Today 14 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

দুই জন এক সঙ্গে পথ চলেছে, আর চলতে চলতে যে সব কথাবার্তা হচ্ছে সে সবই আমরা বড়, আমাদের শক্তি বেশি।
এ দুইজনের একজন মানুষ। আর একজন হচ্ছে সিংহ। কিছুদূর যাবার পর রাস্তার ধারে দেখা গেল একখানা চৌকস পাথর, তার

হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে  ইমদাদুল হক মিলনের একটি লেখা আছে, নাম – হুমায়ূন আহমেদ এবং হুমায়ূন আহমেদ। লেখাটিতে হুমায়ুন আহমেদ এর সাক্ষাৎকার এর সাথে সাথে বেশ কিছু মজাদার হাসি তামাশাও চলে এসেছে যাতে হুমায়ুন আহমেদের চির হাস্যমুখর প্রানবন্ত অনুভুতিও ফুটে উঠেছে।

ঈদের চাদ বাঁকা
নেই তো কোন চাকা
তবু দেখ তারে
যায় না ধরে রাখা

ঈদ এলো গগন জুড়ে
ঈদ এলো নতুন সুরে
ঈদ এলো ঈদ এলো
ঈদ এলো বছর ঘুরে।

খোকন সোনা ধরছে দেখ
নতুন জামার বায়না
ঈদের দিনে, খুশীর দিন এ
লাগবে গয়না আয়না।

এই পাখিটা সাত সকালে
কাঁঠাল তলায় ডাকতো,
মনের মত গান করে সে
ভোরের আলো মাখতো।

ফুরফুরে মন নিয়ে পাখি
করতো শুরু দিন তার,
ঝলমলে চোখ শান্তি ভরা
থাকতো না ছাপ চিন্তার।
সারাটা দিন আহার বিহার
সারাটা দিন চঞ্চল,
গান পাখিদের সঙ্গে নিয়ে
জাগিয়ে তোলে অঞ্চল।

ভর

আমার বাংলাদেশ
সোনার মাটিতে সোনার সন্তান
সকাল দুপুর আর রাত,
বুকে তুলে তাকে চেপে
কন্ঠে, আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালবাসি।

পথের ধূলা কপালে মেখে
ভাবি সোনার প্রদ্বীপ লতাপাতার মতো
মাথার উপর আলোক রাশি,
সেই আমার দেশের মাটি
শ্রেষ্ঠ সবার প্রাণের দাবি।

রূপসী এই বাংলাদেশের
রূপ দেখে হই মুগ্ধ,
বাতাসে দোলে মাঠের ফসল
সবুজের

বর্ষারা যখন রাজপথে রোদ্র মেঘে খেলা করে, তখন

সূর্যদের তিলোত্তমা বাড়ীগুলো অহংকারে মাথা উঁচিয়ে খিলখিলিয়ে হাসে।

সেই হাসির নিঃশব্দ চাবুক বর্ষাদের বেঁচে থাকার বিশ্বাসকে লুণ্ঠিত করে।

 

বর্ষারা যখন পুকুর ঘাটে গোসলে মত্ত, তখন

সুর্যদের তিলোত্তমা শাওয়ারের শব্দ ভেন্টিলেটারের আলো

বেয়ে ‍ওদের সেই মত্ততাকে উন্মমত্ততার আবরণে

॥ গ্রাম ছেড়ে শহরে ॥

সানিয়া একদিন আবদূল করিমকে বলেন শহরে গিয়ে দেখতে, একটা চাকরি-টাকরি ঠিক করতে পারেন কি না। আবদুল করিমও মনে মনে এমন চিন্তাই করছিলেন। সানিয়ার মনোভাবও এমন দেখে, পরদিনই তিনি ইঞ্জিনের নৌকায় চড়ে নরসিংদী শহরের উদ্দেশ্যে

পর্ব-১৭
গোধূলি লগ্ন । সবুজ অন্যান্য দিন এই সময়টাতে বাজারে থাকে, আসাদের ফার্মেসিতে বসে গল্গ গুজব করে সময় কাটায়। কিন্তু বেগমের মৃত্ত্যুর পর কয়েক দিন ধরে এক পলকের জন্যেও সে বাড়ি থেকে বের হয় নি। জীবিত অবস্থায় যাকে কখনো তেমন গুরুত্ব

আমার ভাগ্য
দুর্ভাগ্যের চাদরে মোড়ানো
চির দিনই।

জম্নের পর শুরু
অভাবে, অনাহারে, অর্ধহারে
চলছে দিনের পর দিন।

ডানে বায়ে শুধু
শুন্যতার মহা সাগর
পানি সেচের উপায় হীন।

আমি নির্বিকার
হতভাগ, এও কি জীবন
আর কত কাল !

ভাগ্য পরিবর্তনের চেষ্টা
চলছে, রাত দিন অনাবরত
চলছে চলছেই।

ফকিরাপুল, ঢাকা।
২৬/০৭/২০১৩

ঝর্ণা  নামে প্রবল গতিতে পাহাড় বেয়ে।
ঝর্ণা  নামে সিঁড়ি বেয়ে শান্ত ধীর পায়ে।
আমি কার কথা বলব আমার কবিতায়?
ঝর্ণা  ও ঝর্ণা একসাথে আমায় ভাবায়।

১৯-০৪-১৩, ঢাকা।

go_top