুজ পাতায় নগ্নতা ঢেকে নারী-পুরুষ ঘন জঙ্গলের এ গ্রামটিতে হাঁটাহাঁটি করলে মনে হয় জীবন্ত উদ্ভিদ ছোটাছুটি করছে।

‘রাফাআত্তা, তোমাকে এটি পড়তে হবে।’আমার দিকে ঘৃণার

কথায় আছে, নারীর মন স্বয়ং বিধাতাও বোঝে না! সেখানে পুরুষেরা বুঝে উঠবেন নারীর মন, সে একটু কঠিন বৈকি! কি করলে নারীর মন পাওয়া যাবে এটা নিয়ে যুগে যুগে অনেক গবেষণা ও তর্ক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। কারণ আর কিছুই না, পছন্দের

//এক//

-আমার স্ত্রী মাঝে মাঝে কেমন যেন অস্বাভাবিক আচরণ করে। আমি বুঝতে পারি না। কোনমতে কথাগুলা বললো ইমন।

-কেমন আচরণ? বিস্তারিত বলুন। গম্ভীর ভাবে বললেন সাইক্রিয়াট্রিস্ট ডঃ রওশন আরা।

ইমন মাথা নীচু করলো লজ্জায়। কিভাবে বলবে বুঝতে পারছে না। আজকে ছুটি নিয়ে সোজা

পেশাগত দায়িত্বে আমি তখন সিএমএম কোর্টে। আইনে পাশ দেয়া ছাত্র হলেও, বড় প্রয়োজন ছাড়া খুব একটা এপথ মারাইনা আমি। বেলা বাড়ার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল আদালত প্রাঙ্গণে দর্শনার্থীদের সংখ্যা। সবে দুপুর পেরিয়েছে এর মধ্যে। আসামি বহন করা প্রিজন ভ্যান থেকে

মেয়েটা আমার সামনেই বসা। তাকে তিনটা শব্দ বললেই ঝামেলা চুকে যায়। তিনটা মাত্র শব্দ। হোক ইংরেজীতে বা বাংলায়। রোদেলা উঠে দাঁড়াল।

“চল উঠি।”

“এখুনি উঠবি??”

“হু, বাসায় কাজ আছে আমার।”

“শীট্‌।”

“কি হল?”

“আমাকে একটু নাভিদের বাসায় যেতে হত। ওর বাসাতো ঊত্তরা। ৬ নম্বর সেক্টর।”

“চল তাহলে

আপনি কি হলুদ রঙের কক্ষে বসলে অস্থিরতা অনুভব করেন? কিংবা নীল রঙের কক্ষ কি আপনাকে কিছুটা স্বস্তি আর প্রশান্তি দেয়?

বিষয়টা অবাক করার মতো হলেও মানুষের মনের ওপর রঙের অদ্ভুতরকম প্রভাব রয়েছে। কখনো কোনো রং আমাদের চেতনাকে উদ্দীপ্ত করে, আবার কখনো