বাংলা সাহিত্যের নক্ষত্র হুমায়ূন আহমেদ গত বছরের ১৯ জুলাই আমাদের ছেড়ে না ফিরার দেশে চলে যান। তাঁর সাহিত্যকর্ম, নাট্যকর্ম, চলচিত্র সমকালিন বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃতি  চিরস্মরণীয়। তাঁর বিদায়ে শূণ্যতা সাহিত্য জুড়ে। তার মৃত্যুবার্ষিকিতে আমাদের গভীরশ্রদ্ধা নিবেদন।

জেনে নেই হুমায়ূন আহমেদের জীবনকথাঃ

হুমায়ূন

ষস্ঠ পর্ব- ডিএনএ কী?-ষস্ঠ পর্ব-কোষ চক্র ও কোষ বিভাজন MITOSIS(১)
পঞ্চম পর্ব- TELOMERE ও TELOMERASE এর উপর নিয়ন্ত্রন আনতে পারলে “দীর্ঘ-যৌবনা জীবন” ও “ক্যানসার নিরাময়” সম্ভব।

৪র্থ পর্ব- DNA REPLICATION

৩য় পর্ব- RNA,TRANSCRIPTION,CODON

২য় পর্ব –গঠন

১ম পর্ব—গঠন

মাইটোছিছ (MITOSIS)কী?-
মাইটোছিছ কোষ চক্রের একটি ক্ষুদ্রাংস এবং

বেঁচে  থাকা  যখন মুল্যহীন হয়,
কে বুঝে  তখন  তা সেই সময়;
যখন রবে না  আত্মার দেহ  ছাড়ার  ভয়!

যেমন পাখি ছোটে বনে, গহীন থেকে গহীনে;
মেঘ  ছোটে দূরে, পবনে  পবনে;
আত্মাও যায়  ছুটে স্বপনে স্বপনে।

জীবনে  আত্মা থাকে, তাই  জীবনে  স্বপন।
মৃত্যর পরে তাই কোথা যায় মন!
পাখি,

শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথোপকথন:
শিক্ষক: বল তো ছোটন, ঢাকা কোথায় অবস্থিত?
ছোটন: খাটের নিচে স্যার।
শিক্ষক: এসব কী বল!
ছোটন: বাড়িরর মালিক যখন ভাড়া চাইতে আসেন, তখন আম্মু বলেন আব্বু ঢাকা গেছেন। তখন তো আব্বু খাটের নিচে থাকেন!

‘জোছনা আমার অতি প্রিয় বিষয়। প্রতি পূর্ণিমাতেই নুহাশপল্লীতে যাই জোছনা দেখতে, সঙ্গে পুত্র নিষাদ, নিনিত এবং তাদের মমতাময়ী মা। প্রবল জোছনা আমার মধ্যে একধরনের হাহাকার তৈরি করে। সেই হাহাকারের সন্ধান করে জীবন পার করে দিলাম।’হুমায়ূন আহমেদ ২০১২ সালে প্রকাশিত বইয়ের

হলদে রঙের পাঞ্জাবিটা গায়ে
ভর দুপুরে হাটে খালি পায়ে,
পার্কে বসে কাটে সারাবেলা-
হিমুটা না দারুন আত্মভোলা!সবকিছুতে বেদম রসিকতা-
খেলার ছলে বলে গভীর কথা,
দাড়ির ফাঁকে হাসে মিটিমিটি-
চাঁদনী রাতে পড়ে রূপার চিঠি।রাস্তা ঘাটে ঘোরে মহাপুরুষ
হৃদয় পটে আঁকে কাতর মানুষ!
বাসে ভালো জোস্না এবং কাক-
থাক সে কথা,

নাই বা হলাম দেশের আমি কেউ

কিন্তু দেশ-ই আমার সব

আমার অতীত বর্তমান ভবিষ্যত্

স্বপ্ন কল্পনা ও বাস্তব ।

আমার কাছে দেশ মানে মায়ের স্নেহ বাবার শাসন

আমার কাছে দেশ মানে সাত-ই মার্চের অগ্নিঝরা ভাষণ

আরও আছে ত্রিশ লক্ষ শহীদের স্মৃতি

হাসি কান্না বেদনা অশ্রু সম্প্রীতি,

নাই বা

রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ যখন একজন রোজাদার মুসলমান ইফতারি সামনে নিয়ে আজানের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে, কিন্তু ইফতারি স্পর্শ করে না; তখন মহান আল্লাহ তাঁর ফেরেশতাদের বলেনঃ “এই বান্দা-রা বসে আছে কেন? এদের সামনে তো খাবার আছে!” উত্তর দেনঃ “হে আল্লাহ!

চলন্তিকায় নিবন্ধন করে পরিক্ষার জন্য তেমন কিছু লেখা হয়নি । লেখার জন্য আবার ফিরে আসলাম । আজ একটা কবিতা দিলাম 

বিলীন বিষণ্ণ বিলাপনামা

            ফিদাতো মিশকা

প্রিয়তমা তুমি ঘুমিয়ে পরেছ নিশ্চয়ই, রাতের দীর্ঘতা তোমার জানা নেই তাইনা?

প্রিয়তমো গভীর রাতের গায়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে কষ্ট

শকুনের দাপটে আজ কেঁপে যায় মাটি
রোরূদ্যমান পৃথিবী যন্ত্রণাকাতর
জগতটা যেনো তাই মরণের ঘাটি!
শকুনের দাপটে আজ কেঁপে যায় মাটি।।

নির্বাসনে চলে গেছে মানবতাবোধ
চারদিকে ভাঙচূর নেই প্রতিরোধ;
চৌদিকে যমদূত করে হাঁটাহাঁটি
জগতটা যেনো তাই মরণের ঘাটি।।

অশান্ত শকুন ওড়ে মাথার ওপর
হিংস্র নখরে কাঁপে কোমল অন্তর!
সাজানো সংসারও আর