হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
আল-আইন শহরে ঢুকে এক অপরূপ সৌন্দর্যের দেখা পেলাম। এনগরীর প্রায়ই রাস্তার দুপাশে এবং মধ্যিখানে গাছগাছালির সারি। মরুভূমির দেশে অন্য কোথাও অমন দেখা যাবে বলে মনে হয় না। গাছগুলো এমন সৌন্দর্য ধারণ করে আছে যা সহজেই একজন পর্যটককে মুগ্ধ করে। এজন্যে
আব্বাসের ইলেক্ট্রনিক্সের পন্যভাগ্য খুব একটা সুবিধার না। টেলিভিশন থেকে শুরু করে মোটর সাইকেল যাই কিনুক না কেন পন্যে কোন না কোন অসুবিধা থাকবেই। তবে বাবার সিন্দুক আর ব্যাঙ্ক ভর্তি সাদা আর কালো দুই রকমের অঢেল টাকা থাকায় সে ইলেক্ট্রনিক্স পন্য
লাবণ্যের বাপ অবনীশ দত্ত এক পশ্চিমি কলেজের অধ্যক্ষ। মাতৃহীন মেয়েকে এমন করে মানুষ করেছেন যে, বহু পরীক্ষা পাসের ঘষাঘষিতেও তার বিদ্যাবুদ্ধিতে লোকসান ঘটাতে পারে নি। এমন কি, এখনো তার পাঠানুরাগ রয়েছে প্রবল।
বাপের একমাত্র শখ ছিল বিদ্যায়। মেয়েটির মধ্যে তাঁর সেই
অনেক আগেই এই লেখাটি লিখার একটা ইচ্ছে ছিল । কিন্তু নানান ইস্যু এবং নিজের অলসতার সুযোগ নিয়ে তা আর সম্ভব হয়ে উঠেনি । আজও খুব একটা প্রান পাচ্ছি না । কিছু অলসতাও ভীড় করেছে । তাই নিজের প্রতি সন্দেহ রেখেই
অদ্ভুত সুন্দর তুমি।
সে রুপের বর্ণনা বলো আমি কিভাবে করি?
মনে হচ্ছে আদিযুগের মহাকবি কালিদাসকে নিয়ে আসতে হবে এ যুগে।
হয়তো তুমিও ছিলে সে যুগে।
তোমার রুপেই উর্বশী, শকুন্তলার রুপ।
তোমাকে পাওয়ার আকাঙ্খায়ই লেখেছে সে মেঘদুত কাব্য।
আমি ভাবি তোমাকে।
ভাবি, যুগযুগ আমি তোমার কথাই ভাববো।
তোমার
কষ্টের দেশে নষ্টামি এখন তুঙ্গে ।
ভিন দেশি কেউ ভাবতেও পারবে না যে,
এত নষ্টামির পরও রাষ্ট্রযন্ত্র সচল আছে কিভাবে !
নষ্টামির সংক্রামণে পঙ্গু দেশের পা, তবুও খোড়িয়ে
খোড়িয়ে পথ চলা, কারণ দেশ মাতা মমতার ভান্ডার অফুরান ।
এখানে শিক্ষার নামে চলে নষ্টামি !
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
ছোট আঙ্গিনা থেকে একটি ঘুড়ি ওড়ানো যায়, কিন্তু মাঠ থেকে অনেক গুলো।তেমনি আমার মনের প্রান্ত থেকে একটি ভালোলাগার ঘুড়ি ওড়াতে ইচ্ছে করে। আমার ভালোলাগার ঘুড়িকে মনের মাধুরী দিয়ে সাজাতে ইচ্ছে করে। আমার স্বপ্নবিলাসী মন স্বপ্ন সাজায়। স্বপ্নের ধারা অন্তহীনভাবে বয়ে
আমরা প্রতিনিয়ত ছুটে চলছি নিজেদের অহংকারকে ঠিক রাখার পিছনে।ছুটে চলছি অন্যকে হেনস্থা করে,অন্যকে খাটো করে,অপমানিত করে নিজেকে সবার ওপরে রাখার পিছনে।
আমরা স্বীকার করতে চাইনা নিজের ভুলটা-‘না আমি ভুল করতেই পারিনা’। কেও কেও আবার বলেন-এত বছর ভুল করিনি,অনেক কিছু করেছি শুদ্ধ