Today 04 Dec 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

সময় সবেরে বৃদ্ধ করেছে
হয় নি সে তবু,
সে চিরকাল যুবক বেশেই
নিয়েছে সবার পিছু।

সে সর্বদা রসকসহীন
তবু সে চায় মধু,
মানব হৃদয়ের সঞ্চিত রসে
সেই যৌবনে শুধু।

তাই মানুষ আসে আর চলে যায়
পড়ে তার গ্রাসে,
তবু কেন জানি সময়ের দাবিতে
বার বার চলে আসে।

বারবার

ম্যাডাম হয়ত মিজানের মায়াবী চেহারা দেখে বা অন্য কোনো কারণে অভিভূত হলেন । খানিকক্ষণ মিজানের মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে বললেন, এসো ।
বড় ঘরটিতে দুইটি রুম । একটি কক্ষ বেশ বড়, সেইটিতে এখন ক্লাস হচ্ছে । অন্য রুমটি বড়টির তুলনায় আয়তনে

আমার বাড়িতে বাড়ি নাই
মো: ওবায়দুল ইসলাম।

বাড়িতে ফিরে দেখি
বাড়িতে আর বাড়ি নাই।
অশান্তি গুলো হয়েছে দরজা জানালার ফ্রেম;
হাড়ি পাতিলে কোথাও নাই প্রেম !
দু:খেরা হয়েছে মেজ, শেড আর-
কষ্টেরা আমার সখের ফার্নিচার।
দু:খ কষ্টের মান্ড দিয়েই তো ঘর সাজাই,
বাড়িতে ফিরে দেখি
আমার বাড়িতে বাড়ি

ঈদ এলো গগনে
ঈদ এলো ভুবনে

মেঘের পালকিতে চরি ।

ঈদ এলো জলে
ঈদ এলো ফুলে

হাওয়ায় নৃত্য করি ।

ঈদ এলো পথে
ভর দিয়ে রখে

লাগেনিতো কোন গাড়ি ।

ঈদ এলো মাঠেতে
ঈদ এলো ঘাটেতে

আনন্দ সুর ধরি ।

ঈদ এলো ঘরে
ঈদ এলো দ্বারে

সবার আঙ্গিনা ভরি ।

ঈদ এলো শ্যামল

যদি বল আমি নেই,

মেনে নিতে দ্বিধা নেই!

যতটুকু স্মৃতির দাগ–

আলোকিত মধ্যাহ্নের মুখ

ছুঁয়ে ছিলে আমার অন্তঃস্থল

সেটুকু সযত্নে রাখা হৃদয়ে।

 

সকাল শিশিরের দূর্বা কোমল দেহে

ভোর সূর্যের লালিম রৌদ্রপাতে

আঁকা আছে সে সব কথা–-

সেই গাঁথা মালা,স্পর্শাতুর ক্ষণ–

কামনা লাগা ছিল ঢুলু আঁখির ফলকে,

কাতর প্রার্থনার নগ্ন দেহে

ঢলা ছিল

তুমি যখন হেঁটে যাও
পাখিরা করে কিচির মিচির
আমি তাকাই বিভোর হয়ে।

তুমি যখন হেসে ওঠো
বাতাস লুটোপুটি খায়
শরীরে জাগে শিহরণ।

তুমি যখন চুপ করে থাকো
মনে জাগে ভয়
তুমি যখন কথা বলো
হৃদয়ে ওঠে কাঁপন।

রজনীগন্ধা হাতে যেদিন দিলে স্পর্শ
মনে সেদিন উঠলো ঢেউ
যেদিন গেলাম তোমার আঙ্গিনায়
নীড়ে থাকতে পারনি

আমার শোনামনি এলে ঘরে
যেন এল চাঁদ,
পাড়া পরশী সবাই দেখে
মিটায় তাদের সাধ ।

চাঁদের আলোয় পৃথিবী ভরা
শোনা ঘর জুড়ে,
কোথা হতে এলো শোনা
কোণ সে অচিন পুরে ।

সারা জনম আলো দিয়ে
চাঁদ যেমন হাঁসে,
বড় হয়ে করবে জয়
যেন সবাই ভালবাসে ।

আমাকে দৃশ্যে পাবে না আর–

আমি চলে যাব স্বর্গপ্রিয়ার সাথে

দিনশেষে–গোধূলি-আঁধারে।

নিশিথে ফুটে যেকুসুম তারই ঘ্রাণে হয়তো

কোনদিন অনুমান করতে পার সত্যিকারের ভালবাসলে

হয়তো দেখবে আমায় ফুটফুটে জোছনার আবছায়াতে

ঐ যে দূরে–ভয়াল কালো জলের বিরাট বিলে

হয়তো রক্তকমল হয়ে ফুটব আমি আবার

আমার প্রেমে মত্ত জলপরিরা হুমড়ি খাবে

মেয়ে তুই যদি বৃষ্টির জল হতি
আমি চৈত্র ক্ষরায় ভিজতাম নিরবধি
কলাপাতার ভেলায় ভেসে শাপলা কুড়াতাম
তোর উঠোনে বৃষ্টি ফোঁটায় গড়াগড়ি খেতাম
প্রথম ফোটা কদম ফুলটা তোর খোঁপায় পরাতাম।

মেয়ে তুই বৃষ্টিস্নাত দুর্বাঘাস হলি না কেন?
তোর কোলে স্নিগ্ধ হতাম স্বচ্ছ জলের মতো
স্বপ্নডানায় ভাসিয়ে দিতাম তোর

ডিএনএ কী? ১৩ তম পর্ব,বার্ধক্য যখন কৈশোর অভিমুখী, ভ্রুণ, STEM CELLও CLONING সম্পর্কে(১)।

Sir John B. Gurdon
জন্ম: ১৯৩৩, Dippenhall, United Kingdom

Shinya Yamanaka
জন্ম: ১৯৬২,Osaka, Japan

এরা দুজনে মেডিসিন বা ফিজিওলজিতে নোবেল বিজয়ী হন ২০১২ সালে।
কী আবিস্কার করেছিলেন তারা? তারা উভয়েই জীব

go_top