Today 15 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

তোমার ছবিটা আমি
ফিরিয়ে দিয়েছি।
এক খণ্ড মসৃণ কাগজে
স্থির হয়ে আটকে থাকা তোমাকে
বেশ সুন্দরীই লাগছিলো
ঠোঁট, ভুরু, চোখ,নাক
নিখুঁত উঠেছে।
ঘুরিয়ে ফিরিয়ে যতোবার দেখি
শুধু দেখি নিখুঁত উঠেছে।

কিন্তু বড়ো স্থির !

আমার হৃদয়ে আছো তুমি
বাস্তবেও আছো।
কল্পনায় চোখ মেলে
যতোবার তোমাকে দেখেছি
ততোরূপে দেখা দিলে
বাস্তবেও তুমি তাই।
কল্পনায় কতো বেশি প্রাণবন্ত

ভূমিকম্প

হঠাৎ দরজার কপাটটা নেড়ে উঠল
কি আশ্চর্য বিল্ডিংটাও..
পাশেরটাও।
গাছথেকে ঝড়ে পড়ছে শুকনো পাতা
মরা ডাল, আঁশ
জালাশয়ের পানিতে ঢেউ।

তবুও তার কলমটা কেপে উঠলো না;
কিংবা দোয়াতের কালি।

“Good friend for Jesus’sake for bear
To dig the dust enclosed here!
Blest be the man that
spares these store
And curst be the man
that move my bones’’

ইংল্যান্ডের অ্যাভন নদীর তীরবর্তী স্ট্র্যাটফোর্ড় শহরে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ একজন কবি ও নাট্যকারের কবর।

এক
বাঁশের চাটাইয়ে নতুন প্রতিষ্ঠিত হওয়া মসজিটি কিছুদিন আগে ওয়াক্তিও মসজিদ হিসাবে ব্যবহৃত হত। ছওয়াবেরর আশায় যারা মসজিদকে বাঁশ অনুদান হিসাবে দিয়েছেন তারা সকলেই যে নামায পড়েন তা নয়। তবুও ছওয়াবের আশায় তা করেছেন। বিগত কয়েক মাস হলো এই মসজিদদে এখন

তুমি আজ আমায় ছেড়ে,

আছো কেন এত দূরে?

ভুলে কি গেছো তুমি?

আছো আমার হৃদয় জুড়ে।

 

কেন তুমি পাশে নেই?

কেন শোনাওনা ভালোবাসার গান?

কেন আজ একা আমি?

কেন কাঁদে আমার মন-প্রাণ?

 

নির্ঘুমে কাটে প্রতিটি রাত

তোমার অপেক্ষায় কাটে দিন।

বেঁচে থেকেও মৃত আমি

তোমায় ছাড়া জীবন মূল্যহীন।

 

শুনতে কি পাওনা তুমি!!

বেদনায়

ইচ্ছে করে পাখি হয়ে স্নিগ্ধ বাতাসে ভর করে
উড়ে যাই দূর থেকে আরো দূরে,
যেখানে নগ্ন সংকীর্ণতা নেই
হিংসে হানাহানি অসহায়ত্ব ও নির্মমতা নেই
ধর্মের নামে অধর্মতা নেই |
ভূপৃষ্ঠের সকল ভৌগলিক সীমারেখা ভেঙ্গে দিতে ইচ্ছে করে
সকল দেশের সীমান্ত রক্ষীদের ছুটিতে পাঠাতে ইচ্ছে করে
নিয়মের শিকলে

শেষ চিঠি

বিজয়নগর
সকাল
২৬ জুলাই২০০৮
প্রিয় তানু,
তোমার এই সুন্দর জীবনে- এক হতভাগ্য পুরুষের বুকের রক্ত টুকু দিয়ে তোমার চলার পথ ধুয়ে দিতে ঢেলে দিলাম, ধুয়ে নিও নিজ হাতে অতি যতনে; আর বলিও,
“গরিবরা যেন ধনীদের ভাল না বাসে!”

আজ ২৬ জুলাই,
তোমার বিয়ের ২য় দিন। জানিনা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

কবিতা সাহিত্যের একটি প্রধান শাখা; আরেকটি প্রধান শাখা হলো গদ্য। কবিতা সম্ভবত সাহিত্যের আদিমতম শাখা। কবি হৃদয়-নিহিত ভাবের ছন্দোবদ্ধ ও শিল্পিত প্রকাশ কবিতা বলে পরিচিত। বলা হয়েছে কবিতা হল ধ্বনি সুষমার সাথে ভাবের সমন্বিত প্রকাশ। বলা হয়েছে:

বদ্ধ ইট কাঠের খাঁচায় বন্দি আমি, মুক্তি চাই এই আজব জেলখানা থেকে।

হারিয়ে যেতে চাই ওই নীলাকাশে,

যেখানে সূর্য তার পূর্ণ ঔজ্জ্বল্য নিয়ে হাসে।

 

জানিনা এ সম্ভব কিনা, এই খাঁচা থেকে মুক্তি।

এই পৃথিবীতে অনেক ঘটনাই তো ঘটে, যা মানেনা কোন যুক্তি।

তবু মানি এ

আমাদের বাসার পাশেই একটা বস্তি আছে। বস্তির একটা মেয়ের নাম আঁখি। কিভাবে কিভাবে জানি তার সাথে আমার খুব খাতির হয়ে গেল। আঁখি খুব ভাল একটা মেয়ে।

আমার আব্বু আর আম্মু চাকরি করেন। তাই স্কুল থেকে বাসায় আসার পর আমাকে একা

go_top