Today 11 Oct 2025
Top today
Welcome to cholontika
  • লিমেরিক : বন্ধুরে

    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই ঘুরে ঘুরে
    শহর থেকে গাঁ ও ।
    হায়রে পরান বন্ধুরে
    খুঁজবো আমি কোন বনে
    আমায় তুমি বলে দিয়ে যাও।।
    ব্যাথা দিয়ে বন্ধুরে
    কি সুখ পা ও অন্তরে
    আমায় তুমি একটিবার সুধাও ।
    হায়রে আমার বন্ধুরে
    চলে গেলা কোন দূরে
    খুঁজে বেড়াই সবখানে
    শহর ছেড়ে

    Read more...
  • স্ব-ইচ্ছা যাত্রা

     

    নদীর ভরা যৌবনও কখনও কখনও

    হাহাকারের নিঃসঙ্গতা দেখায়

    দুই পারের অনেক দূর বয়ে যাওয়া চোখ

    বার বার একাকিত্বের কথাই মনে করিয়ে দেয়,

    বাঁশ বাগানে জোনাকির অবাধ বিচরণে,

    শেয়ালের পাতা গুড়িয়ে যাওয়া শব্দে

    যখন ভীত মন

    তখনও তোমাকে কাছে না

    Read more...
  • চুপকথা

    বৃষ্টিস্নাত সকাল। বাসে সফর করছে অনি। পুরা নাম অনিরুদ্ধ হাওলাদার। সংসারে অনিকে সাদরে বরণ করে রুদ্ধকে যখন অনাদরের আবর্জনায় নিক্ষেপ করা হয় তখন পূর্ণরূপে রূপায়িত হয় ‘অনি’। বর্তমানে তাকে ‘অনিরুদ্ধ’ বললে বান্ধবমহলেও চেনা দায়। চালকের পিছনাসনে আসীন। রঙিন চশমা পরে

    Read more...
  • শেষ বিকেলের ছবি-১ (একই প্লেসে)

    আমাদের গ্রাম……….. শেষ বিকেলে এমনি মনোরম পরিবেশ তৈরী হয়……….

    ১। তালগাছের ফাকে সূর্য অস্ত যাওয়ার দৃশ্য

    ২। দিগন্তজোড়া সবুজ আর সবুজ

    ৩।

    ৪। প্রাকৃতিক আয়না………

    ৫। বকেরা উড়ে বেড়ায় স্বাধীন ভাবে……

    ৬।

    ৭। ঝাকে ঝাকে সাদা বকগুলো ধান খেত থেকে খাবার সংগ্রহ করছে……..

    ৮।

    ৯।

    ১০।

    Read more...
  • হৃদয়পুরে দেশান্তরী-২০

    ঘোমটা টেনে দিচ্ছিলি তুই, বাজলো কাঁকন,ঝনাৎ !
    বুকের ভেতর সবটুকু কাঁচ বিদীর্ণ তৎক্ষণাৎ !
    কাঁচের ঘায়ে বুকের ভেতর প্রবল রক্ত ক্ষরণ !
    তুই না ছুঁলে এবার আমার কে ঠেকাবে মরণ !

    Read more...
  • Next Page »

প্রাণের প্রিয়তমা(পর্ব-১)পড়ুন।
(পূর্বে প্রকাশের পর)
আজ থেকে পনের বছর পূর্বে সোনিয়ার মা এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে পরপারে চলে গেছেন। তখন সোনিয়ার বয়স মাত্র পাঁচ বছর। একদিন মনির খান তার স্ত্রী ও মেয়ে সোনিয়াকে নিয়ে রিক্সা করে বাসায় ফিরছিলেন। এমন সময় বিপরীত

 

মহেশখালী উপজেলার অর্ন্তগত হোয়ানক ইউনিয়নে অবস্থিত সোনাদিয়া দ্বীপটির আয়তন ৯ বর্গকিলোমিটার। অপরূপ সৌন্দর্যের আধার এ দ্বীপ কক্সবাজার শহর থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে সাগর গর্ভে অবস্থিত। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভ্রমন পিপাসু জনগণকে ব্যাকুল করে তোলে। এটি দেশের প্রধান শুটকি মাছ উৎপাদন

বর্ষার চিত্র

বর্ষায় বারি ধারায়
খাল-বিল থৈ থৈ
বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে
হয় কত হৈ চৈ।

