Today 29 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

এক   অতিথিকে নিন্দুক (ক্রিটিসিসম   বা  তিরস্কার )

 

কে  তুমি  এলে

এক  অচেনা  অতিথি

আজ  আমার  দরবারে

 

না  সাজিয়ে  ফুলের ডালা

সাজিয়ে  যত  তিরস্কার

আর  অনুযুগের  মালা

নুতুন  করে সুযোগ  করে  দিলে

ভালো  করে  নিজেকে  পর্যবেক্ষণে _______

 

তাইত _অতিথি  আমার

কি  দিয়ে  যে  আজ  করি  আপ্পায়ন  তোমায়

তবে  বলি  মাথা  পেতে 

____________________________________

 

সোনার আলোয় সোনার বদন দেখতে ইচ্ছে হলে –
মন-খেয়ালে সাঁঝের বেলায় হাওয়া খাওয়ার ছলে
কাজী দীঘির ঝোপের ধারে দাড়িয়ে থেকে একলা 
নদীর বাঁকে কলসী কাঁখে দেখি মেয়ের জল্‌কে চলা,
জল ছিট্‌কে কাপড় ভেজে, ভেজে উরু – মৌবন
তাতের পটে চবি   আঁকে

খরায় পুড়ছে ক্ষেত জলে ভাসে ঢাকা !
কাক-ভেজা লোক কাঁপে কাক ডাকে কা-কা !
পানি পেলে ধান হতো সতেজ সবুজ !
মেঘেরা বোঝে না সেটা বড়োই অবুঝ !
গ্রাম ছেড়ে লোক আসে থাকতে ঢাকায়;
আমাদের মেঘ দেখি সেই দিকে চায় !
তাই বুঝি ঢাকা হয় প্রায়ই

উৎসর্গঃ সুমাইয়া  বরকতউল্লাহ

জ্যোৎস্নার রুপ নাই
সব  রুপ  তোমাত্‌
বৃষ্টিতে  ভিজে  তাই
কাঁকাতুয়া পাখিতে।

সূর্যেতে   হাসি  নাই
সব হাসি তোমাতে,
রৌদ্র   আসে    তাই
শুধু  ভালবাসিতে।

মেঘের  ভাষা নাই
সব ভাষা তোমাতে,
পাখির   গান   তাই
নব দিন  আসিতে।

রঙধনু   আসে  যে
সে  স্বপন  বাঁধিতে,
যে  স্বপন তোমাতে
চোখে  মুখে

অপ্রাপ্তির কুহেলিকা অবচেতন মনে,
পুঞ্জিভূত ক্ষোভ অতি যতনে।
ক্ষোভ হিংসের জন্ম ধাত্রী,
কেহ নহে আপন;কেহ নহে মৈত্রী।
মনের আনাচেকানাচে  করে সংক্রমণ,
হিংসে যেন জালিম নিষ্ঠুর সুদখোর মহাজন।
হিংসের সংক্রমণ চক্রবৃদ্ধি হারে,
কিংবা দাবানলের মত ছারখার করে পুড়ে।
দাবানলের শুভাকাঙ্ক্ষী খুঁজা অসার,
তেমন নিষ্ফলা-মিত্র খুঁজা হিংসার।
কতটা হিংস্র ক্ষুধার্ত হায়না,
অসীম তার

(গল্পটির ঘটনাক্রম ভাবনা প্রসূত। এর ঐতিহাসিক কোন প্রেক্ষাপট নেই। তবে স্থান কাল পাত্রের রূপরেখা কোথাও কোথাও সত্যকে ছুঁয়ে আছে এটা বলতেই হবে। এ ছাড়া ভাবনাকে বাস্তবতায় দাঁড় করাতে ভাব-ভাষার সাজ-সজ্জা যথাযথ রাখার চেষ্টা করা তো লেখকের ধর্ম।)

 

ছত্তিস গড়ের বস্তার জেলার জঙ্গল। বস্তার

সকাল থেকে মুঠোফোনে
বলছিস কথা কার সনে
কল দিলে পাই এনগেজড টোন
আমার কথা একটু শোন।
অন্যরে যদি ভালো লাগে
কি এসে যায় আমার রাগে!
জানবো আমি কেউ ছিলোনা
হৃদয় খুলে দেখতে যাবোনা।
তবে কেনো এত ভয় পাস
আমায় দেখে পালিয়ে যাস।
আমার কাছে ভালোবাসা
অনেক দামের স্বপ্ন আশা
হারিয়ে না হয়

বায়না
মিলন বনিক

ছোট্ট মনির ময়না
রাগলে কথা কয়না,
টুনটুনি তার ছোট বোন
ধরে শুধু বায়না।
হাঁটি হাঁটি পা দুটিতে
রিনিঝিনি নূপূর বাজে,
এদিক ওদিক ছুটবে শুধু
সাজবে আরও বধূ সাজে।
বকলে পরে ময়না
ধরে না আর বায়না,
আদর দেবো সোহাগ দেবো
তাতেও কিছু হয় না।
ময়না বলে, টুনটুনি তুই
বড্ড বেড়েছিস,
টুনটুনি কয় এ বয়সে
তুইও

এই বিকেলের এলোমেলো হাওয়ায়
কল্পনায় জাল বুনেছ যত মনের জানালায় ,
তোমার মনের ইচ্ছা আছে যতো
পূর্ণতা পাক সব তোমার মনের মতো ।

চাই না মনের ইচ্ছাগুলো
অকারণেই যেন না হয় ধুলো ।
স্বপ্নগুলো না হউক বৃথা
সম্মানের সাথে উঁচু থাকুক মাথা ।

যত ভালবাসা আছে সর্বস্ব
ভাসায়ে দিলাম,

কোলকাতার কলেজে পড়ে যতিশংকর। থাকে কলুটোলা প্রেসিডেনসি কলেজের মেসে। অমিত তাকে প্রায় বাড়িতে নিআয়ে আসে, খাওয়ায়, তার সঙ্গে না না বই পড়ে, না না অদ্ভুত কথায় তার মনটাকে চমকিয়ে দেয়, মোটরে করে তাকে বেড়িয়ে নিয়ে আসে।

তার পর কিছুকাল যতিশংকর অমিতর

go_top