হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
পাঁচ/ছয় বছর হয়, কাল্লু এবং শ্যামলী এ বাড়িতে এসেছে। ওরা দু’জন স্বামী-স্ত্রী। দশ বছর আগে ওদের বিবাহ হয়। বিয়ের আগে ওরা দু’জনই চোরাকারবারের সাথে জড়িত ছিলো। সীমান্ত এলাকা থেকে কাপড়-চিনিসহ অবৈধভাবে পাচার হয়ে আসা বিভিন্ন
বাচ্চা ব্যাঙেরা মাঠে এক ষাঁড়কে চরতে দেখে এসে তাদের মাকে বললো, মা, আমরা এমন এক জানোয়ার দেখে এলাম,কত বড় তার দেহ তোমায় কি বলব?
কি বললি, সে আমার চেয়েও বড়?
কি বলছ মা তুমি! সে তোমার চেয়ে অনেক অনেক বড়।
মা
হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে ইমদাদুল হক মিলনের একটি লেখা আছে, নাম – হুমায়ূন আহমেদ এবং হুমায়ূন আহমেদ। লেখাটিতে হুমায়ুন আহমেদ এর সাক্ষাৎকার এর সাথে সাথে বেশ কিছু মজাদার হাসি তামাশাও চলে এসেছে যাতে হুমায়ুন আহমেদের চির হাস্যমুখর প্রানবন্ত অনুভুতিও ফুটে উঠেছে।