নদীতে ভাসে কত
পাল তোলা নাও
হঠাত্ করে বর্ষণে
ভিজে যায় গাও।

বৃষ্টিতে ভিজে হয়
মাঠে ঘাটে কর্দম
তবু কৃষক কাজ করে
ভিজে ভিজে হরদম।

অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখি , মানবতার কথা বলে যে

তার পদদতলে মানবতা লুণ্ঠিত হয় বারবার

গতকাল ছিলে তুমি রাজাধিরাজ, বিবর্ণ দেহে আজ তুমি

লেবাস বিহিন লাশ।

 

শরীরের ক্ষতে রক্তের শুকনো দাগ , যেন এক লাওয়ারিশ

দাফনের তাড়া নেই , একদল মাছির উল্লাসিত নৃত্য

সমাধির স্থান নেই

খুব ইচ্ছে করে
এই যান্ত্রিক সভ্যতার হাতকড়া খুলে
গৃহত্যাগী হয়ে যাই
কোন সুন্দরী রাতে খোলা মাঠে
কিংবা শান্ত নদীর ছোট্ট ডিঙিতে,
যেখানে জোনাক জ্বলে নক্ষত্রের রূপক হয়ে।

এই শহরে হরেক আলোর নিচে
আঁধার রাতের রূপ নেই।
এখানে আঁধার কুৎসিত কালো হয়ে জ্বলে।

খুব শুনতে ইচ্ছে করে
কোন স্তব্ধ বনানীতে ভর

এই পৃথিবীতে বিধাতা কোন কিছুই একটি করে সৃষ্টি করেন নাই। প্রত্যেকটি প্রাণীকে আল্লাহ তায়ালা জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। আর তার মধ্যে দিয়েছেন প্রেম-প্রীতি-ভালোবাসা। এই ভালোবাসা আছে বলেই এ পৃথিবীর প্রতিটি প্রাণীজগত টিকে আছে। যদি প্রেম পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যেত,

রাত পোহাবার কত দেরি পাঞ্জেরি?

এখনো তোমার আসমান ভরা মেঘে?

সেতারা, হেলার এখনো ওঠেনি জেগে?

তুমি মাস্তুলে, আমি দাঁড় টানি ভুলে;

অসীম কুয়াশা জাগে শূন্যতা ঘেরি।

 

এই কবিতার লাইনগুলো কবি ফররুখ আহমদের পাঞ্জেরি কবিতার। পাঞ্জেরি কবিতাটি পাঠ্যবইয়ের অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় প্রায় সবাই এটি পড়েছে। ছোটবেলার পড়া

তোমরা আমাদের বন্দী করে রাখছ
অথচ আমাদের ব্যবহার করে করে
উঠে যাচ্ছ তোমারা অনেক ওপরে
আর তোমাদের লাভ হাতিয়ে আনছ।

আমাদের বন্দী করে রেখেছ দোয়াতের ভিতরে
আর বন্দী করে রেখে দিয়েছ কলমের ভিতরে।

বন্দী করে আমাদের
কলমে কলমে
বঞ্চিত করছ ওদের
অনিয়মের নিয়মে।

অথচ শুনে রাখো,
হঠাৎ একদিন আমরা সবাই দশটা

যে আমি না ছিলাম আকার
ঘুমিয়ে ছিলাম অন্ধকার,
যে তুমি জাগিয়েছিলে মোরে
দু হাতে সরিয়ে দুরে অন্ধকার ,
শ্বাপদসংকুল বন্ধুর এই পৃথিবীর পরে
সে তুমি আজ আমাকে ছেড়ে কত দুরে-কত দুরে
তোমায় আজো আমি খুঁজে ফিরি ফেরার পথ ধরে,
বাবা তুমি কোথায় আছ ?
কেমন আছ ?
বাবা ভালো

বাদাম যেহেতু তেলজাতীয় ফল সেহেতু বাদাম খেলে ওজন বাড়ে এমন একটি কথা বেশ প্রচলিত। কিন্তু বাস্তবে বাদাম ওজন কমাতেই সহায়তা করে। বেথ ইজরায়েল মেডিকেল সেন্টারের গবেষকরা সমীক্ষা চালিয়ে এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছেন। ২০ জন স্বেচ্ছাসেবক এ সমীক্ষায় অংশ নেয়। এতে

go_top