Today 24 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

নিরাকার ছায়াহীন হিমেল হাওয়া হবো;

ছুঁয়ে দিবো তোমায় অবলীলায়।

কেবলই অনুভবের দরখাস্ত নিয়ে

তোমার মনের দখিনা জানালায়।

সদর দুয়ারের নাইবা দিলে অনুমতি;

দখিনা জানালায় দিও নাকো খিল।

আসবো তোমার খামখেয়ালীপনায়

মসৃণ অনুভবের প্রশান্তির মিছিল।

 

আমি নিরাকার ছায়াহীন দখিনা হাওয়া

আসবো তোমার নিরবে একান্তে।

তোমাকে ছুঁয়ে দিবো শুধু অনুভবে

লজ্জিত হবে না

ছোট বেলায় মিজানের ক্রিকেট খেলার প্রতি খুব ঝোঁক ছিল । ঢের চেষ্টা সত্ত্বেও ভালো খেলোয়ার হতে পারে নি । বোলিং করতে দিলে এক ওভারে একাধিক ওয়াইড ও নো-বল । ব্যাটিং করতে গেলে দুই ওভারের বেশি ক্রিজে টিকতে পারে না ।

নিঃসঙ্গতার কষ্ট একটাই

বড় বেশী  অ্যালকোহলিক হয়ে পরে এই জীবনটা

শূন্যর দোলায় ভাসতে থাকে সব

প্রিয় মুখগুলো খুব অস্পষ্ট আর

বড় অচেনা মনে হয়,

ব্যাস্ততার ঝাঁপে পরে মনে হয়

কষ্টের সাময়িক মুক্তি খুঁজে নেয় ,

বেলা বাড়ার সাথে সাথে আবার সেই

অ্যালকোহলিক হবার ভান করা।

তবে আমি কিন্তু ঠিক

বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলায় দুলছিলাম তখনও ।

–চলো ওই দিকটা ঘুরে আসি আমরা, মাধবী বলে উঠলো ।

দ্বিধাগ্রস্ত আমি কি করব ভাবছিলাম । এমনি সময় মাধবী খলখল করে হেসে আমার একটা হাত ধরে উচ্ছল হয়ে বলে উঠলো, চল না, রাতের সমুদ্র দেখতে খুব

চাই না বাড়ী , চাই না কড়ি
চাই না স্বাদের তন্ডুল
চাই যে নুরের সুবাস মাখা
রাসূল নামের ফুল ।ঐ…।।

সে মধুর নামে আমি হলাম দিশেহারা
সে যে আমার জীবন-মরণ দু’নয়নের তারা
তাঁরি নামের পুষ্প লয়ে
ঘুরি সারা জাহান
সে নামেতে মধু মাখা
মাতাল আমার প্রাণ
তাঁহারি নাম জপে জপে
প্রেমেতে

চুপ করে বসা ব্যাঙটা তাহার নাকের মতো
টাটকা পাকানো বেলটা তাহার টাকের মতো
কালো কুচকুচে কলস তাহার পেটের মতো
দুই পা ছড়িয়ে দাঁড়ালে দেখায় গেটের মতো
কবজি দু’খানা দেখতে খাটের পায়ার মতো
হাত তালু দু’টো দেখতে তবলা বাঁয়ার মতো
বড়ো মুখখানা দেখতে বেঢপ হাঁড়ির মতো
মুখভরা দাড়ি

ফুটপাতের কোল ঘেষে চুপি চুপি আঁধার এসেছে নেমে

ছন্নছাড়া মানুষগুলোকে ভালোবেসে

গভীর মমতায় অন্ধকার বুকে টেনে নিয়েছে ধীরে।

 

পায়ের তলায় পড়ে আছে সব নরম মাংসের শরীর

ঘুমে অচেতন;

হঠাৎ ভুলে পথচারী চলতে হোঁচট খায়।

তারা অলস কুকুরের মত চোখ মেলে আবার ঘুমায়;

এই জীবন কেন তারা ভালোবাসে

———————————-

 

 

কাঁটা তারে ঝুলছে বাংলাদেশ
ঝুলুক,
তাতে কার কি
ঝুলুক বাংলাদেশ ঝুলুক
কাঁঠা তারে ঝুলুক
ঝুলুক –
মানুষ হয়ে
মানুষের হৃদয় হয়ে
হৃদয়ের ক্ষত হয়ে
কাঁটাতারে ঝুলুক ফেলানী
ঝুলুক বাংলাদেশ
ঝুলুক-
পশু হয়ে
পাখী হয়ে
ফল হয়ে
ফুল হয়ে
হিংস্র হায়েনার শিকার হয়ে
শিকারের স্মৃতী হয়ে
ঝুলুক বাংলাদেশ ঝুলুক
কাঁঠা তারে ঝুলুক
ফেলানী ঝুলুক
গুলি খেয়ে
এফোড়

পাখির মত আমরা যদি
না উঠি মা জেগে
প্রভাত হবে কেমন করে
বদলে যাবার বেগে।

আধার মুছে স্বপ্নগুলো
মেলে ধরে ডানা
বদলে দিব আলোর পথে
থাকবেনা তো মানা।

কালো ছাঁয়া মুছে দিতে
নিতে হবে শপথ
আলোর মশাল হাতে নিয়ে
গড়তে হবে-ই পথ।

চলতে  হবে  নিয়ন্ত্রিত

মধ্য  অবস্থানে।

নয় মাত্রাতিরিক্ত  কিছুতে  _

 

সদা সত্যি কথা বলি

কখনো মিথ্যে নাহি বলি

শিখেছি ছোটোবেলায় ___

তা বইয়ের পাতায়___

 

ভাবি যেভাবে

চলি আজ  সেভাবে।

সবসময় সেষ্টা থাকবে

সত্যের মোড়কে

নায়ের  অবগুন্ঠনে।

 

চলতে হবে

তা উচিত।

তবে হতে হবে

ভারসাম্যে ____

 

যখন পরিবেশ টা হয়

যেমন দেখা যায় এমন

সত্য টাকে  হচ্ছে মনে রুড়

করে যা  আঘাত 

go_top