বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দেশে রয়েছে অনেক বিখ্যাত ও দর্শনীয় স্থান। এই সকল দর্শনীয় স্থানের মধ্যে এমন অনেক স্থান আছে যেগুলো আবার মানুষদের কাছে পবিত্র স্থান হিসেবে পরিচিত। এই সকল স্থানে মানুষেরা দর্শন, ভ্রমণ ও প্রার্থনার জন্য আগমন করে থাকে। বিশ্বের

একটা বৃষ্টি ভেজা সন্ধ্যায়
দু’একটি তারার উঁকি ঝুঁকি
পা টিপে পথ চলা আর
কাক জলে স্নান করা পশম; ভেঁজা শিশির।

কিংবা..
সদ্য গান শেখা ব্যাঙাছি
অবিরাম সুরে অবিরত।
মৃদু হাওয়ায় তাল-মিষ্ট কদমের ঘ্রাণ
উষ্ণ ভেজা নি:শ্বাস, ভাঙ্গা তান-
ঘোলাটে চশমা; সবকিছু।

আর..
একটি চকচকে কবিতা পাঠের আসরে
উদ্দিপীত ভ্রুমে কতিপয় তরুণ তরুণীর

॥ হারানো শাহীন ॥

রিদওয়ান সাহেবের মনে পড়ে, দু’বছর আগেও একবার এক বিপত্তি ঘটেছিলো। একটি বিবাহ উপলক্ষে ঢাকা জেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে ভায়রা বাড়িতে স্বপরিবারে বেড়াতে গিয়েছিলেন তাঁরা। গ্রীষ্মকালীন ছুটি হিসেবে তাঁর কলেজ এবং শাহীনদের একাডেমী ছিলো

এক সিংহের তাড়া খেয়ে এক ষাড় ঢুকেছে এক গুহায়। ঐ গুহায় কতকগুলি বনো ছাগল থাকত- তারা ষাঁড় গুহায় ঢুকতেই নিজেদের শিং দিয়ে তাকে গুঁতাতে শুরু করলো। ষাড় তখন ছাগলগুলিকে বললো, আমি যে তোমাদের এ গুঁতো সহ্য করছি, সে তোমাদের ভয়ে

তোলপাড় কান্ড! সমস্ত গ্রাম যেন তেতিয়ে উঠেছে। শান্তিতে নেই, স্বস্তিতে নেই; সবাই আছে দৌড়ের ওপর। একজনের সাথে আরেকজনের দেখা হতেই হন্ত-দন্ত রহস্যের প্রশ্ন -‘ভাই রাত-বিরাতে কী সব ঘটছে শুনেছেন তো? এমন আজব ঘটনা তো বাপ জনমে শুনিনি! এ আবার কীশের

    কখন বুঝবে একটি দেশ ও সমাজ নষ্ট হয়ে গেছে, যখন দেকবে দরিদ্ররা ধৈর্যডারা হয়ে গেছে, ধনীরা কৃপন হয়ে গেছে, মূর্খরা মঞ্ছে বসে আছে, জ্ঞানীরা পালিয়ে যাচ্ছে এবং শাসকরা মিথ্যা কথা বলছে। –হযরত আলী (রা:)।
    ‘‘ওঠ সতর্ক কর আর তোমার

হুমায়ূন আহমেদের প্রথম সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন শাকুর মজিদ। সেখান থেকে এটি তুলে ধরা হল।

বিশাল কুশনে আধশোয়া শাকুর মজিদ বললেন, ১৯৮৬ সালে ‘দিশা’ হুমায়ূন আহমেদের একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করে। এটিই পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর প্রথম সাক্ষাৎকার। এখন কিভাবে লেখাটা পাওয়া যায় সেই এতদিনকার

পর্ব-১১
কাঁঠাল বাগান । হামিদ খাঁ হেটে চলছেন আগে আগে আর কুদ্দুস পেছনে পেছনে । কাঁঠাল গাছুগুলোর দিকে তাকাতেই হামিদ খাঁ-র মন ভরে যায় । এই বাগানটি করতে তাকে কম কাঠ খড় পোড়াতে হয় নি । এটা ছিল যতিন গাড়ো বলে

নদীর পার ঘেঁষে কাশবন।আর সেই কাশবনের বুক চিরে চলে গেছে একটা মেঠোপথ।জায়গা খুব সুন্দর।বিকেল বেলা জায়গাটা আরও বেশি সুন্দর লাগে।সেই জন্যই মনে হয় বিকেল বেলা অবসর কাটাতে কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকারা একান্তে কিছু সময় কাটাতে এখানে ভিড় করে।নদীর তীরের মৃদু ঠাণ্ডা বাতাস

বৃষ্টি এলেই নদীর বুকে ইলিশ ধরা নাও;
বৃষ্টি এলেই ভর দুপুরে ডিম খিচুড়ি খাও।
বৃষ্টি এলেই দস্যি ছেলের ভিজতে যাওয়ার ধুম;
বৃষ্টি এলেই টিনের চালে ছন্দ সুখের ঘুম।

বৃষ্টি এলেই ধল পুকুরে ধরতে যাওয়া কৈ;
বৃষ্টি এলেই গপপো শোনা পড়তে মানা বই।
বৃষ্টি এলেই বাগ-বাগিচায় বন্য