হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
শহর থেকে গাঁ ও ।
হায়রে পরান বন্ধুরে
খুঁজবো আমি কোন বনে
আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
কি সুখ পা ও অন্তরে
আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
হায়রে আমার বন্ধুরে
চলে গেলা কোন দূরে
খুঁজে বেড়াই সবখানে
শহর ছেড়ে
বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে
দোহাই তোমরা কেউ লিখনা আর। বন্ধ কর কলম। না না বন্ধ নয়। তাহলে আবার লেখার বাসনা জাগতে পারে। এ এক তীব্র নেশার জগৎ। যে নেশা শুধু রাত জাগায়। শুধুই ভাবায়। কখনো বিষন্নতা, কখনো দুঃখবোধ, কখনো তিক্ত অভিজ্ঞতা। আরো কতকিছু। কান্ধে
উনিশ শতকের শুরুতে রেনেসাঁর সূচনালগ্নে নবজীবনমন্ত্র তেজের পূর্ণ বেগ নিয়ে আবির্ভূত হলেন মধুসূদন দত্ত। বহু বিচিত্রতায় ভরা তার জীবন কাব্য। জন্ম ১৮২৪ সালে ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে। অবিভক্ত ভারতবর্ষে তখন ব্রিটিশ শাসন চলমান। পিছিয়ে পড়া ভারতবাসীকে আধুনিক শিক্ষায়
মামাদের বাড়িতে একবার এক মজার ঘটনা ঘটে গিয়েছিল। আমি দেউড়িঘরে পড়তে বসেছি, চেঙ্গিস আমার অদূরে বসে তাস মিলাচ্ছে। এমন সময় অন্তঃপুরে ব্যপক হইচই পড়ে গেল শুনা যাচ্ছে। চেঙ্গিস আর আমার নাম ধরে সজোরে ডাকা হচ্ছে। কারণ ঘরে আমরা দুজনই মাত্র
আমার মা যদি ইচ্ছা করতেন সারা জীবন পা থেকে জুতা খোলবেন না, পারতেন। চাকর বাকর রেখে রাজরানীর মতন হুকুম চালিয়ে জীবন কাটাতে চাইলেও পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেন নি। দুই চারজন কাজের লোক যে আমাদের বাড়িতে ছিল না তা
আপনার প্লাটফর্ম ‘চলন্তিকা’ কি আজও আপনার। এর প্রতি সমান প্রাপ্তি এখন আমাদেরও। তাই চলন্তিকার ভাল-মন্দ প্রতিটি বিষয়ে আমাদেরও আছে সমান অধীকার। সম্পাদক হিসেবে আপনার কাছে আমাদের দাবি থাকবে তা স্বাভাবিক। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে আপনার নিয়মের কাছে আমরা হারমনব
মাননীয় সম্পাদ সাহেব,
জুন মাসের সেরা প্রদায়কের মধ্যে আমাকে পুরষ্কৃত করায় আপনাকে ধন্যবাদ। পুরষ্কার পাওয়া বা বিজয়ী হওয়ার উদ্দেশ্য আমার নেই। আমার উদ্দেশ্য সাহিত্য চর্চা করা। সাহিত্য চর্চা করতে গিয়ে যদি আমাকে কেউ পুরষ্কৃত করে তা আমি সাদরে গ্রহণ করি। যেহেতু