Today 16 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

প্রায় শতবর্ষ যাবত
তুমার উষ্ণ ছোঁয়ায়-আলিঙ্গনে
ডুবে থাকি না
প্রায় দুশ বছর যাবত
চোখে চোখ রাখা হয় না
ঠোটে ঠোট রেখে
হারিয়ে যাই না।

বুকে বুক রেখে এক্কা-দুক্কায়
সর্গারোহনে কিংবা
পাতাল পুরীর নাচন দেখা হয় না
প্রায় ছশো বছর যাবত।

দূরে- কোথাও ডুবে যাওয়া
সূর্যের দিকে মেলে দিইনা দৃষ্টি
উষ্ণ হাতে হাত রাখি

এসব হাভাতে লোকজন
আমার দু’চোখের বালিরা
শুধুই জ্বালায় !

আমার বেহায়া চোখ
তাদের চোখেই দেখি খুঁজে মরে
আমার জৌলুসজাত ঈর্ষা ও ক্রোধ !

তোমাকে  ভালোবাসি বলেই, কোনোদিন

বিষণ্ণ বিকেলের গল্প শোনা হয়নি,

তোমাকে ভালোবাসি বলেই হয়তো, কোনোদিন

দেবদাস পড়ে   ব্য  র্থতার কান্নায়

জড়াইনি  কোনোদিন; অথবা পার্বতীর প্রেমে

উজাড় করে দেইনি নিজেকে।

তোমাকে ভালোবাসি বলেই , কোনোদিন

বনলতা সেনের চোখের পানে তাকাইনি,

শেষে তুমি পর হয়ে যাও,

তোমাকে  ভালোবাসি বলেই , কোনোদিন

আমার কবিতায়

বাঁশের আগায় কোয়েল পাখি ডাকছে কুহু কুহু

তাই শুনিয়া দাদীর নাকি কেঁপে উঠছে রুহ্,

যারে পাখি সরে যা, করে হুইস হুইস

বুরা খবর ভুলে যা, ভালো হলে ফের এসে কইস ।

 

পাখি কি আর থামে কথায় ? ডাকছে জোরে জোরে

রাগের বশে দাদি এবার ঢিল মেরেছে

গীতিকবিতা-(০১)

সেদিনের সেই তুমি কত বদলে গেছ
আমার পৃথিবী আজও তেমনি আছে,
যেমন দেখেছ॥

কোথায় সেই সুর, সেই গান
প্রাণে প্রাণে এত মান অভিমান,
মনে হয় যেন তুমি আজ
সবই ভুলে গেছ॥

সেইসব দিন আজও আমায়
আকুল করে ডাকে,
যেতে যেতে পথে এখনও
আমি দাড়াই থমকে॥

আজ ও আমি যে গানে গানে
স্মরণ

ছায়াটা নড়ছে। চলছে। কখনও সামনে, কখনও পেছনে। দেখছেন বটেশ্বর। ঘাড়

ঘুরিয়ে মানুষটিকে দেখতে পাচ্ছেন না। ভূত নয়ত ?

ঘাড় মটকালে বিপদ। স্পন্ডেলাইটিস বড় ব্যথা দেয়। একে তো পায়ের ব্যথায়

কাহিল। খুঁড়িয়ে হাঁটছেন। ঘাড় মটকানি নিশ্চয় আরো যন্ত্রণার!

রাস্তা ছেড়ে এবার গলিপথ ধরলেন বটেশ্বর। তখনই

ছিল কি তা ভুল অনুমান?

নাকি ছিল তা তোমার ছলনা,

ইশারা কি তবে দাওনি তুমি?

নাকি আমার অতৃপ্ত হৃদের কাল্পণিক বাহানা।

মরুর বুকে পথ হারানো পথিকের দৃষ্টিভ্রমের মত

নাকি ছিল আমার অতৃপ্ত হৃদের মতিভ্রম,

পুর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি;

তোমাকে তা-ই ভেবে চেয়েছিলাম মনের ক্ষুধার উপশম।

ভেবেছিলাম তোমায়

যদি একটা সুন্দরকে পেতে উদ্যত হই
সেও যদি ধরা দিতে চায়
একটা পতঙ্গ এসে সামনে দাঁড়ায়।

যদিও বা ধরেও ফেলি
একটা কীট এসে তাকে বিগড়ে দেয়।

কীট-পতঙ্গকে সভ্য বানাতে গেলে
নিজেই রূপান্তরিত হই অসভ্যে।

যদি পাশ কাটাতে চাই
বোধের রক্তচক্ষু দেখতে পাই।

আমার সামনে কীট পিছনে পতঙ্গ
উপরে বোধ নীচে

নতুন দিনের আমরা রবি
আমরা কবি স্বপ্ন আঁকি
আমরা আনি ভোরের আলো
পাখির মতো নিত্য ডাকি।
গরীব দুঃখী অনাহারী
নেই যে টেনে বুকের মাঝে
গরীব ধনী থাকবে না ভেদ
গান গেয়ে যাই সকাল সাঁঝে।
দেশমাতারই চরণধূলি
মাথার উপর নেই রে তুলে
মায়ের কোলেই পাই খুঁজে সুখ
দুঃখ বেথা যাই রে ভুলে।
সাম্যবাদী

বাংলা আমার জন্ম আশা

বাংলা আমার প্রাণ

বাংলা আমার ভালবাসা

বাংলা আমার গান।

বাংলা  আমার বাবার দোয়া

বাংলা আমার মা

বাংলার মাটিতে থাকলে শুয়ে

পাই গো শীতল পাটির ছোঁয়া।

বাংলা আমার দুঃখের মাঝে

সুখের শান্তি নীড়

বাংলার কৃষক স্নেহ-মমতা দিয়ে

গড়েছে তোমার চরণ চুমি।

বাংলা আমার হাসি-কান্না

বাংলা আমার ভাই

হাজার দুখেও বাংলা আমি

তোমায়

go_top