হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
এই বর্ষা সেই বর্ষা নয়, আমার ক্ল্যাসমেইট রেহানার খালা’ত বোন বর্ষা। রেহানার সাথে কাছে এল। আমার কণ্ঠের প্রশংসা করে বলল এত সুন্দর করে আর কাউকে নাকি গাইতে শোনে নি কখনো। রবীন্দ্রনাথ শোনলে নাকি আমাকে পুরষ্কৃত করতেন।
থিয়েটারের ক্লাশ শেষে একদিন খুব রাত করে বাসায় ফিরছিলাম, খুব কাছেই ভিশন থিয়েটারের দ্বিতীয় প্রযোজনা ‘আওয়াজ’ মঞ্চে উঠতে যাচ্ছে। আর এ কারনে প্রতিদিনই বেশী রাত করে মহড়া হচ্ছিল। রাত করে বাসায় ফিরলে আমার সেজো ভাই খুব বকে বলব না, তবে
(গল্পটি বৃটিশ কমন আরবান লিজেন্ড হিসেবে প্রচলিত)
সেটা ছিল অক্টোবরের এক কনকনে ঠান্ডা রাত। লন্ডনে প্রায়ই এ সময় বৃষ্টি হয় আর বৃষ্টির কারণে ঠান্ডার প্রকোপটা বেড়ে যায় অনেকগুণ।
জর্জ্ আর মেরি তাদের পুরনো আউডি গাড়িটা চালিয়ে বাড়ি ফিরছিল। চেস্টশায়ারের এ অঞ্চলটি তেমন
কবি জীবনানন্দ দাশ ও তার ‘বনলতা সেন’ কবিতা বাংলা সাহিত্যে একটি বহুল আলোচিত বিষয় । তার কাব্যে কারণে-অকারণে তরু-গুল্ম-লতা-পাতা ঝোপঝাড়ের এত বর্ণনা পাওয়া যায় যে তাকে কবি না বলে একজন অকৃত্রিম বনসংরক্ষক বা ফরেষ্ট গার্ড বলে ভ্রম হতে পারে। বাংলাভাষার
চিঠির প্রথমেই লেখা,
তোমরা ভুলে যেও আমায়।
তার পরে লেখা,
তোমরা ক্ষমা করো আমায়।
তারপর আরো কিছু কথা লেখা,
লেখা আছে, ‘আমি বৃষ্টি ভালবাসি,
শত শত দিন ইচ্ছে হয়েছে ভিজতে বৃষ্টিতে,
তাই মরার সময়ে হলেও যদি পারি মারা যাব বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে।’
ধূমপান স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর, একথা আজ শুধু চিকিৎসা বিজ্ঞানী অথবা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের হুসিয়ারি সংকেত নয়, এ কথা সর্বজনবিদিত। ধূমপানের ক্ষতিকর দিক উপলদ্ধি করে এক প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী বলেছেন, ”Drink poison but leave smoking.” অর্থাৎ ধূমপান বিষপানের চেয়েও মারাত্মক। কারণ বিষপানের সাথে
এক শিষ্য তার গুরুর খুব সেবা-শুশ্রূষা করায় গুরু সন্তুষ্ট হয়ে তাকে আশীর্বাদ করলেন। জানতে চাইলেন তার এমন একটি ইচ্ছার কথা যা তিনি পূরণ করে দেবেন। তবে শর্ত হলো, চাইতে হবে কেবল একটাই, তার বেশি নয়। শিষ্য তখন ভক্তিভরে জানালো যে,
চলন্তিকার সম্পাদক আমাকে একটা দায়িত্ব দিয়েছেন। আমাদের অতি প্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর কিছু সাক্ষাতকার সংগ্রহ করে প্রকাশ করতে। আমি তার বেশ কিছু সাক্ষাতকার সংগ্রহ করেছি। আজ তার প্রথম পর্ব প্রকাশ করছি। আসছে ১৯শে জুলাই “হুমায়ুন স্মরণে” ইবুকে সব সাক্ষাতকার