এসো হে প্রকৃতি প্রেমীরা, রুপ আছে বলে কেন সে তাকাবে না
চাঁদনীর দিকে! কন্ঠ মধুর বলে তার, কেন শুনবে না
পাপিয়ার সুর! আর রাতভর ঘুমায় বলে বৃক্ষরাজি
সূর্যের আগমনে, কেন তারা ধরবে
বেলা শেষে উল্টা দেশে
উল্টাই হল সিদা
অসৎ পথে সংবর্ধনা
সৎ পথে বাঁধা,
সত্য কথা কেউ শোনে না
কান ঝালাপালা
মিথ্যাচারে বাহবা অনেক
করতালিতে ফাঁটায় হাতের তলা ।
সত্যের বাতি নিভো নিভো
মিথ্যা জ্বলে দাউ দাউ করে
মিথ্যা দিয়েই গড়ছে প্রাসাদ
সত্যের স্থান ভাঙ্গা কুঁড়ে ঘরে,
তোমার দেশে তুমিই গরীব
বাকী সবাই ধনবান
কারণ
ট্রাফিক মোড়ের ছন্নছাড়া মানুষটি
তোমার-আমার চোখে পাগল,
ভেবে দেখিনি কখনো
তারও তো আছে মন;অনিয়ন্ত্রিত তা কেবল।
পেন্ডুলামের মত দোলে তার মন
তবে মানে না তা নিয়ম,
কোন্ অপ্রাপ্তির লু-হাওয়ায় দোলায় তাকে?
বুঝতে চাইনি তার মরম।
পথ পথে অনিশ্চিত ঘুরে
মুখে আবোল-তাবোল বোল,
উলংগ-অর্ধ উলংগ;উসকো-খুসকো চুল
কিসের মায়ায় খোঁজে-কার কোল?
শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা একি ধাঁচে
মলিন
তোমাকে দেখিলে ওগো
আমি হই পুলকিত,
তোমাকে ছুঁয়ে আমি
হই গো উত্তেজিত।
তোমাকে আমার করিবার
করি কত কৌশোল,
হস্তগত করিবার লাগি
যত হিংস্র ছোবল।
তুমি আমার;শুধু আমার
একান্তই আমার,
বৈধ-অবৈধ যাই হোক
আর কেহ নয় তোমার।
শয়নে-স্বপনে-রাত্রি যাপনে
তুমি চিন্তা-চেতনায়,
লাভার মত ফুটতে থাকি
তোমাকে ছোঁয়ার নেশায়।
তুমি চির যৌবনা
চির কর্মক্ষম,
ম্লান হয় না তোমার জৌলুস
তৃপ্ত কর