Today 23 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

ইষ্টিকুটুম মিষ্টি দেশের

বৃষ্টি-ভেজা ফুল,

বাংলা-স্যারের হ্যাংলা হাসি

ব্যাকরণের ভুল।

 

ভুল থেকেই জন্ম নেয়

অনেক আবিস্কার,

স্যার তবু কেন যে করেন

শুধুই তিরস্কার!

 

ধমক খেয়ে চমক তবু

জাগে নাকো মনে,

ইচ্ছে মতই খেলা করি

ফুল-পাখিদের সনে।

 

 

প্রকৃতিই মানুষকে
মহান করে, সরল করে।
বিজ্ঞ  করে, সহজ  করে।
মানুষের হৃদয় হয় সবুজ শ্যামলীমার মত,
মানুষের হৃদয় বিশালাকার আকাশের মত,
মানুষের হৃদয় হয় গভীরতম সমুদ্রের মত,
মানুষের হৃদয় পায় জ্যোৎস্নার  আলোর  মত স্বর্গীয় ভাব,
মানুষের হৃদয় পায় শরতের  কাঁশফুলের মত শুভ্রতম বেশ,
মানুষের হৃদয় হয় মেঘের

সেবার নানার বাড়ি বেড়াতে গিয়ে শীতের এক মিষ্টি দুপুরে পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম – বিস্তীর্ণ খোলা প্রান্তরের জমির আলে খেলায় মশগুল একদল বাচ্চা ছেলেমেয়ে । খানিকটা দূর থেকে তাদের আনন্দের ভাগ নিচ্ছিলাম আমিও । ছুটোছুটিতে মাতোয়ারা বাচ্চাদের দলের সবচেয়ে ছোট

বই পড়া আমার খুবই পছন্দের একটা কাজ। যখন কোন বই আমার ভাল লাগে তখন বইটির লেখকের প্রতি মনের মধ্যে শ্রদ্ধা জেগে ওঠে।
চাকরীর সুবাদে প্রেস-এর লোকদের সাথে আমার আলাপ হয়। আমি কুয়েটে চাকরী করি। আমার বাড়ি পাবনা জেলায়। আমাদের অফিসের মাধ্যমে

জন্মেছ,বেরে উঠেছ।

বাস্তবতা দেখেছ, বিস্মিত হয়েছ।

জীবনের প্রতিটি ভুল নিয়ে-

কল্পরাজ্যের অতল গহীনে ডুবে গিয়েছ,

বারংবার।

 

ক্ষণে ক্ষণে থমকে গিয়েছ,

কি ভুল আর কি সঠিক ?

কি হচ্ছে আর কি হওয়া উচিত ?

কি হয়েছে আর কি হবে ?

হাজারও প্রশ্ন নিয়ে, বেশ ধীরে ধীরে-

জীবন নামের গল্প লিখে চলেছ।

 

একবারও

৫ম পর্ব
(ছয়)
স্যার কাল আসেননি কেন।
শেলী যেন কৈফিয়ত চাইছে। ও এরকমই। সহজ সরল কথা বলার ভঙ্গি। প্রাণের ছোঁয়া লেগে থাকে। আন্তরিকতায় পরিপূর্ণ। কৈফিয়ত চাওয়াটা যেন ওর অধিকার। হালকা অভিমান লুকিয়ে থাকে কোথাও। বুঝা যায় না। এরকম প্রশ্ন ভালো লাগে। রাগ করা

মন ভালো নেই বলে আজ আমার
দুঃখের তরল প্রপাত ঘিরে আছে চারিদিকে
রোদ বৃষ্টির আত্মমগ্নতায়
অন্ধকারের প্রচ্ছেদ রাত্রি আমার মাঝে
নিঃসঙ্গ রাতের প্রতিটি প্রহর
হয়ে ওঠেছে কবিতার উপমা।
চাঁদনী রাতের ঝলমল মুহূর্তগুলো
পালিয়েছে কালো মেঘের ছায়ায়,
গান শুনার প্রতিটি প্রহর
মিশে গেছে সুদূর নীলিমায়।
আধো আলো, আধো অন্ধকারের মায়াজালে
জড়িয়ে থাকা

ঢাকা টু পুনে……..

প্রথমেই বলে দেই যে ……. এইটাই আমার একমাত্র বড় ধরণের ভ্রমন এবং ছোট হউক বড় হউক প্রথম ভ্রমণ । ঘটা করে কখনো কোথাও যাওয়া হয়নি কখনো…….. বিয়ের আগেও না পরেও না…… । তাই এই ভ্রমণটা আমি সব দিক

তিন বছরের ছোট্ট সংসার ছিলো মমতার। স্বামীর অন্য নারীতে আগ্রহের জের ধরে দুজনের মাঝে ঝগড়া হয়। রাগের মাথায় ছোট্ট মেয়েটাকে নিয়ে ভাইয়ের বাসায় চলে আসে মমতা। ভেবেছিলো প্রতিবারের মত এবারও স্বামী তাকে রাগ ভাঙিয়ে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। আবারও স্বামী স্ত্রীর

সৃষ্টির আদিতে সমরুপ

দেখে যমজ বলি তাকে-

হিংসা অহংকার যমজ

দুইটি ভাই- সন্দেহ নাই

আমাদের আত্মার আত্মীয়

দেখতে শুনতে শুধু পাই।

সমান সমানে করি যে

হিংসা-গরীবের মনে নাকি

অহংকার একটু নাই।

 

ধনী গরীব রুপে যমজ

বলি নাক- বৈসম্যের

মাঝে স্বরুপ দেখ- সূর্য

চাঁদ তারা এক গোত্রে

দু’জনা- যমজ তাকে

go_top