Today 28 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

মা, ওই বাজে শোন ঈদের বাঁশি

শরচ্চন্দ্রের কতই হাসি!

খোকা, তোর লাগি প্রাণ আকুল করে

বড়ই নিঃস্ব আমি এ বিশ্বভরপুরে।

 

মাগো, তোমায় আমি করব জ্বালা

এ ভেবে মন করো না কালা।

খোকা, তুই যে আমার অবোধ ছেলে

তাই তো আমার হৃদয় জ্বলে।

 

মা, তুমি আমায় দোয়া কর

এটুকু মোর

দূর্গা পূজা শেষ হয়েছে। এবার দু’জনেরই রাজশাহী ফেরার পালা। আগামীকাল বরেন্দ্র এক্সপ্রেসে সুশান্ত উঠবে ফুলবাড়ি আর প্রিয়ন্তী বিরামপুর একই স্টেশনে উঠলে আবার কথাটা দুজনেরই গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে যেতে পারে। তারপর দুজনে এক সঙ্গে গল্প করতে করতে রাজশাহী পৌঁছাবে। প্রিয়ন্তীদের বাড়ির

বেহুরুপিয়া বেহেরুপিয়া
বহুরুপি বহুরুপি
হতে চাই আজ আমি

বহুরুপি বহুরুপি
হতে চাই আজ
আশিক এর সাথে আশিক
প্রেমিক এর সাথে প্রেমিকা
ভাই এর সাথে বোন
বাবার সাথে তার মেয়ে
মায়ের কাছে তার আদরের মেয়ে
হতে চাই আজ আমি
একেবারে তাদেরই মত করি l

বহুরূপে আজ বহুরূপে
করতে চাই আজ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত
আছে যত বর্ণ

কিছু কিছু শব্দ আছে

যা এক একটি ভাবময় কবিতা,

তুমি যদি মনে ভাবো অতল গভীরতা,

তবে স্পর্শ পাবে শব্দের ঘর…

গহন হৃদয়ে যদি এঁকে নাও—

হোক তা বিষণ্ণতার,হোক তা ছেঁড়া স্মৃতির পাতা,

তবু দেখো

হৃদয় কম্পনে সহস্র ঝেঁপে ওঠা শব্দ

শব্দের পর শব্দ

সিঁড়ি হয়ে উঠে গেছে আকাশ…

 

অথবা আঁধার,ঝুপড়ির

সেই পুরাতন অন্ধকার

ফিরে আসে বার বার

এ অভাগার সংসারে।

ফিরে আসে ভয়

মৃত্যুর, নরকের কিংবা

নৃশংস বেচে থাকার।

সেই পুরাতন অন্ধকার

ডাহুকের  ডাক,শকুনের হাক

আমাদের ব্যর্থ সংসার।

 

___________________________

 

 

 

কলঙ্কিনী!
ওই যে ও পাড়ার
ঐ মেয়েটি
রূপসী ,
রূপজীবি
রূপ বেচে
যৌবন বেচে
দেহ বিকোয় জনে জনে,
লোভে
স্বভাবে
পেঠের দায়ে
ফাঁদে পড়ে
অথবা আটকে গেছে
প্রতারণার জালে ,
আকণ্ঠ নিমজ্জিত\
কলঙ্কের চোরাবালিতে; 
 
 
সোনার চান পিতলা ঘুঘু ওরে
যাবে নাকি ওই পাড়ায়
ঐ ঘরে
রূপসীর কাছে ?
নারী ও মাদকে
কলঙ্ক জলে ডোবে
দুঃখ ভুলে সুখ কুড়োতে ? 
 
 
একা তো আর 
কলঙ্ক জলে যায়

আমি  বসেছিলাম  নদীর পাড়ে, সামনে  ছিল  দুইটি  চাঁদ;
একটি    ছিল   আকাশে,  অন্যটি    নদীর   জলের  উপরে।
নদী’জলের  চাঁদ   কত   কাছে  তবুও  ধরাছোঁয়ার বাইরে,
যেমন  অধরা  আকাশের  চাঁদ। ভেবে মনে জাগে প্রতিবাদ।

ছোট    নদী   বয়ে  চলেছে  উত্তর  থেকে

সোজা পথের পথিক কেন

উল্টো পথে হাঁটে?

দিনমজুরের স্বপ্ন-বেলুন

ধপাস করে ফাটে?

 

মাটির মেঝেয় শয্যা কারো

বালিশ-কাঁথায় ঘাম,

এসি ঘরে ঘুমিয়ে করে

জীবনের বদনাম।

 

সুখ-সাঁজালির পায়েস-পিঠা

অরুচিকর খাদ্য,

মন কারো নয় হাতে ধরা

ডুগডুগি বাদ্য।

 

 

ভুল ঋতুতে পেখম তুলে

ময়ূর কখন নাচে,

ধুকপকুনির অংক কষে

যখন মানুষ বাঁচে।

 

 

নামতা কষা জীবন জুড়ে

জটিল ধারাপাত,

বেঁচেও কেউ মরে থাকে

সোজা

কোন কবি হতে নয়,নহে নৃপতি হতে
একজন মানুষ হবার তরে ,এসেছি ধরাতে
নিজ স্বার্থ করে উদ্ধার,ছুরি বিধে পর অন্তরে
আছে কি কোন সভ্যতা ?মানুষ কহিবে তারে ।
যারা তাদের দেয় শুভ সংবর্ধনা
তারাও তো মানুষ নহে,নৃশংস হায়েনা
কুত্‍সিত অপয়া নারীকে পদে দলে
সুন্দরের পিছে সকলি ছুটে চলে
তারা

লেবু চিপা রসের মত
ভালবাস কবির হৃদয়ের শব্দরস,
কবিতার স্বাদ মনের জিভেতে
কবি যেন বিস্বাদ কষ।
আবেগ-আপ্লুত হও তুমি;
হও তুমি রোমাঞ্চিত,
কেবল তুমি কবিতা ভালবাস
ভালবাসা থেকে কবি বঞ্চিত।

কবিতা বয়ে দেয় তোমার হৃদয়ে
প্রেমের মলয় পবন,
প্রাণ জুড়ায় কবির কবিতায়
তবু নয় কবি আপন।
হৃদয় ক্ষরিত রক্ত ফোঁটা
কলমের আগায় এসে

go_top