Today 21 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

মুঠো ফোন মুঠো ফোন
একটা কথা বলছি শোন
মনের মতো রিংটোন
এক দুই তিন গোন।
মুঠো ফোন মুঠো ফোন
বন্ধু খুঁজি আমি এখন
ফেসবুক আর টুইটারে
আপন করে নিস আমারে।
মুঠো ফোন মুঠো ফোন
ইচ্ছেমতো গান শোন
দেখরে টিভি হাতের মুঠোয়
বিশ্ব বাঁধা বিনি সুতোয়।।

সকালে কেউ যে আজ আর বলে না
ভাল হইয়া কেউ তাই আজ আর  চলে না
আদেশ করে যা- যার গুরুজনে
করে না কেউ তা আজ ভাল মনে ।

ভাই বোন সকলকে ভাল না বাসে
একসাথে রয়না কেউ থাকেনা পাশে
পাড়ার সকল ছেলে শত্রু তাই
একাই যে চলে

প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের আলামত
ঈশান কোণে কালো অলক্ষ্মীর জমায়েত।
শুভম অংশুমালী লুকিয়ে অভিমানে
অগ্রাহ্য করে সব হেদায়েত।

সমুদ্র গর্ভ ফুলে পোয়াতি
অপেক্ষা রাক্ষুসে সুনামি প্রসব।
ধ্বংসের নৃত্য মুদ্রা তালিম নিয়েছে
অপেক্ষা কেবল সময়ের তলব।

খাদক শকুন গন্ধ পেয়েছে
দলবেঁধে আসন্ন ভোজের মোহড়া।
বিফলে যেন না যায় শকুনের মোনাজাত
কসাইয়ের তাই বড্ড তাড়া।
হঠাৎ

একগ্রামে এক বুড়ো ব্রাহ্মণ ছিলেন। তাঁর নাম ছিল ভবানীচরণ ভট্রাচার্য। গ্রামের ছেলেদের সঙ্গে তাঁর খুব ভাব ছিল। তাঁরা তাঁকে বলত ঠাকুরদাদা। তাদের কাছ থেকে শিখে দেশসুদ্ধ লোকেও তাঁকে ঐ নামেই ডাকত।

ছেলেরা ঠাকুরদার কাছে খুবই আদর পেত, আর তাঁকে জ্বালাতন করত

রিসাং ঝরনা পাহাড়ের রানী। খাগড়াছড়ি শহর থেকে ১১ কিলোমিটার পথ গাড়িতে করে আসতে পারেন ঝরনার সড়কে। ত্রিপুরা ভাষায় তেরাংতৈ কালাই ঝরনায় গিয়ে এবার পায়ে হেঁটে প্রায় দুই কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হবে, তবেই দেখা মিলবে পাহাড়ের রানীর। হাঁটতে হাঁটতে দেখা

মোরা শান্তির পায়রা
মোরা প্রগতির সৈনিক।
মোরা সাম্যের জয়গান গাইবো
সত্যের পথে মোরা নির্ভীক।

মোরা খুশীর পরশ ছড়াবো
অন্যায় যত পায়ে দলে,
মোরা সুন্দর জীবন গড়বো
দাড়াবো ঐক্যের ছায়াতলে।

যেথায় থাকবে না কোন ভয়
চলবো মোরা চলবো,
পূর্ব দিগন্তে উঠবে রবি
জয় করবো মোরা করবো।

ক্লান্তি যদি আসে কভূ
নীল আকাশে ছড়াবো হাসি,
সবুজ

অনেক দিন পর গ্রামে এলাম। সেই চেনা পরিবেশ; হাঁটছি। সেই প্রকৃতি, বুক ভরে দম নিচ্ছি। চারপাশ দেখছি। আমার সেই চির পরিচিত ব্রহ্মপুত্র, কাশবন, বুনোফুল সবই যেন একান্তই আমার। স্মৃতিতে রাঙ্গা সেই ব্রহ্মপুত্র, ব্রহ্মপুত্র তীরের প্রকৃতি-পরিবেশ যেখানে আমার জীবনের অনেক মধুর

বুড়োর গলা টিপে ধরল পঞ্চানন। এমনিতেই বুড়ো মরো মরো–রোগ শয্যায় দু মাস ধরে পড়ে আছে–দু দিন পরে স্বাভাবিক মৃত্যু হতো তার।

পঞ্চানন ওর গলা টিপে ধরে থাকলো। যতক্ষণ ওর মৃত্যু না হচ্ছে ততক্ষণ ও ছাড়বে না।

পঞ্চানন দেখতে থাকলো, গলা টেপা মানুষের মৃত্যু

চাকুরীর সূত্রে ভাড়াটে হয়ে থাকে রোহান রোদেলাদের পাশাপাশি বাসায়। লোকমুখে শুনে রোদেলা দেখতে খুব সুন্দরী। যেন প্রথম ভোরের কোন ফুল। অনেক কথার ভেতর রোদেলা থাকে কখনো রোদ্দুরে কখনো বৃষ্টিতে। রোহান আরও শুনে রোদেলার প্রেমে পড়ে একজন তিন তিনবার পাগলী গারদে

 
 

আহা,

কি চমৎকার এই জগত!
 দিনের সূর্যের উষ্ণ ভালবাসা
 সহেনি যে চোখে
 রাতের পাষাণ প্রদীপের প্রাণে সে
 জীবনের প্রেম খোঁজে ;

 

 মানুষ ও কেমন জানি  অহংকারী  বোকা
 মাঝে মধ্যে হয়ে যায় অদ্ভুদ  উই পোকা ।

==========================

………………………………………..

go_top